পুন্ড্রনগর, মহাস্থানগড় সম্পর্কে জানুন। সম্পুর্ন ভিডিও। Mahasthangarh Tour
Автор: Rakib Shanto Official
Загружено: 2021-06-03
Просмотров: 88
Описание:
#বগুড়ার_বিখ্যাত_মহাস্থানগড়_মাজার_এর_ইতিহাসঃ
শাহ সুলতান বলখী বা শাহ সুলতান বলখী মাহিসাওয়ার একাদশ শতাব্দির মুসলিম ধর্ম প্রচারক। তিনি পুণ্ড্রবর্ধন (বর্তমান বগুড়া জেলা) এবং সন্দ্বীপ ইসলাম প্রচার করেছিলেন।
অন্য এক সূত্রে জানা যায়, ইতিহাসবিদ প্রভাষ চন্দ্র সেন রচিত ‘বগুড়ার ইতিহাস’ (১৯১২ সালে প্রকাশিত) গ্রন্থে উল্লেখ আছে ১০৪৩ সালে (হিজরী ৪৩৯) রাজা নরসিংহ বা পরশুরাম’কে আফগানিস্তান থেকে আগত ইসলাম ধর্ম প্রচারক সুফী শাহ সুলতান বালখী যুদ্ধে পরাজিত ও নিহত করেন।
#প্রাথমিক_জীবনঃ
তিনি আফগানিস্তানের বালখ রাজ্যের সম্রাট ছিলেন।তিনি ছিলেন বালখ রাজ্যের সম্রাট শাহ আলী আসগরের পুত্র, পিতার মৃত্যুর পর তাকেই সম্রাট হিসেবে ঘোষণা করা হয় কিন্তু তিনি তার সাম্রাজ্য ছেড়ে দরবেশ হয়েছিলেন, ৪৪০ হিজরীতে তিনি পুন্ড্রবর্ধনে আসার আগে প্রথমে বাংলার সন্দ্বীপে পৌছেন। পরে তিনি মহাস্তান গড়ে (পুন্ড্রবর্ধনের রাজধানী)আসেন।
#পুন্ড্রবর্ধন_জয়ঃ
সুলতান বলখী ১৪শ শতাব্দীতে পুন্ড্রবর্ধনের রাজা পরশুরামকে পরাজিত করে পুন্ড্রবর্ধন জয় করেন। অন্য একটি উৎস থেকে জানা যায় তিনি ১৩৪৩ খ্রিস্টাব্দে রাজা পরশুরামকে পরাজিত করেন। পরশুরাম ছিলেন পন্ড্রবর্ধনের শেষ রাজা।
কথিত আছে শাহ সুলতান তার শীষ্যদের নিয়ে ফকিরবেশে একটি মাছ আকৃতির নৌকাতে করে মহাস্থানগড় এসেছিলেন সেখান থেকে তার নাম এসেছে মাহিসাওয়ার (মাছের পিঠে করে আগমণকারী) এবং তিনি বলখ থেকে এসেছিলেন সেজন্য তাকে শাহ সুলতান বলখী ও বলা হয়।
মহাস্থানগড় পৌছে তিনি ইসলামের দাওয়াত দিতে থাকেন, প্রথমে রাজা পরশুরামের সেনাপ্রধান, মন্ত্রি এবং কিছু সাধারণ মানুষ ইসলামের বার্তা গ্রহণ করে মুসলিম হয়, এভাবে পুন্ড্রবর্ধনের মানুষ হিন্দু ধর্ম থেকে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করতে থাকলে রাজা পরশুরামের সাথে শাহ সুলতানের বিরোধ বাধে এবং এক সময় যুদ্ধ শুরু হয়, যুদ্ধে রাজা পরশুরাম পরাজিত এবং মৃত্যু বরন করেন। বাবার মৃত্যুর সংবাদ শুনে রাজার মেয়ে রাজকন্যা শিলাদেবী করতোয়া নদীতে ডুবে মরেন। তার ডুবে যাওয়ার আশেপাশের অঞ্চলটি শিলা দেবীর ঘাট হিসাবে পরিচিত।
#উত্তরাধিকারঃ
বালখী কীভাবে এবং কখন মারা গিয়েছিল তা অজানা। ১৬৮৫ সালে মোঘল সম্রাট আওরঙ্গজেবের রাজত্বকালে বলখীর দরগা ভাড়ামুক্ত জমি ছিল এবং সৈয়দ মুহাম্মদ তাহির, সৈয়দ আবদুর রহমান এবং সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাকে সনদ জারি করা হয়েছিল। বালখীর মাজারে গেট প্রবেশের নাম বুড়ি কা দরজা যা মুঘলরা তৈরি করে। ১৭১৯ সালে সম্রাট ফররুখসিয়রের রাজত্বকালে খোদাদিল মাজারের নিকটে একটি বৃহত একক গম্বুজ বিশিষ্ট মসজিদ নির্মাণ করেছিলেন যা আজও প্রচলিত রয়েছে।
#তথ্যসূত্রঃ
বাংলা উইকিপিডিয়া।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: