একদিনেই ঘুরে আসুন নৈস্বর্গিক সৌন্দর্যের গুলিয়াখালী সী বিচ
Автор: travelar rubel
Загружено: 2024-09-08
Просмотров: 9
Описание:
একদিনেই ঘুরে আসুন নৈস্বর্গিক সৌন্দর্যের গুলিয়াখালী সী বিচ
ভ্রমণ পিপাসু মানুষের কাছে ছুটির দিন মানেই বিশেষ কিছু। কারণ একদিনের ছুটি পেলেই তারা ছুটে চলে দেশের এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তে। ভ্রমণ যাদের নেশা তাদের কাছে পাহাড়, সমুদ্র কিনবা ঝণা সব কিছুই নৈস্বর্গিক আনন্দের। তবে সময় ও অর্থের অভাবে নিজের শখ বা ইচ্ছাকেও মাটিচাপা দিতে হচ্ছে অনেকের। এবার সেইসব ভ্রমণ পিয়াসুদের জন্য একদিনে ঘুরে দেখার মতো একটি জায়গার নিয়ে আলোচনা করা হবে। শুধু সময় না, সঙ্গে বাঁচবে টাকাও। বলছি, সমুদ্র সৈকতে অবস্থিত গুলিয়াখালী সী বিচের কথা।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড উপজেলায় অবস্থিত গুলিয়াখালী সমুদ্র সৈকত। যদিও স্থানীয় মানুষের কাছে এই সৈকত মুরাদপুর বীচ নামে পরিচিত। “গুলিয়াখালী” যদি আপনি অন্তত একবার অনিন্দ্য সুন্দর এই সমুদ্র সৈকতটি ঘুরে আসেন। গুলিয়াখালী সমুদ্র সৈকত যেনো অপার্থিব শান্তিময় এক নৈস্বর্গিক সৈকত যা আপনাকে মুগ্ধতার আবেশে আটকে রাখবে অনেক দিন।
গুলিয়াখালী সী বিচের অবস্থান:
সীতাকুণ্ড বাজার থেকে গুলিয়াখালি সি বীচের দূরত্ব মাত্র ৫ কিলোমিটার। অনিন্দ্য সুন্দর গুলিয়াখালি সী বিচ কে সাজাতে প্রকৃতি কোন কার্পণ্য করেনি। একদিকে দিগন্তজোড়া সাগর জলরাশি আর অন্য দিকে কেওড়া বন এই সাগর সৈকতকে করেছে অনন্য। কেওড়া বনের মাঝ দিয়ে বয়ে যাওয়া খালের চারিদিকে কেওড়া গাছের শ্বাসমূল লক্ষ করা যায়, এই বন সমুদ্রের অনেকটা ভেতর পর্যন্ত চলে গেছে।
গুলিয়াখালি যাওয়ার উপায়:
ঢাকা থেকে এসি, ননএসি বাস ছাড়ে সায়দাবাদ, গাবতলী থেকে। এস.আলম, সৌদিয়া, গ্রীনলাইন, সিল্ক লাইন, সোহাগ, বাগদাদ এক্সপ্রেস, ইউনিক বাস প্রতিদিন ঢাকা থেকে চট্টগ্রামের উদ্যেশে ছেড়ে যায়। সবগুলো বাসই সীতাকুণ্ডে থামে। চট্টগ্রাম থেকে বাসগুলো মাদারবাড়ী, কদমতলী বাসষ্টেশন থেকে ছাড়ে। তা ছাড়াও অলঙ্কার থেকে কিছু ছোট গাড়ী ছাড়ে ( স্থানীভাবে মেক্সী নামে পরিচিত) সেগুলো করেও আসা যাবে।
এছাড়া ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা দ্রুতগামী ট্রেন “ঢাকা মেইল” সীতাকুণ্ডে থামে। এটি ঢাকা থেকে রাত ১১টয় ছাড়ে এবং সীতাকুণ্ডে পৌঁছে পরদিন সকাল ৬.৩০ থেকে ৭টায়। অন্যান্য আন্তঃ নগর ট্রেনগুলো সরাসরি চট্টগ্রামে চলে যায়। শুধুমাত্র শিবর্তুদশী মেলার সময় সীতাকুণ্ডে থামে।
সীতাকুণ্ডের বাস স্ট্যান্ড ব্রিজের নিচ থেকে সরাসরি সিএনজি/অটো নিয়ে গুলিয়াখালি বীচের বাঁধ পর্যন্ত চলে যেতে পারবেন। রিজার্ভ ভাড়া নিবে ১৫০-২০০ টাকা। দরদাম করে নিবেন। সীতাকুণ্ড ফিরে আসার জন্যে আগে থেকেই সিএনজি চালকের নাম্বার নিয়ে রাখতে পারেন। অথবা যাওয়া আসাসহ রিজার্ভ করে নিতে পারেন। সন্ধ্যা হয়ে গেলে অনেক সময় ফিরে আসার সময় সিএনজি/অটো পাওয়া যায় না।
যদি সকালবেলা বের হন তাহলে সিএনজি স্ট্যান্ড থেকে হেটেই যেতে পারবেন বীচের ধারে; যদিও যাওয়ার রাস্তা কিছুটা পিছলা থাকবে। তাই জুতা খুলে হাতে নিয়ে হেটে যাবেন। যদি মনে করেন হেটে যাবেন না, তাহলে সেখানে স্থানীয় বোট পাওয়া যায়, জন পতি ৩০ টাকা নিয়ে সাগর পাড়ে আপনাকে নামিয়ে দিয়ে আসবে। আপনি যেভাবে কম্ফট ফিল করেন সেভাবেই যাবেন।
যদি হেটে যান তাহলে একটু খেয়াল করে দেখবেন লাল কাকরা দেখা যাচ্ছে। তবে তাদের কাছে আসা মাত্রই গর্তে লুকিয়ে যাবে তাই খুব সর্তকর্তার সাথে এগিয়ে যাবেন। সেখানে খুব বেশি সময় অবস্থান করা যায় না। কারণ দুপুরে পানিতে জোয়ার আসে, যার কারণে সর্ম্পূণ জায়গা পানিতে ভরে যায়। পানি আসা শুরু করলে ২০ মিনিটের মধ্যে স্থান ত্যাগ করার চেষ্টা করবেন
pege https://www.facebook.com/profile.php?...
YouTube / @mdrubel-fj8kn
ello everyone follow my ☝ pege & follow my YouTube chennel & get new video sobaer age & like share commenced & sbuscrabe my YouTube chennel sobake onek onek thanks ""
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: