স্বামী যদি স্ত্রীর চাহিদা পূরণ করতে ব্যর্থ হয় তাহলে তার হুকুম কী ? সহিহ হাদিস থেকে জেনে নিন !
Автор: Protidiner Amol
Загружено: 2020-04-17
Просмотров: 4939
Описание:
আসসালামু আলাইকুম। আমি জানতে চাই, শুনেছি , ইসলামে একজন স্ত্রী যদি স্বামীর বৈধ কোন কথা না শুনে সেজন্য তার শাস্তির বর্ণনায় বিভিন্নভাবে হুশিয়ারি করা আছে। স্বামী যদি স্ত্রীকে ঘনিষ্ঠতার জন্য আহ্বান করে আর স্ত্রী সায় না দিলে সারারাত ফেরেশতাগণ লানত বর্ষণ করেন ঐ নারীকে এবং স্বামীর প্রতিও নির্দেশ আছে যেকোন অন্যায়ে স্ত্রীকে প্রথমে বুঝাতে, এতে না হলে তার সাথে শয্যা ত্যাগ করতে, এতে না হলে মৃদু প্রহার করতে এতেও না হলে স্ত্রী ত্যাগের কথাও বৈধ আছে। একজন স্ত্রীর বৈধ কথা শুনাটাও তো স্বামীর কর্তব্য তাই নয় কি? নারীকে শুধু ধৈর্যের কথাই বলা হয় এবং ধৈর্যের ফলাফল সম্পর্কে সুসংবাদ দেয়া হয়। তাহলে পুরুষকেও তো এভাবে ধৈর্যের জন্য জোর দেয়া উচিত স্ত্রীর প্রতি সেটা কেন নয়? একজন স্বামী তার স্ত্রীর সাথে ৩/৪ মাসে একবার ঘনিষ্ঠ হয় যদি তার নিজের ইচ্ছে হয় সেক্ষেত্রে। এজন্য তাকে অনেক বুঝানো হয়েছে ইঙ্গিতে। জোর করে ডাক্তারের কাছে একাধিকবার নেয়া হলেও সে ঔষধটাও খান না। এতে কাজ না হওয়ায় সরাসরিভাবে এ ব্যাপারে কথা বলে বুঝানো হয়েছে যে, ‘এভাবে চললে আমিও তো মানুষ, আমারও তো চাহিদা বা সন্তুস্টির প্রয়োজন সৃস্টিগতভাবেই আছে। এজন্য আমি কোনভাবে কোন গুনাহে লিপ্ত হলে সেটার জন্য তুমি দায়ী থাকবে।’ আর এভাবে শান্তভাবে যুক্তি দিয়ে বোঝানোর পরও সে যদি বলে, যা মন চায় করো গিয়ে। অত:পর দুজনের মধ্যে মনোমালিন্য ঝগড়াঝাটি… তারপরও সেই স্বামী যদি তার মন মতোই চলে তাহলে এক্ষেত্রে ইসলামে ঐ নারীর জন্য কি হুকুম? স্বামী খুব সামান্যতেই সংসারের পরিস্থিতি পরিবেশ বাজে করে রাখে এমনকি সন্তানদের জন্যও সামান্যতম উৎকন্ঠা বোধ করে না। ইসলামিক বিভিন্ন দোয়া দরুদ দিয়ে অনেক চেস্টা করেছি কোন পরিবর্তন নেই। মূল প্রশ্ন হচ্ছে, একজন স্ত্রীরও তো স্বাভাবিক চাহিদা থাকে। এভাবে যে স্ত্রীর হক প্রতিনিয়ত খুন করা হচ্ছে সেক্ষেত্রে ঐ স্ত্রীর জন্য কি নির্দেশ ইসলামে?–সাদিয়া
#Protidiner_Amol
ভিডিও টি ভাল লাগলে শেয়ার করে দিবেন !
পরের ভিডিও পেতে Subscribe করে রাখতে পারেন
Повторяем попытку...

Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: