অভিনেতা শতাব্দী ওয়াদুদ এর জীবনী
Автор: Arif Hassan
Загружено: 2023-10-25
Просмотров: 121
Описание:
#biography
#subscribe
শতাব্দী ওয়াদুদ হলেন একজন বাংলাদেশী নাট্য ও চলচ্চিত্র অভিনেতা। মঞ্চ নাটকের মাধ্যমে তার অভিনয় জীবনের শুরু হয়। পরে তিনি টেলিভিশন ও চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। তার অভিনীত প্রথম নাটক শঙ্কিত পদযাত্রা বাংলাদেশ টেলিভিশনে প্রচারিত হয়। তার অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্র ফুলকুমার (২০০২)। তিনি ২০১১ সালে গেরিলা চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য ৩৬তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে শ্রেষ্ঠ খলচরিত্রে অভিনেতার পুরস্কারে ভুষিত হন।[২]
প্রাথমিক জীবন
শতাব্দী ওয়াদুদের শৈশব কাটে ঢাকার কলাবাগানে। তিন ভাইয়ের মধ্যে তিনি সবার বড়। অন্য দুই ভাই সমাপ্তি ওয়াদুদ ও অদিতি ওয়াদুদও মিডিয়ায় কাজ করেন।[৩] তিনি অষ্টম-নবম শ্রেণী থেকেই মঞ্চ নাটকে কাজ শুরু করেন। অভিনেতা শতাব্দী ওয়াদুদের অভিনয় শুরু মঞ্চ নাটকের মাধ্যমে। ১৯৮৫ সালে ‘আর্তনাদ থিয়েটার’র শিশু বিভাগে শহীদুল আলম সাচ্চুর নির্দেশনায় ‘টোকাই’ নাটকে অভিনয়ের মধ্যদিয়ে মঞ্চে শতাব্দীর অভিনয়ে যাত্রা শুরু। এই দলের হয়ে অনেক মঞ্চ নাটকে অভিনয় করে ১৯৯৬ সালে দল ত্যাগ করেন। পরবর্তীতে ১৯৯৭ সালে ‘প্রাচ্যনাট’এ যোগ দেন। এই দলের হয়েও অনেক মঞ্চ নাটকে অভিনয় করেন তিনি। সর্বশেষ এই দলের ‘রাজা এবং অন্যান্য’ নাটকে অভিনয় করেন। এ হিসেবে মঞ্চে তার পথচলা তিন যুগ ধরে।তার অভিনয়ের পথপ্রদর্শক তার চাচা অভিনেতা শহীদুল আলম সাচ্চু। পরবর্তীতে ১৯৯৭ সালে তিনি "প্রাচ্যনাট্য" মঞ্চদলের সাথে কাজ শুরু করেন।[৪]
কর্মজীবন
শতাব্দী ওয়াদুদ শঙ্কিত পদযাত্রা নাটকের মাধ্যমে টেলিভিশন নাটকে অভিনয় শুরু করেন। খ.ম. হারুন পরিচালিত নাটকটি বিটিভিতে প্রচারিত হয়। ২০০২ সালে আশিক মোস্তফা পরিচালিত ফুলকুমার দিয়ে তার চলচ্চিত্রে যাত্রা শুরু হয়।[৫] পরে ২০০৮ সালে আবু সাইয়ীদ পরিচালিত রূপান্তর চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। ২০১১ সালে তানিম নূর পরিচালিত ফিরে এসো বেহুলায় অভিনয় করেন। এছাড়া একই বছর বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধভিত্তিক দুটি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। প্রথমটি রুবাইয়াৎ হোসেন পরিচালিত মেহেরজান এবং অপরটি নাসির উদ্দীন ইউসুফ পরিচালিত গেরিলা।[৬] গেরিলা চলচ্চিত্রে পাকিস্তানি মেজর সরফরাজ চরিত্রে অভিনয়ের জন্য তিনি ৩৬তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে শ্রেষ্ঠ খলচরিত্রে অভিনেতার পুরস্কার অর্জন করেন।[৭] ২০১৩ সালে নায়ক রাজ রাজ্জাক পরিচালিত আয়না কাহিনী চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন।[৮] এ বছর ঈদুল ফিতরে কট বিহাইন্ড, লাভ এন্ড লাইফ, স্টোরি, অপরাধ বিষয়ক গল্প এবং দি বেডশিট নাটকে অভিনয় করেন।[৯] পরের বছর তানভীর মোকাম্মেল পরিচালিত বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র জীবনঢুলীতে অভিনয় করেন। ১৯৭১ সালে চুকনগর গণহত্যার প্রেক্ষাপটে চলচ্চিত্রটি নির্মিত হয়। এই ছায়াছবিতে তিনি জীবনকৃষ্ণ দাস নামে এক ঢুলীর ভূমিকায় অভিনয় করেন।[১০] এছাড়া অভিনয় করেন ঈদুল আযহা উপলক্ষে নির্মিত গুম নাটকে। মাহমুদ দিদার পরিচালিত এই নাটকে তিনি প্রথমবারের মত মডেল ও অভিনেত্রী মৌয়ের বিপরীতে অভিনয় করেন।[১১] ২০১৫ সালে স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে নির্মিত দহন নাটকে রাজাকারের ভূমিকায় অভিনয় করেন।[১২] এছাড়া মাছরাঙা টেলিভিশনে প্রচারিত বৃত্তবন্দি টেলিফিল্মে অভিনয় করেন।[১৩] এই বছর মুক্তি পায় রিয়াজুল রিজু পরিচালিত বাপজানের বায়স্কোপ। এতে তিনি চর ভাগিনার একজন বর্গাচাষী ও বায়স্কোপওয়ালা চরিত্রে অভিনয় করেন।[১৪] ২০১৬ সালে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে তার রচিত ছোটগল্প অবলম্বনে নির্মিত মুক্তির উপায় নাটকে ফকির চাঁদ চরিত্রে অভিনয় করেন। লিটু সাখাওয়াতের নাট্যরূপে নাতকটি পরিচালনা করেছেন সতীর্থ রহমান রুবেল।[১৫] সায়েম জাফর ইমামী পরিচালিত রুদ্র-এ গোয়েন্দা চরিত্রে, তৌকির আহমেদ পরিচালিত আন্তর্জাতিক পুরস্কার বিজয়ী অজ্ঞাতনামায় ওসি চরিত্রে, এবং পিএ কাজল পরিচালিত চোখের দেখা চলচ্চিত্রে খল চরিত্রে অভিনয় করেন।[১৬][১৭]
পারিবারিক জীবন
শতাব্দী ওয়াদুদ নাট্যনির্মাতা পান্থ শাহরিয়ারের বোন স্নাতা শাহরিনকে বিয়ে করেন। তিনি একটি ইংরেজি মাধ্যম স্কুলে শিক্ষকতা করেন। ছোটবেলা থেকে তিনি নৃত্যের সাথে জড়িত। এছাড়া "প্রাচ্যনাট্য" মঞ্চদলের সাথে সম্পৃক্ত। তাদের এক ছেলে, নাম শ্রেয়ান।[১৮]
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: