নোনা জলে মাছ চাষ || Saltwater fishing
Автор: Desihaat FPO
Загружено: 2024-11-08
Просмотров: 284
Описание:
www.desihaatfpo.com
/ desihaatfpo
Join Whatsapp Group : https://chat.whatsapp.com/JDIP2JzhNRY...
Join Facebook Group : https://www.facebook.com/share/g/7mWi...
#fpc #farming #agriculture #fpo #training #technology #farming #farmingvideos #farminglife #new #technolagyfarming #education #viralvideo #viralshorts #vegetablefarming #agriculture #rice #ricefarming #dhan #farming #dhanchas #ricefield #chasabad #krishi #krishi_and_khamar #fpc #saltwater #fishing
আরও জানতে আমাদের অফিস এ কল করুন : tel:8001007864
Farmers Produce Company (কৃষক উৎপাদক সংস্থা )
গঠন করলে কি কি সুবিধা পাওয়া যায় ?
১. ন্যায্য় মূল্যে সরকারী ধান ক্রয় কেন্দ্র ।
২. অনলাইন এর মাধ্যমে কৃষি জাত পণ্য ক্রয় বিক্রয়
৩. চুক্তি চাষ
৪. বীজ বিক্রয় কেন্দ্র
৫. সার বিক্রয় কেন্দ্র
৬. chc কেন্দ্র
৭. csc কেন্দ্র
৮. Export Import
৯. কীটনাশক বিক্রয় কেন্দ্র
১০. মাটি পরীক্ষা কেন্দ্র
১১. গবেষণা কেন্দ্র
১২. কৃষি শিক্ষা কেন্দ্র
১৩. Agri-Infra Fund থেকে দু কোটি টাকা পর্যন্ত লোন পেতে পারেন
১৪. মাছ ও পশু পালন এর কাজের জন্য লোন
১৫. Agri মার্কেট linkage
আরও জানতে আমাদের অফিস এ কল করুন : tel:8001007864
এই ইউটিউব চ্যানেলটি Subscribe করুন এখানে ক্লিক করে :
/ @desihaatfpo2020 .
এফপিও গঠনের জন্য নিম্নলিখিত ....
1. ন্যূনতম 10 জন ব্যক্তি প্রয়োজন
২. প্যান কার্ড, আধার কার্ড, ভোটার আইডি এবং ব্যাংক পাসবুক
৩. পাসপোর্ট সাইজের ছবিটির তিন কপি প্রয়োজন
অফিস প্রুফের জন্য
1. বৈদ্যুতিক বিল প্রমাণ
২. মালিকের এনওসি
৩. ল্যান্ড ক্রয় দলিল
এফপিওর নাম: "সংস্থার পক্ষে আপনার পছন্দের কোনও নাম" দিতে হবে।
একটি এফ পি ও যাতে লোন পায় তার জন্য আমরা প্রজেক্ট রিপোর্ট বানিয়ে দিয়ে থাকি |
নোনা জলে মাছ চাষ (ব্র্যাকিশ ওয়াটার একুয়াকালচার) এমন এক চাষ পদ্ধতি, যেখানে সামান্য লবণাক্ত পানি ব্যবহার করে মাছ চাষ করা হয়। বাংলাদেশে উপকূলীয় অঞ্চলে প্রচুর লবণাক্ত জলাভূমি রয়েছে, যা মাছ চাষের জন্য বেশ উপযোগী। নোনা জলে মাছ চাষের জন্য বিশেষ কিছু জাতের মাছ চাষ করা হয়, যেমন চিংড়ি, তেলাপিয়া, বাঘাইড়, বাটা প্রভৃতি। এই চাষ পদ্ধতির ফলে উপকূলীয় অঞ্চলের কৃষকরা নতুন আয় এবং খাদ্যের উৎস পায়।
নোনা জলে মাছ চাষের সুবিধা
উপকূলীয় এলাকার অর্থনৈতিক উন্নয়ন: উপকূলীয় অঞ্চলে নোনা জমি প্রায় চাষাবাদের জন্য উপযুক্ত নয়, তবে এই জমিতে মাছ চাষ করে কৃষকরা আয় বৃদ্ধি করতে পারেন।
মাছের উৎপাদন বৃদ্ধি: নোনা জলে বিশেষ প্রজাতির মাছের উৎপাদন বেশি হয়, যার ফলে বাজারে উচ্চমূল্যে বিক্রি করা যায়।
কম খরচে অধিক লাভ: প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবহার করে কম খরচে মাছ চাষ করা যায় এবং এর বাজারমূল্য বেশি হওয়ায় লাভের সম্ভাবনাও বেশি।
পুষ্টির চাহিদা পূরণ: লবণাক্ত পানির মাছ পুষ্টিকর এবং প্রোটিন সমৃদ্ধ, যা মানুষের খাদ্য চাহিদা পূরণে সাহায্য করে।
স্বনির্ভরতা বৃদ্ধি: উপকূলীয় অঞ্চলের কৃষকরা মাছ চাষে দক্ষ হয়ে উঠতে পারেন এবং নিজেরাই পেশা হিসাবে মাছ চাষকে বেছে নিতে পারেন।
নোনা জলে মাছ চাষের উপযুক্ত মাছ
নোনা জলে বিশেষ কিছু মাছের জাত চাষ করা হয়, যেগুলো লবণাক্ত পরিবেশে সহজেই টিকে থাকতে পারে এবং দ্রুত বৃদ্ধি পায়। নিচে এই ধরনের কিছু মাছের নাম দেওয়া হলো:
চিংড়ি: চিংড়ি মাছের উৎপাদনে বিশ্বের মধ্যে বাংলাদেশে যথেষ্ট অবদান রয়েছে। নোনা পানির জন্য চিংড়ি চাষ বেশ জনপ্রিয়।
তেলাপিয়া: তেলাপিয়া মাছ নোনা জলেও সহজে বৃদ্ধি পায় এবং এর পুষ্টিমান অনেক বেশি।
বাটা: নোনা জলে বাটা মাছও চাষযোগ্য, যা বাজারে ভালো দামে বিক্রি হয়।
কই মাছ: নোনা জলে কই মাছ চাষের মাধ্যমেও কৃষকরা লাভবান হতে পারেন।
নোনা জলে মাছ চাষের জন্য প্রস্তুতি
পুকুর নির্বাচন ও প্রস্তুতি: মাছ চাষের জন্য নোনা জমি নির্বাচন করতে হবে, যা সঠিক লবণাক্ততার মাত্রা ধরে রাখতে পারে। পুকুর বা জলাশয়ের গভীরতা ও জল প্রবাহের স্তর পরীক্ষা করা উচিত।
লবণাক্ততার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ: মাছের জন্য লবণাক্ততা গুরুত্বপূর্ণ। চাষযোগ্য মাছের প্রজাতি অনুযায়ী উপযুক্ত লবণাক্ততা বজায় রাখা জরুরি।
জলাশয় পরিষ্কার রাখা: নোনা জলে শৈবাল, শামুক এবং অন্যান্য অপ্রয়োজনীয় পদার্থ জন্মাতে পারে। জলাশয় পরিষ্কার রাখতে প্রতি মাসে এটি পরিষ্কার করা দরকার।
সঠিক খাবার প্রদান: মাছের পুষ্টি পূরণের জন্য সঠিক পরিমাণে প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার প্রয়োজন। স্থানীয় বাজারে সহজলভ্য খাবার দিতে হবে এবং প্রয়োজন অনুযায়ী পরিমিত পরিমাণে খাবার দেওয়া উচিত।
নোনা জলে মাছ চাষের চ্যালেঞ্জ
পরিবেশগত সমস্যা: নোনা জলাশয়ের আশেপাশের জমি ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারে, তাই চাষের সময় সতর্কতা অবলম্বন করা জরুরি।
রোগব্যাধি: লবণাক্ত পরিবেশে মাছের রোগ সংক্রমণের ঝুঁকি বেশি থাকে, তাই নিয়মিত জল পরীক্ষা করা এবং প্রয়োজনীয় ওষুধ প্রয়োগ করা উচিত।
জল পরিশোধন: নোনা জলাশয়ে দূষণ নিয়ন্ত্রণ কঠিন হতে পারে, তাই পুকুরে জলের গুণগত মান বজায় রাখতে জৈব পরিশোধন ব্যবস্থা প্রয়োজন।
লবণাক্ততার প্রভাব: অনেক সময় লবণাক্ততা বেশি বা কম হলে মাছের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। তাই নিয়মিত লবণাক্ততা পরীক্ষা করা গুরুত্বপূর্ণ।
উপসংহার
নোনা জলে মাছ চাষ বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকার জন্য একটি সম্ভাবনাময় ক্ষেত্র। এর মাধ্যমে কৃষকরা নতুন অর্থনৈতিক সুযোগ সৃষ্টি করতে পারেন এবং নিজের জীবিকার মান উন্নত করতে পারেন। আধুনিক প্রযুক্তি, প্রশিক্ষণ এবং সঠিক ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে এই খাতের উন্নতি সম্ভব, যা দেশের অর্থনীতির ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: