আপনিও অবাক হবেন? এই ১০টি আশ্চর্যজনক বিলুপ্ত প্রাণী দেখে || Top 10 Amazing Extinct Animals ||
Автор: A Lion Media
Загружено: 2023-12-22
Просмотров: 1635
Описание:
////////////(Description)////////////
......................Video Title.......................
আপনিও অবাক হবেন? এই ১০টি আশ্চর্যজনক বিলুপ্ত প্রাণী দেখে || Top 10 Amazing Extinct Animals || #Animal
আসসালামু আলাইকুম বন্ধুরা সিংহ আভিজানে আপনাকে স্বাগতম,
🔴
Number: 10 /- লিভ্যাটান মেলভিলি : ()
যে তিমি অন্যান্য তিমি খেয়েছিল
বারো মিলিয়ন বছর আগে, লিভ্যাটান মেলভিলি নামক একটি প্রজাতির তিমি, পেরুর উপকূলে বাস করত। তারা আধুনিক তিমির মতোই বড় ছিল, এবং এদের দৈর্ঘ্য ছিল 18 মিটার (60 ফুট) । তাদের চোয়ালের মধ্যে কিছু ধারালো শিকারি দাঁত রয়েছে,যা লম্বায় (1 ফুট)এবং (4 ইঞ্চি) প্রশস্তের ছিল।
দেখে যেন মনে হয় অন্যান্য তিমি এবং সামুদ্রিক হাঙ্গরের মাংস কামড়িয়ে ছিন্নভিন্ন করার জন্য কাস্টম আকারে ডিজাইন করা হয়েছে ।
🔴
Number: 9/- প্যারাসেরাথেরিয়াম [Paraceratherium]
হাতির চেয়ে পাঁচ গুণ ভারী গন্ডারের একটি প্রজাতি।
প্যারাসেরাথেরিয়াম পৃথিবীতে বসবাসকারী স্থলচার প্রাণীর মধ্য সবচেয়ে বড় স্তন্যপায়ী প্রাণী হতে পারে। এটি একটি বিশাল গণ্ডার ছিল যা 7.5 মিটার /25 ফুটরো বেশি লম্বা ছিল যা এই প্রাণীটিকে একটি অবিশ্বাস্য উচ্চতায় নিয়ে যেতে পারে। যদিও তার উচ্চতার চেয়ে বেশি মনোমুগ্ধকর ছিল তার ওজন। এদের মধ্যে সবচেয়ে বড়গুলোর এক একটির ওজন প্রায় বর্তমান সময়ের একটি প্রাপ্তবয়স্ক হাতির ওজনের পাঁচগুণ ।
🔴
Number: 8/- বিলুপ্ত প্রাণী সি কাউ বা সাগরের গরু।
প্রকৃতি বিজ্ঞানী জর্জ স্টেলার ১৭৪১ সালে বেরিং সি-র এমিয়াটিক উপকূলে এই প্রাণী আবিষ্কার করেন।
এই প্রাণীটি সবসময় পানিতেই বাস করতো ফলে তাদেরকে কখনও তীরে আসতে দেখা যেত না। এরা লম্বায় ২৫ ফুট এবং ওজন তিন টনের কাছাকাছি ছিল। গায়ের রঙ ছিল ওক গাছের ছালের মতো কালো। ১৭৬৮ সালের পর থেকে এই প্রাণীকে আর বিশেষ ভাবে দেখা যায় না। সেসময় থেকেই এটিকে লুপ্ত প্রাণীর তালিকাভুক্ত করা হয়।
🔴
Number: 7/- প্লাটিবেলোডন / স্কাইথ-লাইক দাঁত সহ হাতি
প্লাটিবেলোডন হল বেলচা মত দাত বিশিষ্ট হাতির একটি
বিলুপ্ত প্রজাতি, যা প্রায় 4 মিলিয়ন বছর আগে আমাদের এই পৃথিবীতে বিচরণ করত। তারা প্রধানত আফ্রিকা, ইউরোপ, এশিয়া এবং উত্তর আমেরিকায় বসবাস করত বলে জানা যায় । প্লাটিবেলোডন দেহের দৈর্ঘ্যে ছিল (২০ ফিট) এবং উচ্চতায় প্রায় (১০ ফিট) মত।
🔴
Number: 6/- ডোডো পাখি
১৫৯৮ সালে পর্তুগিজ নাবিকরা যখন মারিশাস দ্বীপে পৌঁছায়, তখন এক অজানা প্রজাতির পাখি এসে তাদের স্বাগত জানায় এবং মানুষ দেখে পাখিগুল খুব খুশি হয় , এছারাও পাখিগুলো খুব তাড়াতাড়ি মানুষের পোষও আসত। এই পাখিটির নাম হলো ডোডো পাখি। এদের ওজন ছিল ২০-২২ কেজি। এরা প্রধানত লতাপাতা খেয়েই বেঁচে থাকতো। ডোডো পাখির একটা লম্বা হুকের মতো বাঁকানো ঠোঁট ছিল, তবে ১৬৮১ সালের পর থেকে আর কখনোই এই ডোডো পাখি দেখা যায়নি।
🔴
Number: 5/- ম্যামথ
বরফেরযুগে বিলুপ্ত প্রাণী লোমশ হাতি ম্যামথ। খাওয়ার পানির অভাবে এই প্রাণীর সর্বশেষ দলটি বিলুপ্ত হয়ে যায় বলে যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল একাডেমি অব সায়েন্সেসের এক গবেষণায় এ তথ্য উঠে এসেছে। সাধারণভাবে দেখতে ম্যামথরা ছিল লম্বা, বাঁকানো শুঁড় বিশিষ্ট । তবে উত্তর গোলার্ধের প্রজাতিগুলো ছিল লম্বা চুলবিশিষ্ট। প্রায় ৫ মিলিয়ন থেকে ৪,৫০০ বছর পূর্বে তারা প্লায়োসিন যুগ থেকে হলোসিন যুগের মাঝামাঝি কালে এশিয়া, আফ্রিকা ও উত্তর আমেরিকায় বাস করতো।
লোমশ এই প্রাণীর অধিকাংশেরই আজ থেকে সাড়ে ১০ হাজার বছর আগে মৃত্যু ঘটে।
🔴 বিলুপ্ত প্রাণীর তালিকায় চার নম্বর রয়েছে
Number: 4 /- হপলিটোমেরিক্স বা পাঁচটি শিংযুক্ত হরিণ।
হপলিটোমেরিক্স বড় এবং রাগী গিজারগুলির সাথে বসবাস করা এমন একটি প্রাণী ছিল যা প্রতিটি পৌরাণিক প্রাণীর সাথে পুরোপুরি মিলে যেত। হিসাব অনুযায়ী, হপলিটোমেরিক্স দেখতে অনেকটা আধুনিক হরিণের মতোই হতো। তবে এগুলি আকার বেশ বড় এবং পা গুলো খানিটা লম্বা হতো। আধুনিক হরিণের মতই এদের মাথার উপরে থাকা দুটি শিং ছাড়াও, এর চোখের উপরে বাঁকানো ছোট আরো এক জোরা শিং ছিল এবং মাথার খুলির মাঝখান থেকে বেরিয়ে আসা গন্ডারের মত
আরো একটি বড় শিংও ছিল।
🔴
Number: 3 /- লিডসিচথিস স্কুল বাসের চেয়ে বড় মাছ
এখন পর্যন্ত বেঁচে থাকা বৃহত্তম সামুদ্রিক মাছগুলোর মধ্যে অন্যতম ছিল এই লিডসিচথিস , এই বিশাল প্রাণীটি যা এক সময় ইউরোপের সাগরে সাঁতার কাটত। আমরা নিশ্চিত নই যে এটি আসলে কত বড় ছিল। কেউ কখনও Leedsichthys এর সম্পূর্ণ কঙ্কাল খুঁজে পায়নি , তবে ধারণা করা হয় এই প্রাণীটি প্রায় 17 মিটার (56 ফুট) লম্বা ছিল - যা একটি বড় সাইজের স্কুল বাসের চেয়েও বড়।
🔴
Number: 2 /- আর্সিনোইথেরিয়াম
ডাবল-শিংওয়ালা, হাতি-আকারের গণ্ডার
আর্সিনোইথেরিয়াম সামন সামনি দেখতে অনেকটাই বিশালদেহি ভয়ানক প্রাণীদের মত । এটি একটি ডাবল-শিংওয়ালা, হাতি-আকারের গণ্ডার, যার নাক থেকে দুটি বিশাল আকারের শিং সামনের দিকে কামানের মত বের হয়ে থাকেত । এই শিংগুলি (3 ফুট) লম্বা এবং (1 ফুট) চওড়া হয়। শিংগুলি এতটাই বড় এবং শক্তিশালি হত যা দিয়ে একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ সহ যেকোনো প্রাণীকেই দ্বিখন্ড করে দিতে পারতো।
🔴
Number: 1/- থাইলাকোলিও
পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী চোয়াল সহ স্তন্যপায়ী প্রাণী
নিঃসন্দেহে, প্রাগৈতিহাসিক বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ঙ্কর প্রাণীদের মধ্যে একটি ছিল থাইলাকোলিও , বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী চোয়ালের স্তন্যপায়ী প্রাণীও এটি ।এই প্রাণীগুলি আফ্রিকান সিংহের আকারের প্রায় অর্ধেক ছিল, তবে তাদের চোয়াল ছিল জঙ্গলের রাজার সিংহের চেয়েও শক্তিশালী। মনে হয় যেন থাইলাকোলিওর মাথার খুলির প্রতিটি ইঞ্চি শক্তির এবং জোরালো কামরের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: