টাইফয়েড জ্বরের লক্ষণ ও তার প্রতিকার।
Автор: ডা:সুরভী কুসুম হোমিও
Загружено: 2025-09-15
Просмотров: 220
Описание:
টাইফয়েড জ্বরের লক্ষণ ও তার প্রতিকার। #shortvideo #short #homoeopathy
টাইফয়েড জ্বরের হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা – ডেসক্রিপশন ও খাওয়ার নিয়ম
টাইফয়েড একটি ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর, যা Salmonella typhi জীবাণুর কারণে হয়ে থাকে। এ রোগে দীর্ঘদিন উচ্চ জ্বর, প্রচণ্ড দুর্বলতা, মাথা ঘোরা, ক্ষুধামান্দ্য, পেট ব্যথা, পাতলা পায়খানা বা কোষ্ঠকাঠিন্য, অতিরিক্ত ঘাম ইত্যাদি সমস্যা দেখা দেয়। অ্যালোপ্যাথি চিকিৎসা অবশ্যই প্রথম পছন্দ, তবে হোমিওপ্যাথি ওষুধ রোগীর উপসর্গ অনুযায়ী সাপোর্টিভ চিকিৎসা হিসেবে খুবই কার্যকর।
Baptisia Tinctoria টাইফয়েডের প্রাথমিক পর্যায়ে ব্যবহৃত হয়, যখন রোগী অত্যন্ত দুর্বল, মাথা ঝিমঝিম করে এবং শরীরে ব্যথা থাকে। Arsenicum Album কাজে লাগে যখন প্রচণ্ড তৃষ্ণা, দুর্বলতা, বমি ও ডায়রিয়া থাকে। Bryonia Alba উপকারী যদি জ্বর ধীরে ধীরে আসে, সামান্য নড়াচড়ায় মাথা ঘোরে এবং প্রচণ্ড তৃষ্ণা লাগে। Rhus Toxicodendron ব্যবহার হয় যখন সন্ধ্যায় জ্বর বেড়ে যায়, শরীর ব্যথা হয় এবং ঘামে আরাম পাওয়া যায়। Gelsemium উপসর্গ হলো ঘুম ঘুম ভাব, মাথা ভার, চোখ ভারী এবং ঠান্ডা দিয়ে জ্বর শুরু হওয়া। Eupatorium Perfoliatum কাজে দেয় যখন হাড় ভাঙার মতো ব্যথা হয়। আর Typhoidinum 200 (Nosode) প্রতিরোধ ও পুনঃআক্রান্ত হওয়া ঠেকাতে বিশেষভাবে কার্যকর, তবে কেবল চিকিৎসকের পরামর্শে খেতে হয়।
🍶 খাওয়ার নিয়ম
Baptisia, Bryonia, Arsenicum ইত্যাদি: সাধারণত ৩০ বা ২০০ শক্তি (পটেন্সি) থেকে দিনে ২–৩ বার ৪–৬ ফোঁটা করে অল্প পানির সাথে সেবন করা হয়।
Typhoidinum 200: চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ১ ডোজ করে দেওয়া হয়; প্রয়োজন হলে ৭ দিন পর আবার দেওয়া যায়।
শিশুদের ক্ষেত্রে মাত্রা অর্ধেক দেওয়া হয়।
⚠️ সতর্কতা
এই ওষুধগুলো অবশ্যই অভিজ্ঞ হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শে খেতে হবে। টাইফয়েডে কখনোই শুধু হোমিওর উপর নির্ভর করা উচিত নয়; যথাসময়ে অ্যালোপ্যাথি চিকিৎসা, সঠিক ডায়েট, ওআরএস ও বিশ্রাম নেওয়া অপরিহার্য।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: