তিস্তা ব্যারেজ বা বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সেচ প্রকল্প।
Автор: Semul Express
Загружено: 2025-03-22
Просмотров: 61
Описание:
তিস্তা সেচ প্রকল্প হলো বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত দেশের বৃহত্তম সেচ প্রকল্প। এ প্রকল্পটি নীলফামারী,লালমনিরহাট,রংপুর ও দিনাজপুর জেলার ৫ লক্ষ ৪০ হাজার হেক্টর জমিতে সেচ সুবিধা প্রদান করে। এর কাজ শুরু হয় ১৯৭৯ সালে এবং শেষ হয় ১৯৯০ সালে। সেচ প্রকল্পটির পরিচালনা ও রক্ষনাবেক্ষনের দায়িত্বে রয়েছে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড।
অবস্থান
লালমনিরহাট জেলার হাতীবান্ধা উপজেলায় ও নীলফামারী জেলার ডিমলাতে অবস্থান। রংপুর শহর থেকে এর দুরত্ব ৬১ কিলোমিটার। লালমনিরহাট শহর থেকে দুরত্ব প্রায় ৭০ কিলোমিটার।
ইতিহাসের মূল বিষয়
উত্তরাঞ্চল খরাপিড়িত এলাকা হওয়ায় তৎকালিন ব্রিটিশ আমলে ১৯৩৭ সালে তিস্তা ব্যারেজ নিমার্ণের পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়।[১] তবে এর মুল পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয় ১৯৫৩ সালে পাকিস্তান আমলে। ১৯৫৭ সালে নির্মাণ কাজ শুরুর পরিকল্পনা থাকলে রাজনৈতিক অস্থিতিলতার কারণে তা সম্ভব হয়নি। পরবর্তীতে দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭৯ সালে ব্যারেজ নির্মাণের কাজ শুরু হয় এবং ১৯৮৫ সালে সৌদি উন্নয়ন তহবিল ও ইসলামিক ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক এবং আবুধাবি উন্নয়ন তহবিলের প্রায় ২,৫০০কোটি টাকা ব্যয়ে তিস্তা ব্যারেজসহ সেচ যোগ্য কৃষিজমি ও জলকাঠামো নির্মাণ শুরু হয়। ১৯৯০ সালে এর নির্মাণ কাজ শেষ হয় এবং একই বছর ৫ আগস্ট এর কার্যক্রম চালু হয়। এর মোট নির্মাণ ব্যয়ছিল ১৫শ কোটি টাকা এবং ৫ লক্ষ ৪০ হাজার হেক্টর জমিতে সেচ সুবিধা প্রদান করে।[১] ২০১৬ সালে ২৬৬ হেক্টর জমি অধিগ্রহণ করা হয়।[২]
পর্যটন
লালমনিরহাট জেলার অন্যতম একটি পর্যটন কেন্দ্র হচ্ছে তিস্তা ব্যারেজ। তিস্তা ব্যারেজ ও সেচ প্রকল্প নিয়ে গড়ে উঠেছে বিনোদন স্পট। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর তিস্তার ব্যারেজের উজানে বাঁধ দিয়ে ঘেরা কৃত্রিম জলরাশি, সেচ বাইপাস খাল, বনায়ন আর পাথর দিয়ে বাধাঁনো পাড় সব মিলে এক মনোরম পরিবেশ। শীতকালে এখানে প্রচুর অতিথি পাখির আগমন ঘটে।
#travel #viralvideo #vlog #video #lalmonirhat #nilphamari
Повторяем попытку...

Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: