#oaths
Автор: ABDUR RAHAMAN OFFICIAL
Загружено: 2025-09-07
Просмотров: 314
Описание:
#oaths #শপথ#কসম
https://tagmango.app/ef304821fb
🔹 কসম কি?
কসম বা শপথ হলো আল্লাহর নাম নিয়ে কোনো কথা বা প্রতিশ্রুতি জোরালো করার জন্য বলা।
যেমন বলা হয়: “আল্লাহর কসম, আমি সত্য বলছি”।
📌 ইসলামে কেবলমাত্র আল্লাহর নামে কসম করা জায়েজ।
কারণ, রাসূল ﷺ বলেছেন:
“من كان حالفًا فليحلف بالله أو ليصمت”
অর্থ: “যে শপথ করবে, সে যেন আল্লাহর নামেই করে, নতুবা চুপ থাকে।”
(সহিহ বুখারি, সহিহ মুসলিম)
🔹 অন্য কিছুর নামে কসম করা
রাসূল ﷺ বলেছেন:
“من حلف بغير الله فقد كفر أو أشرك”
অর্থ: “যে আল্লাহ ছাড়া অন্য কিছুর নামে শপথ করল, সে কুফরি বা শিরকে লিপ্ত হলো।”
(আবু দাউদ, তিরমিজি)
👉 তাই কারো জীবন, কাবা, পিতামাতা, বা অন্য কিছুর নামে কসম করা জায়েজ নয়।
🔹 কুরআনের দলিল
আল্লাহ বলেন:
“لَا يُؤَاخِذُكُمُ اللَّهُ بِاللَّغْوِ فِي أَيْمَانِكُمْ وَلَٰكِنْ يُؤَاخِذُكُم بِمَا عَقَّدتُّمُ الْأَيْمَانَ ۖ فَكَفَّارَتُهُ...”
(সূরা মায়িদা: ৮৯)
অর্থ: আল্লাহ তাআলা অনর্থক শপথের জন্য তোমাদেরকে পাকড়াও করবেন না। কিন্তু তোমরা যদি দৃঢ়ভাবে শপথ কর এবং তা ভঙ্গ কর, তবে তার কাফফারা দিতে হবে।
🔹 কসমের প্রকার
লঘু কসম (لغو اليمين)
মুখে চলতি কথায় কসম করা, যেমন: “আল্লাহর কসম, তুমি ঠিক বলছো” – এটা পাপ নয়, কাফফারা নেই।
গুরুতর কসম (يمين منعقدة)
ইচ্ছাকৃতভাবে আল্লাহর নামে কসম করা এবং পরে তা ভঙ্গ করা। একে ভাঙলে কাফফারা দিতে হবে।
মিথ্যা কসম (يمين غموس)
ইচ্ছা করে আল্লাহর নামে মিথ্যা কসম করা। এটি বড় কবিরা গুনাহ। কাফফারা নেই, শুধু আন্তরিক তওবা করতে হবে।
🔹 কসম ভঙ্গের কাফফারা
আল্লাহ বলেন:
“فَكَفَّارَتُهُ إِطْعَامُ عَشَرَةِ مَسَاكِينَ... أَوْ كِسْوَتُهُمْ أَوْ تَحْرِيرُ رَقَبَةٍ ۖ فَمَن لَّمْ يَجِدْ فَصِيَامُ ثَلَاثَةِ أَيَّامٍ”
(সূরা মায়িদা: ৮৯)
অর্থ: কসম ভঙ্গ করলে এর কাফফারা হলো –
১) ১০ জন মিসকিনকে খাওয়ানো, অথবা
২) তাদের পোশাক দেওয়া, অথবা
৩) একজন দাসকে মুক্ত করা।
এগুলোর কোনোটাই না পারলে ৩ দিন রোজা রাখতে হবে
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: