ফুসফুস ক্যান্সারের কারণ কি | Lung Cancer Reasons
Автор: MediTalk Digital
Загружено: 2025-08-19
Просмотров: 386
Описание:
ফুসফুস ক্যান্সারের কারণ কি?
ডাঃ এস. এম. নাজমুল হাসান সাগর
এমবিবিএস (সিএমসি), এফসিপিএস (রেডিওথেরাপী)
এমসিপিএস (অনকোলজী)
ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ
ক্লিনিক্যাল এন্ড রেডিয়েশন অনকোলজিস্ট
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
চেম্বার: ০১
পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার লিঃ
উত্তরা গরীব-ই-নেওয়াজ শাখা, বাড়ী নং ৪১
সিরিয়ালের জন্য হটলাইন: 09666787823
চেম্বার : ০২
বনানী ক্লিনিক লিমিটেড (স্পেশালাইজড হসপিটাল)
হটলাইন: 01611443345
চেম্বার : ০৩
যশোর আধুনিক হাসপাতাল
ঘোপ সেন্ট্রাল রোড, যশোর
হটলাইন: 01792286463
মোবাইল : 01792286463
ফুসফুস ক্যান্সারের প্রধান কারণ হলো **ধূমপান**। এটি ফুসফুসের ক্যান্সারের প্রায় ৮০-৯০% ঘটনার জন্য দায়ী। তবে ধূমপান ছাড়াও আরও কিছু কারণ ফুসফুস ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়াতে পারে:
*প্রধান কারণসমূহ:*
*ধূমপান (সক্রিয়):* সিগারেট, বিড়ি, চুরুট বা যেকোনো তামাকজাত দ্রব্যের ধোঁয়ায় থাকা ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ ফুসফুসের কোষের ক্ষতি করে এবং ক্যান্সারের সৃষ্টি করে। যত বেশি সময় ধরে এবং যত বেশি পরিমাণে ধূমপান করা হবে, ঝুঁকি তত বাড়বে।
*পরোক্ষ ধূমপান (প্যাসিভ স্মোকিং):* ধূমপান করেন এমন কারো আশেপাশে থাকলে বা তাদের ধোঁয়া শ্বাসের সাথে গ্রহণ করলেও ফুসফুস ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ে।
*রেডন গ্যাস:* এটি একটি প্রাকৃতিক তেজস্ক্রিয় গ্যাস যা মাটি ও পাথর থেকে উৎপন্ন হয় এবং বাড়িতে বা ভবনের ভিতরে জমা হতে পারে। রেডনের দীর্ঘমেয়াদী সংস্পর্শ ফুসফুস ক্যান্সারের একটি অন্যতম কারণ।
*অ্যাসবেস্টস:* নির্মাণ, খনি বা অন্যান্য শিল্পে যারা অ্যাসবেস্টসের সংস্পর্শে আসেন, তাদের ফুসফুস ক্যান্সারের (বিশেষ করে মেসোথেলিওমা) ঝুঁকি বেশি থাকে।
*বায়ু দূষণ:* শহরাঞ্চলে বা শিল্প এলাকার বাতাসে থাকা ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ ও ধূলিকণা দীর্ঘমেয়াদে ফুসফুসের ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।
*কাজের পরিবেশ:* কিছু রাসায়নিক পদার্থ, যেমন—আর্সেনিক, ক্যাডমিয়াম, ক্রোমিয়াম, নিকেল এবং কিছু পেট্রোলিয়াম পণ্যের সংস্পর্শে আসা কর্মীদের মধ্যে ফুসফুস ক্যান্সারের ঝুঁকি থাকে।
*অন্যান্য ঝুঁকির কারণ:*
*পারিবারিক ইতিহাস:* পরিবারে কারো ফুসফুস ক্যান্সার থাকলে অন্যদেরও এই রোগের ঝুঁকি কিছুটা বাড়তে পারে।
*পূর্ববর্তী ক্যান্সারের চিকিৎসা:* যারা আগে অন্য কোনো ক্যান্সারের জন্য বুকে রেডিয়েশন থেরাপি নিয়েছেন, তাদের ফুসফুস ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়তে পারে।
*রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়া:* যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল (যেমন—এইচআইভি আক্রান্ত বা দীর্ঘমেয়াদী স্টেরয়েড ব্যবহারকারী), তাদের ক্ষেত্রে এই ঝুঁকি দেখা যায়।
*বয়স:* সাধারণত বয়স্ক ব্যক্তিদের মধ্যে ফুসফুস ক্যান্সারের ঝুঁকি বেশি থাকে, তবে যেকোনো বয়সেই এটি হতে পারে।
মনে রাখতে হবে, ঝুঁকির কারণ থাকা মানেই ক্যান্সার হবে এমনটা নয়, আবার ঝুঁকি না থাকলেও ক্যান্সার হতে পারে। তবে ধূমপান পরিহার করা ফুসফুস ক্যান্সার প্রতিরোধের সবচেয়ে কার্যকর উপায়।
lung cancer,lung cancer symptoms,symptoms of lung cancer,signs of lung cancer,lung cancer diagnosis,small cell lung cancer,cancer,stage 4 lung cancer,lung cancer screening,non-small cell lung cancer,what is lung cancer,lung cancer australia,lung cancer treatment,lung cancer statistics,lung cancer metastasis,treatment of lung cancer,lung cancer survival rate,early signs of lung cancer,lung cancer search & rescue,lung cancer search and rescue
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: