ycliper

Популярное

Музыка Кино и Анимация Автомобили Животные Спорт Путешествия Игры Юмор

Интересные видео

2025 Сериалы Трейлеры Новости Как сделать Видеоуроки Diy своими руками

Топ запросов

смотреть а4 schoolboy runaway турецкий сериал смотреть мультфильмы эдисон
Скачать

শীত,ভাইরাস সহনশীল জাত জাপানের তরমুজ ফ্যামিলি টু ১০-১৬ কেজি।

Автор: কৃষকের প্রাণ কৃষি কাজ 🌾Farmingisthelifeofthefarmer

Загружено: 2024-11-02

Просмотров: 618

Описание: 👉তরমুজ চাষ পদ্ধতি 🍉

👉জমি তৈরি
প্রয়োজন মতো চাষ ও মই দিয়ে জমি তৈরি করতে হবে। জমি তৈরির পর মাদা প্রস্তুত করতে হবে। মাদাতে সার প্রয়োগ করে চারা লাগানো উচিত।

👉বীজ বপন সময়/উৎপাদন মৌসুম
বাংলাদেশে ফেব্রুয়ারি থেকে এপ্রিল মাস পর্যন্ত আবহাওয়া তরমুজ চাষের উপযোগী। বীজ বোনার জন্য ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথম পক্ষ সর্বোত্তম। আগাম ফসল পেতে হলে জানুয়ারি মাসে বীজ বুনে শীতের হাত থেকে কচি চারা রক্ষার ব্যবস্থা করতে হবে। এর জন্য পলি টানেল ব্যবহার করা যায়। এছাড়া অতি আগাম যারা চাষ করে তারা অভিজ্ঞতা সম্পূর্ণ চাষী।নভেম্বর থেকে শুরু করেন। ভোলা,খুলনা,পটুয়াখালী, গলাচিপা

👉 জাত নিবার্চন- অনলাইন বীজ বাজার
তরমুজ চাষের জন্য জাত নিবার্চন করা একটি উত্তম কাজ।কথায় আছে ভাল বীজের ভাল ফসল।
তাই বাজার থেকে দেখে শুনে জাত ক্রয় করতে হবে।
যেমন- বিগ ফ্যামিলি,রিজেন্ট টু,
ফ্যামিলি টু
পাকিজা,আস্থা,গ্লোরী,জাম্বু,ড্রাগন,ড্রাগন কিং
ইত্যাদি হাইব্রিড জাত। বীজ পেতে যোগাযোগ করুন -০১৮১১৭৫৫৪৪৫

👉বপন/রোপণ পদ্ধতি
সাধারণত মাদায় সরাসরি বীজ বপন পদ্ধতি প্রচলিত থাকলেও চারা তৈরি করে মাদাতে চারা রোপণ করাই উত্তম।

👉বীজ বপন
সাধারণত প্রতি মাদায় ২-৩টি বীজ বপন করা হয়। বপনের ৮-১০ দিন আগে মাদা তৈরি করে মাটিতে সার মিশাতে হয়। দু মিটার দূরে দূরে সারি করে প্রতি সারিতে দু মিটার অন্তর মাদা করতে হয়। প্রতি মাদা ৫০ সেমি. প্রশস্ত ও ৩০ সেমি. গভীর হওয়া বাঞ্চনীয়। চারা গজানোর পর প্রতি মাদায় দুটি করে চারা রেখে বাকিগুলো তুলে ফেলতে হবে।

👉চারা রোপণ
বীজ বপণের চেয়ে তরমুজ চাষের জন্য চারা রোপণ করা উত্তম। এতে বীজের অপচয় কম হয়। চারা তৈরির জন্য ছোট ছোট পলিথিনের ব্যাগে বালি ও পচা গোবর সার ভর্তি করে প্রতি ব্যাগে একটি করে বীজ বপন করা হয়। ৩০-৩৫ দিন বয়সের ৫-৬ পাতাবিশিষ্ট একটি চারা মাদায় রোপণ করা হয়।

👉বীজের পরিমাণ
প্রতি হেক্টরে ৮৫০-গ্রাম ১ কেজি বীজের প্রয়োজন হয়। প্রতি ৩৩- ৪০ শতাংশে ১০০ গ্রাম বীজের প্রয়োজন।

👉সার প্রয়োগ
তরমুজের জমিতে নিম্নোক্ত হারে সার প্রয়োগ করা যেতে পারে ৩৩-৪০ শতাংশে

👉১ম কিস্তি
🍉 (চারা রোপণের ১০-১৫ দিন পর

👉২য় কিস্তি
🍉প্রথম ফুল ফোটার সময়

👉 ৩য় কিস্তি
🍉ফল ধারণের সময়

👉 ৪র্থ কিস্তি
🍉ফল ধারণের ১৫-২০ দিন পর

👉গোবর/কম্পোস্ট ২-৩ টন সব এক বারে।
👉 দানাদার ২-৩ কেজি একবারে।
👉 সালফার ২ কেজি একবারে
👉 বোরন-২ কেজি একবারে
এ সব দিয়ে মাটি চাষ করতে হবে।

🍉রাসায়নিক সার প্রয়োগ🍉

🍉ইউরিয়া ২৮ কেজি 🍉৩৩ - ৪০ শতাংশে🍉
👉১ ম কিস্তি ১০ কেজি
👉২য় কিস্তি ৬ কেজি
👉৩য় কিস্তি ৬ কেজি
👉৪র্থ কিস্তি ৬ কেজি

🍉টিএসপি ২৫ কেজি সব 🍉(৩৩ - ৪০ শতাংশে)

🍉এম ও পি ২৪ কেজি -
👉১ম কিস্তি ৬ কেজি
👉২য় কিস্তি ৬ কেজি
👉৩য় কিস্তি ৬ কেজি
👉 ৪র্থ কিস্তি ৬ কেজি

👉বীজের অঙ্কুরোদগম
শীতকালে খুব ঠাণ্ডা থাকলে বীজ ১২ ঘন্টা পানিতে ভিজিয়ে রেখে গোবরের মাদার ভেতরে কিংবা মাটির পাত্রে রক্ষিত বালির ভেতরে রেখে দিলে ২-৩ দিনের মধ্যে বীজ অঙ্কুরিত হয়। বীজের অঙ্কুর দেখা দিলেই বীজ তলায় অথবা মাদায় স্থানান্তর করা ভালো।

👉অন্তর্বর্তীকালীন পরিচর্যা
শুকনো মৌসুমে সেচ দেয়া খুব প্রয়োজন। গাছের গোড়ায় যাতে পানি জমে না থাকে সেদিকে লক্ষ রাখতে হবে। প্রতিটি গাছে ৩-৪টির বেশি ফল রাখতে নেই। গাছের শাখার মাঝামাঝি গিটে যে ফল হয় সেটি রাখতে হয়। চারটি শাখায় চারটি ফলই যথেষ্ট। এখানে উল্লেখ করা যেতে পারে যে ৩০টি পাতার জন্য মাত্র একটি ফল রাখা উচিত।

👉পরাগায়ন
সকালবেলা স্ত্রী ও পুরুষ ফুল ফোটার সাথে সাথে স্ত্রী ফুলকে পুরুষ ফুল দিয়ে পরাগায়িত করে দিলে ফলন ভালো হয়।

👉পোকামাকড় ও রোগবালাই পাতার বিটল পোকা প্রথম দিকে পোকাগুলোর সংখ্যা যখন কম থাকে তখন পোকা ডিম ও বাচ্চা ধরে নষ্ট করে ফেলতে হবে। পোকার সংখ্যা বেশি হলে রিপকর্ড/সুমিথিয়ন/ম্যালাথিয়ন ৫৭ ইসি ১ মিলি/লিটার মাত্রায় সপ্তাহান্তে স্প্রে করতে হবে।

👉জাব পোকা
এ পোকা গাছের কচি কাণ্ড, ডগা ও পাতার রস শুষে খেয়ে ক্ষতি করে। এ পোকা দমনের জন্য সুমিথিয়ন/ম্যালাথিয়ন ৫৭ ইসি ২ মিলি/লিটার মাত্রায় স্প্রে করতে হবে।

👉মাজরা পোকা
স্ত্রী পোকা ফলের খোসার নিচে ডিম পাড়ে। ডিম ফুটে কীড়াগুলো বের হয়ে ফল খেয়ে নষ্ট করে ফেলে এবং ফলগুলো সাধারণত পচে যায়। এ পোকা দমনের জন্য রিপকর্ড/সুমিথিয়ন/ম্যালাথিয়ন ৫৭ ইসি ১ মিলি/লিটার মাত্রায় স্প্রে করতে হবে।

👉কাণ্ড পচা রোগ
এ রোগের আক্রমণে তরমুজ গাছের গোড়ার কাছের কাণ্ড পচে গাছ মরে যায়। প্রতিকারের জন্য ২.৫ গ্রাম ডাইথেন এম-৪৫ প্রতি ১ লিটার পানেতে মিশিয়ে ১০-১৫ দিন পর পর গাছে স্প্রে করতে হবে।

👉ফিউজেরিয়াম উইল্ট রোগ
এ রোগের আক্রমণে গাছ ঢলে পড়ে মারা যায়।পানি নিষ্কাশনের সুব্যবস্থা করা হলে এ রোগের প্রকোপ কম থাকে। রোগাক্রান্ত গাছ তুলে পুড়িয়ে ফেলতে হবে।

👉ফসল সংগ্রহ
জাত ও আবহাওয়ার ওপর নির্ভর করে তরমুজ পাকে। সাধারণত ফল পাকতে বীজ বোনার পর থেকে ৮০-১১০ দিন সময় লাগে। তরমুজের ফল পাকার সঠিক সময় নির্নয় করা একটু কঠিন। কারণ অধিকাংশ ফলে পাকার সময় কোনো বাহ্যিক লক্ষণ দেখা যায় না। তবে নীচের লক্ষণগুলো দেখে তরমুজ পাকা কি না তা অনেকটা অনুমান করা যায়।

👉 ফলের বোঁটার সঙ্গে যে আকর্শি থাকে তা শুকিয়ে বাদামি রং হয়।
খোসার উপরে সূক্ষ লোমগুলো মরে পড়ে গিয়ে তরমুজের খোসা চকচকে হয়।
👉 তরমুজের যে অংশটি মাটির ওপর লেগে থাকে তা সবুজ থেকে উজ্জল হলুদ রংঙের হয়ে ওঠে।
তরমুজের শাঁস লাল টকটকে হয়।

👉আঙ্গুল দিয়ে টোকা দিলে যদি ড্যাব ড্যাব শব্দ হয় তবে বুঝতে হবে ফল কাটার সময় হয়েছে।

কারো তরমুজের বীজ লাগলে কমেন্ট বা মেসেজ করুন। ধন্যবাদ 01811755445
অনলাইন বীজ বাজার।

Не удается загрузить Youtube-плеер. Проверьте блокировку Youtube в вашей сети.
Повторяем попытку...
শীত,ভাইরাস সহনশীল জাত জাপানের তরমুজ ফ্যামিলি টু ১০-১৬ কেজি।

Поделиться в:

Доступные форматы для скачивания:

Скачать видео

  • Информация по загрузке:

Скачать аудио

Похожие видео

© 2025 ycliper. Все права защищены.



  • Контакты
  • О нас
  • Политика конфиденциальности



Контакты для правообладателей: [email protected]