অবশেষে জানা গেল টাইটানিক জাহাজ ডোবার আসল কাহিনী
Автор: Md. Abdur Rashid Shohag
Загружено: 2017-11-20
Просмотров: 95
Описание:
অবশেষে জানা গেল টাইটানিক জাহাজ ডোবার আসল কাহিনী
Share this video: • অবশেষে জানা গেল টাইটানিক জাহাজ ডোবার আসল ক...
Please subscribe my channel: / @md.abdurrashidshohag708
১৯১২ সালের ১৫ এপ্রিল শুক্রবার রাত তখন ২টা ২০ মিনিট” । ২ ঘন্টা ৪০ মিনিট সময়ের মধ্যে টাইটানিকের মহা চ্যালেঞ্জের অবসান হল । প্রায় ১২ হাজার ফুটেরও বেশি পানির নিচে টাইটানিক চলে গেছে।
তখন টাইটানিক পৃথিবীর বৃহত্তম এবং সেরা জাহাজ। ১৯০৯ সালে ইংল্যান্ডের বিখ্যাত (বেলাফাস্ট হারল্যান্ড) জাহাজ তৈরি সংস্থা টাইটানিক তৈরির কাজ শুরু করেন। বিশ্বজুড়ে খবরটা তোলপাড় শুরু করে দিলো। বিত্তশালীদের মাঝে প্রতিযোগিতার ঝড় বইতে লাগল। যাত্রী হওয়ার জন্য একটা টিকিটের প্রয়োজন। টাকা থাকলেও হবে না কারন টিকিট পাওয়া ভাগ্যের ব্যাপার। অবশেষে ১৯১২ সালের ১২ জানুয়ারি টাইটানিকের কাজ শেষ হলো।
টাইটানিকের নির্মাণের প্রধান উপকরণ ছিল ইস্পাত। জাহাজটির ছিল ২টি তলদেশ। ৩টি ইঞ্জিন, ১৬টি পানি রোধক কক্ষ, ১৪টি লাইফ বোট। ২ দশমিক ২৫ ইঞ্চি পুরু ইস্পাতের তৈরি টাইটানিকের দৈঘ্য ছিল ৮৫২৫ ফুট এবং প্রস্থ ৯২৫ ফুট আর টাইটানিকের ভর ছিল ৪৬৩২৫ টন। জাহাজে রান্নার জন্য কর্মী ছিল ৬৬ জন এবং আরও ৩৬ জন তাদের সহকর্মী ছিল।
টাইটানিকের ক্রুর সংখ্যা ছিল ৮৮৫ জন এবং যাত্রীর সংখা ছিল ১২৭৪ জন। সব মিলিয়ে মোট ২২৬১ জন । খাবার পরিবেশন এর দায়িত্তে ছিলেন ফরাসি রঞ্জনবিদ্যার জনক অগসত এসকফের । ক্যাপ্টেন জনস্মিথের পরের স্থান ছিল (বেতন এবং পদমর্যাদার কারনে) শেফ চার্লাস প্রোক্টরের । তাছাড়া টাইটানিকে প্রায় ৪ লাখ ২০ হাজার পাউন্ড মূল্যের মালামাল ছিল ।
বেলাফাস্ট ইয়ার্ড থেকে যখন জাহাজটি নববধূর সাজে বেরিয়ে এলো তখন আনন্দে আত্মহারা হয়ে গিয়েছিল শুধু যাত্রীরাই
Повторяем попытку...

Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: