কবুতরের জিংক কোর্স করাতে চাইলে এই ভিডিও টি দেখুন।
Автор: Jasim Story
Загружено: 2025-05-05
Просмотров: 63
Описание:
কবুতরকে জিংক (Zinc) কোর্স করানো অনেক উপকারে আসে কারণ জিংক একটি গুরুত্বপূর্ণ ট্রেস মিনারেল, যা কবুতরের শরীরের বিভিন্ন কার্যক্রমে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। বিশেষ করে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, পালকের স্বাস্থ্য, প্রজনন ক্ষমতা এবং হাড়ের গঠন—সবকিছুতেই জিংক দরকার।
কবুতরের জন্য জিংক কোর্সের উপকারিতা:
১. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি:
জিংক কবুতরের ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালী করে। এটি ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক ইত্যাদির বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে, ফলে কবুতর কম অসুস্থ হয়।
২. পালকের স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য:
জিংকের অভাবে কবুতরের পালক রুক্ষ, বিবর্ণ বা অসমান হয়ে যেতে পারে। সঠিক মাত্রায় জিংক দিলে পালক হয় চকচকে, ঘন এবং মজবুত।
৩. ডিম উৎপাদন ও প্রজননে সহায়তা:
জিংক পুরুষ ও মহিলা উভয় কবুতরের প্রজনন হরমোন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এটি ডিমের সংখ্যা ও গুণমান উভয়ই বাড়ায়। ডিমের শেল শক্ত রাখতে জিংক ও ক্যালসিয়াম একসাথে কাজ করে।
৪. ত্বক ও ঠোঁটের সুস্থতা:
জিংক ত্বক ও ঠোঁটের কোষ গঠনে সাহায্য করে, ফলে কবুতরের মুখ, ঠোঁট ও পায়ের চামড়া সুস্থ থাকে।
৫. বাচ্চা কবুতরের উন্নয়ন:
জিংক কোর্স বাচ্চাদের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। হাড়, পালক, চোখ, ও অভ্যন্তরীণ অঙ্গের বিকাশে জিংক গুরুত্বপূর্ণ।
৬. ক্ষত নিরাময় ও সংক্রমণ প্রতিরোধ:
জিংক কোষ পুনর্গঠনে সহায়ক, ফলে কবুতরের গায়ে যদি ছোটখাটো ক্ষত হয়, তা দ্রুত নিরাময় হয়।
জিংকের ঘাটতির লক্ষণ (Zinc Deficiency Symptoms):
১. পালক পড়া বা রুক্ষ হয়ে যাওয়া।
২. খোসপাঁচড়া বা পায়ের চামড়ায় সমস্যা হয়।
৩. ডিম কম বা না দেয়া।
৪. ক্ষুধামান্দ্য।
৫. দুর্বলতা ও স্থবিরতা।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: