শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর।Hazrat Shahjalal international airport. বাংলাদেশের প্রধান বিমানবন্দর
Автор: Pasha Shahinur
Загружено: 2022-11-25
Просмотров: 315
Описание:
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। Hazrat Shahjalal international airport.
বাংলাদেশের প্রধান বিমানবন্দর
হযরত শাহ্জালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (পুরানো নাম: জিয়া আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর) (আইএটিএ: DAC, আইসিএও: VGZR) রাজধানী ঢাকার কুর্মিটোলায় অবস্থিত বাংলাদেশের প্রধান এবং সবচেয়ে বড় আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। এটি ১৯৮০ সালে এর কার্যক্রম শুরু করার পরে, পূর্বের বাংলাদেশের একমাত্র আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ছিল তেজগাঁও বিমানবন্দর থেকে এর কার্যক্রম স্থানান্তর করা হয়। এটি বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স, রিজেন্ট এয়ারওয়েজ, ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স, ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ-সহ বাংলাদেশের সকল এয়ার লাইন্সগুলোর হোম বেস।
হযরত শাহ্জালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
Shahjalal International Airport.
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
আইএটিএ: DACআইসিএও: VGHS (পুরনো: VGZR)
সংক্ষিপ্ত বিবরণ
বিমানবন্দরের ধরন
বেসামরিক/সামরিক
মালিক
বাংলাদেশ সরকার
পরিচালক
বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ
সেবা দেয়
ঢাকা
অবস্থান
কুর্মিটোলা
যে হাবের জন্য
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স
রিজেন্ট এয়ারওয়েজ
নভোএয়ার
ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স
স্কাইএয়ার
ইজি ফ্লাই এক্সপ্রেস
এএমএসএল উচ্চতা
২৭ ফুট / ৮ মিটার
স্থানাঙ্ক
২৩°৫০′৩৪″ উত্তর ০৯০°২৪′০২″ পূর্ব
ওয়েবসাইট
hsia.gov.bd
মানচিত্র
DAC বাংলাদেশ-এ অবস্থিতDACDAC
বাংলাদেশের বিমানবন্দরের অবস্থান
রানওয়ে
দিক দৈর্ঘ্য পৃষ্ঠতল
মি ফুট
১৪/৩২ ৩,৩০০ ১১,৫০০ আস্ফাল্ট
পরিসংখ্যান (২০১৯)
যাত্রী চলাচল ১,৮৬,৮১,৪৭৪
মালামাল পরিচালনা (টন) ৫,১৭,৯৪০
উৎস: বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ
১,৯৮১ একর এলাকা বিস্তৃত এই বিমানবন্দর দিয়ে দেশের প্রায় ৫২ শতাংশ আন্তর্জাতিক এবং আভ্যন্তরীন ফ্লাইট উঠা-নামা করে, যেখানে চট্টগ্রামে অবস্থিত দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বিমানবন্দর শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর প্রায় ১৭ শতাংশ যাত্রী ব্যবহার করে। এ বিমানবন্দর দিয়ে বার্ষিক প্রায় ৪০ লক্ষ আন্তর্জাতিক ও ১০ লক্ষ অভ্যন্তরীন যাত্রী এবং ১৫০,০০০ টন ডাক ও মালামাল আসা-যাওয়া করে।[৪]
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর বাংলাদেশকে বিশ্বের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ শহরগুলোর সাথে সংযুক্ত করেছে। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স এই বিমানবন্দর থেকে ইউরোপ এবং এশিয়ার ১৮টি শহরে চলাচল করে
ইতিহাস
১৯৪১ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ব্রিটিশ সরকার তেজগাঁও থেকে কয়েক কিলোমিটার উত্তরে কুর্মিটোলায় উড়োজাহাজ নামার জন্য একটি রানওয়ে তৈরি করে।
১৯৪৭ সালে পাকিস্তান গঠনের পর তেজগাঁও বিমানবন্দরটি পূর্ব পাকিস্তানের প্রথম বিমানবন্দর হয়ে ওঠে। ১৯৬৬ সালে তৎকালীন পাকিস্তানের সরকার কুর্মিটোলার উত্তর-পূর্বাঞ্চলে নতুন বিমানবন্দর নির্মাণের জন্য একটি প্রকল্প গ্রহণ করে এবং ফরাসি বিশেষজ্ঞদের মতে টার্মিনাল নির্মাণ এবং রানওয়ে নির্মাণের জন্য টেন্ডার চালু করা হয়। নির্মাণ সামগ্রী পরিবহন জন্য একটি রেল স্টেশন (বর্তমান এয়ারপোর্ট রেলওয়ে স্টেশন) নির্মিত হয়।
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় বিমানবন্দরটি অর্ধেক সম্পন্ন অবস্থায় ছিল।কিন্তু যুদ্ধের সময় বিমানবন্দরে গুরুতর ক্ষতি সাধিত হয়।
স্বাধীনতার পর বাংলাদেশ সরকার পরিত্যক্ত কাজ পুনরায় চালু করে এবং এটিকে দেশের প্রধান আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হিসাবে নির্মানের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। মূল রানওয়ে এবং কেন্দ্রীয় অংশটি খোলার মাধ্যমে ১৯৮০ সালে এয়ারপোর্টটি আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করে। তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বিমানবন্দরটির শুভ উদ্বোধন করেন। রাজনৈতিক কারণে আরও তিন বছর লাগে এটি সম্পন্ন হতে। অবশেষে ১৯৮৩ সালে রাষ্ট্রপতি আবদুস সাত্তার জিয়া আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হিসাবে বিমানবন্দরের উদ্বোধন করেন।
২০১০ সালে ক্ষমতাসীন সরকার বিমানবন্দরের নাম পরিবর্তন করে, জিয়া আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ভারতীয় উপমহাদেশের বিখ্যাত সুফি দরবেশ হয়রত শাহজালালের নাম অনুসারে বিমানবন্দরের নাম শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নামকরণ করা হয়৷
#PashaShahinur
#HazratShahjalalInternationalAirport
#হযরত_শাহজালাল_আন্তর্জাতিক_বিমানবন্দর
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: