পররাষ্ট্র সচিব শহীদুল হকের নেতৃত্বে বি এন পি জামাতের কবলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
Автор: Sky bridge
Загружено: 2018-06-30
Просмотров: 202
Описание:
বাংলাদেশের বর্তমানে আওয়ামীলীগ সরকারের ক্ষমতাধর আমলাদের মাঝে পররাষ্ট্র সচিব জনাব মোঃ শহীদুল হকের নাম অন্যতম। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তার আধিপত্যে বিগত প্রায় ছয় বছরে অতিষ্ঠ সরকারী কর্মকর্তা এবং কর্মচারীরা অসহায় দিন যাপন করছেন। শহীদুল হকের বিগত ছয় বছর যাবৎ দাপটের সাথে পররাষ্ট্র সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন অনেকের কাছেই প্রশ্নবোধক চিহ্ণের অবতারণা করেছে।এখানে উল্লেখ্য যে, পররাষ্ট্র মন্তণালয়ের উল্লেখযোগ্য সংখ্যক কর্মকর্তা বি এন পি ও জামাতপন্থী হলেও এ সমস্ত কর্মকর্তা বর্তমান সরকারের আমলে অতি সুকৌশলে আওয়ামীলীগের লেবাস ধরে নিজেদের স্বার্থ সিদ্ধি করে যাচ্ছে। এক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য এবং নেতৃস্থানীয় ভূমিকায় রয়েছেন বর্তমান পররাষ্ট্র সচিব শহীদুল হক। বিশ্বস্ত
সূত্রে জানা যায় যে তিনি বি এন পি এবং জামাতপন্থী বহূ কর্মকর্তাকে শুধু রক্ষাই করেন নই বরং তাদেরকে অতি সুকৌশলে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় এবং গোয়েন্দাদের রিপোর্ট প্রভাবিত করে বিভিন্ন দেশে রাষ্ট্রদূত সহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে পদায়ন করেছেন।তবে এক্ষেত্রে আরও বিস্ময়কর হল সকল বিধি ও নিয়ম এবং রীতি উপেক্ষা করে শহীদুল হক কিভাবে পররাষত্র সচিব হলেন? জনাব শহীদুল হক ১৯৮৪ ব্যাচের পররাষ্ট্র ক্যাডারের কর্মকর্তা।
এখানে উল্লেক্ষ্য শহীদুল হক বিএনপি সরকারের আমলে বিএনপি পন্থী কর্মকর্তাদের আওয়ামীলীগের লেবাস পরিয়ে গুরুত্বপূর্ণ পোস্টিং-এ পাঠিয়েছেন। তাদের মাঝে অন্যতম হল শ্রীলঙ্কায় বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত জনাব রিয়াজ হামিদুল্লাহ, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জাতিসংঘ অনুবিভাগের মহাপরিচালক নাহিদা সোভান (গোলাম আযমের নাতনী) এবং বাংলাদেশ দূতাবাস লন্ডন হতে সদ্য ফেরত জনাব তালহা যিনি বিশু রাজাকারের নাতি এবং লেবাননের রাষ্ট্রদূত জনাব মোতলেব সরকার যে কিনা ছাত্রজীবনে শিবির নেতা ছিলেন। প্রধান্মন্ত্রীর অফিসের আপত্তি থাকা সত্ত্বেও শহীদুল হক তাকে রাষ্ট্রদূত হওয়াতে সফল হোন।এছাড়াও পররাষ্ট্র সচিবের নিজের দপ্তুরের পরিচালক জনাব ইকবাল আহমেদ ছাত্রজীবনে ছাত্র দল করতেন এবং তিনি নিউইয়র্ক থেকে বিএনপির কার্যকলাপের সাথে জড়িত থাকার জন্য প্রত্যাহৃত হয়েছিলেন।
এবার আরও আশ্চর্যের বিষয় হল শহীদুল হক মিথ্যা তথ্য দিয়ে তাঁর ব্যক্তি জীবনের অতীত কুকর্ম গোপন করেছেন। তাঁর প্রথম স্ত্রী রাহিন খালেদের সাথে ১৯৮৯ সালের ৩০শে জুলাই বিয়ে হয়। উক্ত ঘরে একটি পূত্র সন্তান রয়েছে। কিন্তু শহীদুল হকের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে তার প্রথম স্ত্রী তার বিরুদ্ধে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তৎকালীন পররাষ্ট্র সচিব বরাবর ২৭/৭/৯৩ তারিখে অভিযোগ দাখিল করেন। পরবর্তীতে মহিলা বিষয়ের অধিদপ্তর এ অভিযোগের বিষয়ে তৎকালীন পররাষ্ট্র সচিবকে শহীদুল হকের বিরুদ্ধে গৃহীত ব্যবস্থা সম্পর্কে জানাতে ১৮/৯/৯৩ এবং ৫/১১/৯৩ তারিখে পত্র প্রেরণ করে। যা হোক তখনও চতুর শহীদুল হক অফিস ম্যানেজ করে তার প্রথম স্ত্রী রাহিন খালেদকে তালাক প্রদান করেন। বর্তমানে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পররাষ্ট্র সচিবের পোর্টফোলিওতে তার দুই কন্যা এবং বর্তমান স্ত্রীর উল্লেখ রয়েছে কিন্তু তার একমাত্র পুত্র সন্তানের কোন উল্লেখ নেই।
Повторяем попытку...

Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: