আমাদের মহান বিজয় দিবস রচনা শব্দ সংখ্যা ১০০০| বিজয় দিবস রচনা | রচনা ১৬ ডিসেম্বর আমাদের বিজয় দিবস

Описание: আমাদের মহান বিজয় দিবস রচনা শব্দ সংখ্যা ১০০০| বিজয় দিবস রচনা | রচনা ১৬ ডিসেম্বর আমাদের বিজয় দিবস


রচনাঃআমাদের মহান বিজয় দিবস শব্দ সংখ্যা ১০০০|রচনা বিজয় দিবস|১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস রচনা ১০০০ শব্দ


💠প্র‍তিযোগিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন 👇👇👇👇

শর্তাবলী:
১. রচনার A4 আকারের সাদা কাগজে স্বহস্তে প্রতি পাতার একদিকে লিখতে হবে, রচনার শব্দসংখ্যা নির্ধারিত সীমার মধ্যে থাকা আবশ্যক।

২. ছাত্রছাত্রীদের ক্ষেত্রে স্টুডেন্ট আইডি কার্ড/স্ব স্ব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধান কর্তৃক প্রত্যয়নপত্র এবং অন্যান্য প্রতিযোগীর ক্ষেত্রে জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি অথবা গেজেটেড কর্মকর্তা কর্তৃক প্রত্যয়নসহ জমা দিতে হবে।

৩. রচনায় অবশ্যই জমাদানকারীর নাম, পিতা ও মাতার নাম, ঠিকানা, স্টুডেন্ট আইডি কার্ড এবং মোবাইল নম্বর উল্লেখ করতে হবে।

৪. রচনা আগামী ১৫.১২.২০২২ তারিখের মধ্যে জেলা সরকারি গণপ্রস্থাগার, অফিস চলাকালিন সময়ে জমা দিতে হবে।





📌📌📌 আমার ২য় চ্যানেলঃ The AZ LTD সাবস্ক্রাইব করার অনুরোধ রইল।
Link: ://   / @theazltd2825  

🔴 Business Email: [email protected]

☑️ Contact:
🔴 Facebook Profile:   / mhammad.arfatuddin  
🔴 Arfat Academy Page:   / arfatacademy  
🔴 Arfat Academy Group: https://www.facebook.com/groups/45751...
🔴 Personal Fb Page :   / mohammadarfatuddinmau  
🔴📞 Call : 01725 758490

---------------------------------------------------------------------------------------------------------
🔴 Related Tags :
মহান বিজয় দিবস ২০২২ উপলক্ষে রচনা প্রতিযোগিতা,রচনাঃআমাদের মহান বিজয় দিবস,রচনাঃআমাদের মহান বিজয় দিবস ১০০০ শব্দ,আমাদের মহান বিজয় দিবস রচনা, আমাদের মহান বিজয় দিবস রচনা ১০০০শব্দ,বিজয় দিবস উপলক্ষে রচনা প্রতিযোগিতা ২০২২,বিজয় দিবস রচনা ২০ পয়েন্ট,রচনা বিজয় দিবস




#বিজয়_দিবসের_রচনা_প্ৰতিযোগিতা
#আমাদের_মহান_বিজয়_দিবস_রচনা_১০০০শব্দ
#রচনা_আমাদের_মহান_বিজয়_দিবস_১০০০_শব্দ
#রচনা_বিজয়_দিবস
#বিজয়_দিবস_রচনা_২০_পয়েন্ট
#বিজয়_দিবস_উপলক্ষে_রচনা_প্রতিযোগিতা_২০২২
#আমাদের_মহান_বিজয়_দিবস_রচনা
#রচনা_আমাদের_মহান_বিজয়_দিবস
#মহান_বিজয়_দিবস_২০২২_উপলক্ষে_রচনা_প্রতিযোগিতা
#বিজয়_দিবস
#বাংলাদেশের_বিজয়_দিবস #বাংলাদেশের_স্বীকৃতি


রচনা : বিজয় দিবস
বিজয়ের পঞ্চাশ বছর (১২০০ শব্দের মধ্যে রচনা)
[সংকেত: ১) ভূমিকা; ২) বাংলাদেশের বিজয় দিবস; ৩) ঐতিহাসিক পটভূমি; ৪) বাংলাদেশের স্বীকৃতি; ৫) ৭১ এর বিজয়োল্লাস; ৬) বাঙালির বিজয়োৎসব; ৭) বিজয় দিবসের তাৎপর্য; ৮) বিজয় দিবসের চেতনা; ৯) জাতীয় কর্তব্য; ১০) উপসংহার।]

রচনা : বিজয় দিবস
১) ভূমিকা:
বিজয় অর্থাৎ কোনো কিছুতে জয় লাভ করা।
বর্হিশক্তির হাত থেকে মুক্ত হয়ে কোনো দেশের
স্বাধীনতা লাভ করার দিনটিকে ঐ দেশের বিজয়
দিবস বলা হয়। প্রতিটি জাতির জীবনেই বিজয়
দিবস এক অনন্য গৌরবোজ্জ্বল দিন।
বাংলাদেশও এর ব্যতিক্রম নয়। প্রতিবছর ডিসেম্বরের ১৬ তারিখ বাঙালির জাতীয় জীবনে
অপরিসীম আনন্দের বার্তা নিয়ে আসে বিজয়
দিবস। বিজয় দিবসের এই দিনটি বাঙালি জাতিসত্তার আত্মমর্যাদা, বীরত্ব এবং সার্বভৌমত্বের প্রতীক।

২) বাংলাদেশের বিজয় দিবস:
১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশের বিজয় দিবস। ১৯৭১ সালে দীর্ঘ নয় মাস রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের পর এই দিনে বাঙালি জাতি অর্জন করেছে পূর্ণাঙ্গ বিজয়। ১৯৭১ সালের এই দিনে বাঙালিরা পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীকে পরাজিত করে তাদেরকে আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য করেছিল। ৩০ লক্ষ শহিদের জীবন উৎসর্গ, অগণিত মা-বোনের সম্ভ্রমহানি এবং বীরত্বপূর্ণ সংগ্রামের মধ্য দিয়ে ৭১ এর এই দিনে পৃথিবীর মনচিত্রে একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে জন্ম হয়েছে বাংলাদেশের। তাই বিজয়ের এই দিনটি আমাদের জাতীয় জীবনে সর্বাপেক্ষা স্মরণীয়, আনন্দময় এবং গৌরবের দিন।

৩) ঐতিহাসিক পটভূমি:
১৯৪৭ সালে পাকিস্তান রাষ্ট্রটির জন্ম হয়, রাষ্ট্রটি মূলত দু’টি আলাদা ভূ-খন্ডে বিভক্ত ছিল।



বিজয় দিবসের তাৎপর্য:
স্বাধীনতা যুদ্ধে গৌরবময় বিজয় অর্জনের মাধ্যমে
বাঙালি জাতি বিশ্বের দরবারে স্বতন্ত্র পরিচয় লাভ
করেছে। বাঙালির জাতীয় জীবনে বিজয় দিবসের তাৎপর্য অনস্বীকার্য। প্রতি বছর বিজয় দিবস
উৎযাপনের মধ্য দিয়ে তরুণ প্রজন্ম মক্তিযুদ্ধের
ইতিহাস ও বাঙালির আত্মত্যাগের মহিমা সম্পর্কে
সচেতন হয়ে ওঠে। এরই ফলশ্রুতিতে তারা স্বাধীনতা
সংগ্রাম, বাঙালি জাতিসত্তার ইতিহাস-ঐতিহ্য, ভাষা -
সংস্কৃতি প্রভৃতি নিয়ে গবেষণাধর্মী কাজ করতে আগ্রহী
হচ্ছে, যা বিশ্বের কাছে জাতি হিসেবে বাঙালির মান-
মর্যাদা আরো বাড়িয়ে তুলতে সহায়ক ভূমিকা পালন করছে।

বিজয় দিবসের চেতনা:
কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য যথার্থই বলেছেন -
‘সাবাস বাংলাদেশ! এ পৃথিবী-
অবাক তাকিয়ে রয়
জ্বলে-পুড়ে-মরে ছারখার
তবু মাথা নোয়াবার নয়।’
মুক্তিযুদ্ধ বাঙালি জাতির এক চেতনার নাম। আর বিজয় দিবস সেই চেতনাকে ছড়িয়ে দিয়েছে কোটি বাঙালির প্রাণে। ’৭১ এর স্বাধীনতা সংগ্রাম আমাদের শিখিয়েছে কীভাবে অন্যায়, অবিচার, শোষণ-নিপীড়নের বিরুদ্ধে গর্জে উঠতে হয়। প্রতি বছর বিজয় দিবস আমাদের মনে অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার প্রেরণা দিয়ে যায়। তরুণ প্রজন্মের উচিত লাখো শহিদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত বিজয়ের চেতনায় উদ্দীপ্ত হয়ে দেশবিরোধী শক্তির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলা।


উপসংহারঃ
বিজয় দিবস বাঙালির জীবনে একই সাথে আনন্দের দিন, আবার বেদনারও দিন। প্রতি বছর এ দিবসটি আমাদের মাঝে ঘুরে ফিরে এসে স্বাধীনতা সংগ্রামে জীবন উৎসর্গকারী লাখো শহিদের স্মৃতি স্মরণ করিয়ে দিয়ে যায়। প্রিয় মাতৃভূমির মর্যাদা রক্ষায় মহান ইতিহাসের স্মরণে ’৭১ থেকে এ পর্যন্ত বিজয় দিবস অত্যন্ত জাকজমকপূর্ণ ও আনন্দঘন পরিবেশে পালিত হয়ে আসছে।