সস্তায় হাসের খাবার তৈরির।30/12/24
Автор: MRIDHA AGRO BD
Загружено: 2024-11-29
Просмотров: 59
Описание:
মানুষ ও অন্যান্য প্রাণীর মতো হাঁসেরও খাদ্যের প্রয়োজন রয়েছে। জীবন ধারনের জন্য খাদ্য অপরিহার্য। শরীরের প্রয়োজনীয় তাপ শক্তি উৎপাদন, ক্ষরপুরণ, বৃদ্ধি সাধন, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য বা হাঁসকে খাওয়ানো হয় তাই খাদ্য। হাঁসকে যে সব খাবার খেতে দেয়া হয় সেগুলো পরিবর্তিত হয়ে ডিম ও মাংস তৈরি হয়। সুতরাং অধিক ডিম ও মাংস উৎপাদনের উদ্দেশ্যে হাঁসকে সুষম খাদ্য খেতে দিতে হয়। আধুনিক বাণিজ্যিক হাঁসের খামারের মোট খরচের পর ৭০% খাদ্য খরচ হয়। তাই একজন হাঁসের খামারের মালিক তিনি যত ছোট বা বড় খামারই পরিচালনা করুন না কেন হাঁসের খাদ্য সম্পর্কে তার একটা স্পষ্ট ধারণা থাকা আবশ্যক।
এই অধ্যায় শেষে আমরা-
হাঁসের খাদ্য উপকরণসমূহ সনাক্ত করতে পারব;
বাড়না হাঁসের জন্য সুষম খাদ্য প্রস্তুত করতে পারব;
ডিম পাড়া হাঁসের জন্য সুষম খাদ্য প্রস্তুত করতে পারব;
মাংসজাত হাঁসের জন্য সুষম খাদ্য প্রত করতে পারব ;
হাঁসের জন্য বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ করতে পারব।
হাঁসকে খাওয়ানোর উদ্দেশ্য
২.১ হাঁসকে খাওয়ানোর উদ্দেশ্য-
হাঁস পালন করে অধিক ডিম ও মাংস পেতে হলে হাঁসকে সুষম খাদ্য সরবরাহ করতে হবে।
হাঁসের খামার পরিচালনা করে আত্মকর্মসংস্থান করা যায় ।
জাতিকে পুষ্টিকর খাদ্য খাওয়াতে হলে মাংস ও ডিম উৎপাদন করা প্রয়োজন। পুষ্টিকর খাদ্যই মানুষকে কর্মঠ করতে পারে। আর কর্মঠ মানুষই নিজের ভাগ্য ও জাতীয় উন্নয়ন আনয়ন করতে পারে।
হাঁস মানুষের পুষ্টিকর খাদ্য সরবরাহের নিশ্চয়তা দিতে পারে যদি মানুষ হাঁসকে পুষ্টিকর খাদ্য সরবরাহ করতে পারে ।
উভয় প্রাণিই পুষ্টিকর খাদ্য চায়, তবে পার্থক্য হচ্ছে মানুষ যা খেতে পারে না তা হাঁস খেয়ে জীবন ধারণ করে এবং মানুষের জন্য উৎকৃষ্ট আমিষ উৎপাদন করে।
গম গুড়া
ভুট্টা গুড়া
চালের কুঁড়া
সয়াবিন মিল বা সয়াবিন বীজ সিদ্ধ
তিলের খৈল বা বাদাম খৈল
শুটকি মাছের গুঁড়া বা ঝিনুক বা শামুকের ভেতরের মাংস
ঝিনুক চূর্ণ
লবণ
২.২ সুষম খাদ্য
যে সব খাদ্য মিশ্রণে হাঁসের দৈহিক প্রয়োজন মিটানো ও উৎপাদনের জন্য উপযুক্ত পরিমাণ ও সঠিক অনুপাতে সব পুষ্টি উপাদান থাকে সেই খাদ্য মিশ্রণকে সুষম খাদ্য বলা হয় ।
সুষম খাদ্যের সুফল-
পরিমানমত খাদ্য গ্রহণ করে ।
শারীরিক বৃদ্ধি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে হয়ে থাকে ।
মাংস বৃদ্ধি ঘটে
ডিম পাড়ার সংখ্যা বেড়ে যায়।
ডিমের আকার বড় হয় ।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে ।
সুষম খাদ্যের বৈশিষ্ট্য-
একটি হাঁসের বিপাকের জন্য প্রয়োজনীয় শক্তি থাকতে হবে।
সুষম খাদ্যে সাধারণত গড়ে ৫০-৬০% শর্করা, ২০% আমিষ এবং ১৫-২৬% চর্বি থাকতে হবে।
পৌষ্টিক নালীর পেরিস্টলিক ক্রিয়ার জন্য প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও ছোবড়া ভুষি অন্তর্ভুক্ত হতে হবে।
সুষম খাদ্যে অবশ্যই খনিজ পদার্থ যেমন; ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়াম, জিংক, সোডিয়াম ও পটাশিয়াম থাকতে হবে ।
সুষম খাদ্যে অবশ্যই প্রয়োজনীয় পরিমাণে পানির ব্যবস্থা থাকতে হবে।
সুষম খাদ্য অবশ্যই সহজপ্রাচ্য হতে হবে।
সুষম খাদ্য উপাদান সহজলভ্য ও আনুপাতিক হারে সন্তা হতে হবে।
শ্রেণির তাত্ত্বিক কাজ
খাদ্য কাকে বলে?
হাঁসকে খাওয়ানোর উদ্দেশ্য লেখ।
সুষম খাদ্যের সুফল লেখ।
সু
Повторяем попытку...

Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: