আমি যেভাবে ফোস্টা‌রিং করিয়ে থাকি। How I Foster

Описание: আসসালমু আলাইকুম। বন্ধুরা আশা করি সকলে ভালো আছেন।
ভূমিকাঃ আমরা প্রথমে জানবো ফোস্টারিং কি। ফোস্টারিং হলো আপনার একজোড়া কবুতরের ডিম অন্য কবুতর দিয়ে বাচ্চা ফোটানো হলো ফোস্টারিং। অধাৎ আপনার যে পেয়ারটি ডিম দিয়েছে এই পেয়ার দিয়ে বাচ্চা ফোটাবেন না। এই পেয়ারের ডিম গুলো অন্য কোনো পেয়ার দিয়ে বাচ্চা ফোটাবেন এটাই মুলত ফোস্টারিং বলে। আপনারা যারা ফেন্সী কবুতর লালন পালন করেন বিশেষ করে তারাই ফোন্টারিং করে থাকেন। অনেক ক্ষেত্রে বান্জা কবুতর দিয়েও ফোস্টারিং করা হয়ে থাকে। বান্জা কবুতর দিয়ে ফোস্টারিং সুবিধা হলো আপনি যখনি বান্জা কবুতরকে ডিম দেবেন সে তখনি ডিমে তা দিতে শুরু করবে।
এখন জানবো ফোস্টারিং করানোর ক্ষেত্রে কি কি বিষয় লক্ষ রাখতে হবে।

১। সুস্থ্য সবল পেয়ার- অথাৎ আপনি যে পেয়ার দিয়ে ফোস্টারিং করাবেন সে পেয়ারটি সুস্থ্য সবল থাকতে হবে। যদি কোনো কারনে অসুস্থ্য মনে হয় তাহেল ঐ পেয়ার দিয়ে ফোস্টারিং না করাই ভালো।
২। নতুন পেয়ারঃ অথাৎ আপনার এক জোড়া নতুন পেয়ার এই প্রথম ডিম দেয়েছে। এমন পেয়ার দিয়ে ফোস্টারিং করা উচিৎ নয়। এতে করে ডিম নষ্ট করার সম্ভবনা বেশি থাকে।
৩। ডিম সংরক্ষণ করাঃ আমরা জানি কবুতর একটি ডিম দেয়ার পর এক দিন গেপ দিয়ে ৩য় দিন ২য় ডিম দেয়। সে সেক্ষে প্রথম ডিমটি আলাদে করে রাখবেন এবং আপনার পেয়ার ২টি ডিম দেয়ার পরে এক সাথে ফোস্টারিং করাতে দিবেন।
৪। ডিম বসানের সঠিক সময়ঃ ডিম বসাতে সময় যদি এলোমেলো হয় তাহলে ডিম নষ্ট হওয়ার সম্ভবনা অনেক বেশি। বিস্তারি আলোচনা মুখে করতে হবে।

৫। সঠিক দিন ঘননাঃ যে তারিখ হতে ডিম ফোস্টারিং করানোর জন্য দিয়েছেন ঐ তারিখ হতে ১৮ দিন ঘননা করতে হতে। ধরুন আপনার পেয়ার ০৮ তারিখ ১ টি ডিম দিয়েছে এবং নিয়ম অনুযায়ী ০৯ তারিখ গেপ দিবে এবং ১০ তারিখে সে ২য় ডিম দেবে। এক্ষেত্রে আপনা ১০ তারিখ থেকে ১৮ দিন পুণ গণনা হিসাব করতে হবে। অথাৎ আপানার বেবি ফোটার সময় ১০ তারিখ থেকে ১৮ তম দিন অথবা ১৯ তম দিন। আমি কিন্তু ১৯ তারিখ বলি নাই অথাৎ তারিখ হিসাব করলে ঐ মাসের ২৮ তারিখ বা ২৯ তারিখে ডিম ফোটার সম্ভনা।

Introduction: First we will know what is fostering. Fostering is the hatching of the eggs of one pair of pigeons with another pigeon. So don't incubate with the pair that laid eggs. Basically, the eggs of this pair will hatch with another pair Fostering says. Those of you who keep fancy pigeons are especially fond of fontanelles. In many cases fostering is also done with barren pigeons. The advantage of fostering with barren pigeons is that when you give eggs to barren pigeons they will start laying eggs.
Now I will know what things should be observed in fostering.

1. Healthy strong pair- That means the pair with whom you are fostering should be healthy and strong. If for some reason you feel sick then it is better not to foster with that pair.
2. New pair: i.e. you have a pair of new pairs that have laid eggs for the first time. Fostering should not be done with such pairs. This is more likely to spoil the eggs.
3. Storing Eggs: We know that pigeon lays one egg after one day gap and lays 2nd egg on 3rd day. Then keep the first egg separate and let your pair foster together after laying 2 eggs.
4. Correct timing of egg laying: If the timing of egg laying is random then the chances of egg spoilage are high. Detailed discussion should be done face to face.

Note: I am not a veterinarian. I am sharing with you that I have benefited my pigeon farm by using this method. Make sure to consult a registered doctor to act as per the video. Channel authorities will not be responsible for any kind of damage.