ycliper

Популярное

Музыка Кино и Анимация Автомобили Животные Спорт Путешествия Игры Юмор

Интересные видео

2025 Сериалы Трейлеры Новости Как сделать Видеоуроки Diy своими руками

Топ запросов

смотреть а4 schoolboy runaway турецкий сериал смотреть мультфильмы эдисон
Скачать

বিজেপি সরকার কেন ওয়াকফ সম্পত্তি হাতাতে চায়। ওয়াকফ এর পিছনে কি লুকিয়ে আছে। এখনই শুনুন একবার

Автор: LUKMAN HAKIM TV

Загружено: 2025-04-29

Просмотров: 49

Описание: ওয়াকফ বলতে কি বোঝায়?
ওয়াকফ (Waqf) বলতে বোঝায়– ইসলামী শরীয়তের একটি গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক ও ধর্মীয় প্রথা, যার মাধ্যমে কোনো ব্যক্তি তার সম্পত্তি (যেমন: জমি, বাড়ি, দোকান, টাকা বা অন্য কিছু) আল্লাহর নামে চিরতরে দান করে দেন, এবং তা ধর্মীয় বা সমাজকল্যাণমূলক কাজে ব্যবহৃত হয়।
🔍 ওয়াকফের সংজ্ঞা (সাধারণভাবে): ওয়াকফ হলো এমন একটি দান, যেখানে সম্পত্তির মালিকানা পরিবর্তন হয় না, কিন্তু তার ব্যবহার বা উপকারভোগিতা জনসাধারণের জন্য নির্ধারিত হয়ে যায় – বিশেষত ধর্মীয়, শিক্ষাগত, চিকিৎসা বা দাতব্য কাজের জন্য।
🕌 ইসলামী দৃষ্টিকোণ থেকে ওয়াকফ: ইসলাম অনুযায়ী, ওয়াকফ একটি সদকায়ে জারিয়া (চিরস্থায়ী দান), যার সওয়াব মৃত্যুর পরেও প্রাপক পেয়ে থাকেন। প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) নিজেও ওয়াকফ করার নির্দেশ ও উৎসাহ দিয়েছেন।
🧾 ওয়াকফের বৈশিষ্ট্য:
 চিরস্থায়ী: একবার ওয়াকফ হয়ে গেলে তা আর ফেরত নেওয়া যায় না।
 অবিচ্ছেদ্য মালিকানা: মূল সম্পত্তি বিক্রি, উপহার, উত্তরাধিকার বা বন্ধক রাখা যায় না।
 ধর্মীয় বা সমাজকল্যাণমূলক উদ্দেশ্য: মসজিদ, কবরস্থান, মাদ্রাসা, হাসপাতাল, এতিমখানা, ইত্যাদির জন্য ব্যবহারযোগ্য।
 বিশেষ ব্যবস্থাপনা: ওয়াকফ সম্পত্তি পরিচালনার জন্য একজন মুতাওয়াল্লি (পরিচালক) নিযুক্ত থাকেন।
🏠 উদাহরণ: কেউ যদি তার জমি ওয়াকফ করে বলেন, “এই জমিতে একটি মসজিদ নির্মাণ হবে এবং তা আল্লাহর রাস্তায় ব্যবহার হবে”— তবে সেই জমি ওয়াকফ হয়ে যায় এবং তার উত্তরসূরীরা আর সেটি দাবি করতে পারেন না।
📜 আইনগত দৃষ্টিকোণ (ভারতে): ভারতে ওয়াকফ সংক্রান্ত আইন প্রথম আসে Wakf Act, 1954, পরবর্তীতে Wakf Act, 1995, এবং 2025 সালের সংশোধনী আইন চালু হয়। প্রতিটি রাজ্যে একটি State Waqf Board এবং কেন্দ্রীয় পর্যায়ে Central Waqf Council আছে, যারা এই সম্পত্তি তত্ত্বাবধান করে।
পুরনো ওয়াকফ আইন এবং নতুন ওয়াকফ আইনের মধ্যে পার্থক্য কি কি?

পুরনো ওয়াকফ আইন এবং নতুন ওয়াকফ আইনের মধ্যে পার্থক্যগুলো মূলত সময়, প্রশাসনিক কাঠামো, স্বচ্ছতা, এবং সম্পত্তি ব্যবস্থাপনার দিক থেকে দেখা যায়। নিচে প্রধান পার্থক্যগুলো তুলে ধরা হলো:
১. আইন প্রণয়নের সাল ও কাঠামো: পুরনো ওয়াকফ আইন: প্রথম ওয়াকফ আইন ভারতে চালু হয় 1954 সালে জওহরলাল নেহরু নেহেরুর আমলে (The Wakf Act, 1954)। এটি ছিল সীমিত কাঠামোর উপর ভিত্তি করে তৈরি। নতুন ওয়াকফ আইন: 1995 সালে "The Wakf Act, 1995" প্রধানমন্ত্রী পি. ভি. নারসিমহা রাও এর আমলে চালু হয়, যা 1954 সালের আইনটি বাতিল করে। পরে 2013 সালে ডক্টর মনমোহন সিংয়ের আমলে এই আইনে বড়সড় সংশোধনী আনা হয়।
২. ওয়াকফ বোর্ডের গঠন ও ক্ষমতা: পুরনো আইন: ওয়াকফ বোর্ডের ক্ষমতা সীমিত ছিল এবং তাদের প্রতি সরকারি নজরদারি কম ছিল। নতুন আইন: ওয়াকফ বোর্ডকে অধিকতর ক্ষমতাবান করা হয়েছে। বোর্ডের সদস্যদের নির্বাচন ও নিয়োগের ক্ষেত্রে নিয়ম-কানুন কঠোর হয়েছে।
৩. সম্পত্তির রেজিস্ট্রেশন ও পরিচালনা: পুরনো আইন: ওয়াকফ সম্পত্তি রেজিস্ট্রেশন বাধ্যতামূলক ছিল না। অনেক সম্পত্তি অব্যবস্থাপনার কারণে নষ্ট হয়ে যায়। নতুন আইন: প্রতিটি ওয়াকফ সম্পত্তি রেজিস্ট্রার ওয়াকফের কাছে নথিভুক্ত হতে হবে। এছাড়া সম্পত্তির ডেটাবেস সংরক্ষণের জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৪. দখলদারিত্ব ও অনিয়মের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা:
পুরনো আইন: অবৈধ দখলের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার সুনির্দিষ্ট বিধান ছিল না।
নতুন আইন: 2013 সালের সংশোধনীতে অবৈধ দখলের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের বিধান যুক্ত হয়েছে, এমনকি জরিমানা ও কারাদণ্ডের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
৫. স্বচ্ছতা ও তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার: পুরনো আইন: স্বচ্ছতার অভাব ছিল, তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার ছিল না। নতুন আইন: ডিজিটাল রেজিস্ট্রি, জিও ট্যাগিং, অনলাইন তথ্য প্রদান, ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত হয়েছে।
৬. সুপারিশ ও তদারকির জন্য কাউন্সিল: নতুন আইন: "Central Waqf Council" ও "State Waqf Boards" কার্যকরভাবে মনিটরিং ও সুপারিশ প্রদানের জন্য কাজ করে।

২০২৫ সালের ওয়াকফ সংশোধনী আইনে কি কি পরিবর্তন আনা হয়েছে?

২০২৫ সালের ওয়াকফ (সংশোধনী) আইনে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন আনা হয়েছে, যা ভারতের ওয়াকফ সম্পত্তির ব্যবস্থাপনা ও প্রশাসনে প্রভাব ফেলেছে। প্রধান পরিবর্তনগুলো নিম্নরূপ:

১. ওয়াকফ বোর্ডে অমুসলিম সদস্যদের অন্তর্ভুক্তি: নতুন আইনে ওয়াকফ বোর্ড ও কেন্দ্রীয় ওয়াকফ কাউন্সিলে অমুসলিম সদস্যদের অন্তর্ভুক্তির বিধান রাখা হয়েছে। সরকারের দাবি, এই পরিবর্তন স্বচ্ছতা ও বৈচিত্র্য বাড়াবে এবং দুর্নীতি কমাবে। তবে, সমালোচকরা মনে করেন, এটি মুসলিম সম্প্রদায়ের ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক স্বায়ত্তশাসনে হস্তক্ষেপ করতে পারে।
২. সরকারি সম্পত্তির ওয়াকফ দাবি নিষিদ্ধকরণ: সংশোধিত আইনে সরকারি মালিকানাধীন, পরিচালিত বা নিয়ন্ত্রিত সম্পত্তিকে ওয়াকফ হিসেবে দাবি করা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এর ফলে, সরকারি সম্পত্তির ওপর ওয়াকফ দাবি করা যাবে না।
৩. ওয়াকফ ঘোষণার জন্য পাঁচ বছরের মুসলিম হওয়ার শর্ত: নতুন বিধান অনুসারে, কেউ ওয়াকফ ঘোষণা করতে চাইলে তাকে কমপক্ষে পাঁচ বছর ধরে ইসলাম ধর্ম পালনকারী হতে হবে। এই শর্তের মাধ্যমে নিশ্চিত করা হয়েছে যে, ধর্মান্তরিত ব্যক্তিরা যথেষ্ট সময় নিয়ে ওয়াকফ সম্পর্কে সচেতন হয়ে সিদ্ধান্ত নেন।
৪. ওয়াকফ ট্রাইব্যুনালের পুনর্গঠন ও আপিলের সুযোগ: সংশোধনীতে ওয়াকফ ট্রাইব্যুনালের গঠন পুনর্গঠন করা হয়েছে এবং ট্রাইব্যুনালের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে ৯০ দিনের মধ্যে হাইকোর্টে আপিল করার সুযোগ রাখা হয়েছে।
৫. প্রযুক্তির ব্যবহার ও কেন্দ্রীয় পোর্টাল স্থাপন: ওয়াকফ সম্পত্তির নিবন্ধন ও ব্যবস্থাপনার জন্য কেন্দ্রীয় পোর্টাল ও ডাটাবেস স্থাপনের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে, যা স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা বাড়াবে।
৬. মেয়াদোত্তীর্ণ দাবির ক্ষেত্রে সীমা নির্ধারণ: সংশোধনীতে সীমা আইন, ১৯৬৩ প্রযোজ্য করা হয়েছে, যা নির্দিষ্ট সময়ের পর ওয়াকফ
লোক মান হাকিম টিভি সাবস্ক্রাইব করুন
ভিডিওটি বেশি করে শেয়ার করুন
একজন মুসলিম ভাইকে জানার সুযোগ করে দিন

Не удается загрузить Youtube-плеер. Проверьте блокировку Youtube в вашей сети.
Повторяем попытку...
বিজেপি সরকার কেন ওয়াকফ সম্পত্তি হাতাতে চায়। ওয়াকফ এর পিছনে কি লুকিয়ে আছে। এখনই শুনুন একবার

Поделиться в:

Доступные форматы для скачивания:

Скачать видео

  • Информация по загрузке:

Скачать аудио

Похожие видео

© 2025 ycliper. Все права защищены.



  • Контакты
  • О нас
  • Политика конфиденциальности



Контакты для правообладателей: [email protected]