সিল্যান্ড | বিশ্বের সবচেয়ে ছোট দেশ | পৃথিবীর ক্ষুদ্রতম দেশ সিল্যান্ড | Principality of Sealand |
Автор: Totther Somahar
Загружено: 2022-09-05
Просмотров: 171
Описание:
সিল্যান্ড | বিশ্বের সবচেয়ে ছোট দেশ | পৃথিবীর ক্ষুদ্রতম দেশ সিল্যান্ড | Principality of Sealand |
পৃথিবীর সবচেয়ে ছোট দেশ হলো সিল্যান্ড।ইংরেজিতে এই ধরনের সওাকে বলা হয় মাইক্রোনেশন।বাংলায় যাকে বলা যায়,অনুরাষ্ট্র।বিশ্বের কোনো দেশ সিল্যান্ডকে সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি না দেওয়ায় প্রতিষ্ঠিত সবচেয়ে ছোট দেশ হলো ভ্যাটিকান সিটি।তবে সংজ্ঞা অনুসারে একটি স্বাধীন রাষ্ট্রের যা যা প্রয়োজন তার সবটাই আছে সিল্যান্ডের।ক্ষুদ্র এই দেশের প্রাতিষ্ঠানিক নাম হলো- প্রিন্সিপালিটি অব সিল্যান্ড।সাগরের উপর ভাসমান এই দেশটি দুটি কংক্রিটের পিলারের উপর অবস্থিত।ইংল্যান্ডের উওর উপকূল থেকে ১০ কিলোমিটার দূরে সাগরের মধ্যে অবস্থিত সিল্যান্ডের আয়তন প্রায় ৬ হাজার বর্গফুট।ক্ষুদে এই দেশটির একটি রাজধানীও আছে।সিল্যান্ডের রাজধানীর নাম ফোর্ট রাফস।সিল্যান্ড একমাএ দেশ যার কোনো মাটি নেই।কংক্রিটের পিলার দুটির উপর থাকা ইস্পাতের পাটাতনটি হলো দেশের সার্বভৌম এলাকা।দেশটিতে একটি মাএ বাড়ি আছে।আর এটি সিল্যান্ডের রাজপ্রাসাধ।রাজপ্রাসাধের উপর উড়তে দেখা যায় দেশটির নিজস্ব পতাকা।সিল্যান্ডের প্রচলিত ভাষা হলো ইংরেজি এবং মুদ্রার নাম- সিল্যান্ড ডলার।সিল্যান্ড কতৃপক্ষের দাবি তাদের দেশের এই ডলার আমেরিকারর ডলারের সমপরিমাণ মূল্য হলেও বাইরের কোনো রাষ্ট্রে এই ডলার চলে না।সিল্যান্ড এর নাগরিকদের জন্য নিজস্ব পাসপোর্ট আছে।
.সিল্যান্ড
সিল্যান্ড এর এই অবকাঠামো ২য় বিশ্ব যুদ্ধের সময় বৃটিশরা তৈরি করেছিলো।জার্মানরা যেকোনো সময় ইংল্যান্ডে আক্রমণ করতে পারে সেই ভয়ে ইংল্যান্ড সেনারা সমুদ্র উপকূলে এমন অনেক দূর্ঘ তৈরি করে।এসব দূর্ঘের মাধ্যমে শএু জাহাজের উপর নজরদারি করা হতো।প্রয়োজনে জাহাজে আক্রমণের ব্যবস্থাও ছিল।২য় বিশ্ব যুদ্ধ শেষ হবার পর ইংল্যান্ড সেনারা কিছু দূর্ঘ নিজেরাই বোমা মেরে ধংস করে ফেলে।আর বাকি গুলো পরিত্যক্ত অবস্থায় ফেলে রাখে।পরবর্তীতে ১৯৬৭ সালের ২ সেপ্টেম্বর সাবেক বৃটিশ সেনা কর্মকর্তা - মেজর প্যাডি রায় বেটস এবং তার পরিবার এই জায়গাটি দখল করে।তারপর তারা এটিকে একটি স্বাধীন মাইক্রোরাষ্ট্র হিসেবে ঘোষনা দেয়।এখন পর্যন্ত পৃথিবীর কোনো রাষ্ট্র সিল্যান্ডকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি না দিলেও কেউ এর বিরোধিতাও করেনি।
সিল্যান্ড দেশটির মোট জনসংখ্যা মাএ ২৭ জন।অতীতে জার্মান দূরবিত্তরা সিল্যান্ড আক্রমণ করে দেশটির রাজপুত্রকে অপহরণ করেছিলো।তারপর থেকে এখানে নিরাপত্তা রক্ষী নিযুক্ত করা হয়েছে।রাইরে থেকে দেখলে যদিও এই অবকাঠামোটিকে ২৭ জনের বসবাসের উপযোগী বলে মনে হয় না কিন্তু, এর ভিতরে পর্যাপ্ত জায়গা রয়েছে।সিল্যান্ডের দুটি কংক্রিটের ভিতরেও আছে অসংখ্য ঘর।অতীতে এসব ঘরে বৃটিশ সৈন্যরা অবস্থান করতো।দেশের ভিতরে রয়েছে পানি ও জলের ব্যবস্থা এবং বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য রয়েছে জেনারেটর।পর্যটকরা চাইলেই দেশটিতের ভূখণ্ডে প্রবেশ করতে পারবে না।তাই কতৃপক্ষ আগ্রহীদের দেশটির নিজস্ব ওয়েবসাইট ঘুরে দেখার অনুরোধ করে।তাছাড়া আপনি চাইলে সিল্যান্ড থেকে তাদের দেশীয় যেকোনো পন্য ক্রয় করতে পারবেন।এমনকি ১০ বছরের জন্যও সিল্যান্ডের কয়েক ইঞ্চি জায়গা কিনারও সুযোগ আছে।যদিও সেই জায়গায় আপনি কখনো সশরীরে যেতে পারবেন না।সিল্যান্ড পৃথিবীর যে জায়গায় অবস্থিত তার ঠিক বিপরীত পাশে আমেরিকার বিশ্ব বিখ্যাত - স্টাচু অব লিবাটি অবস্থিত।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: