ভাড়াটিয়াকে জিম্মি করে টাকা আদায়ের দিন শেষ। ভাড়াটিয়াকে উচ্ছেদ করা যাবে না
Автор: LAW TIPS BD
Загружено: 2025-06-26
Просмотров: 539
Описание:
#law_tips_bd #seraj_pramanik #rent #rentahouse #civil_case #বাড়িভাড়া
মোবাইল ফোনের মাধ্যমে আইনি পরামর্শ পেতে ০১৭১৬-৮৫৬৭২৮ নম্বরে ৫১০ টাকা বিকাশ করে পরামর্শ নিতে পারবেন। সরাসরি সাক্ষাৎ করে আইনী পরামর্শ নিতে চাইলে ০১৭১৬-৮৫৬৭২৮ নম্বরে ১৫৩০ টাকা বিকাশ করে সাক্ষাতের সময়সূচি জেনে নিয়ে নির্ধারিত সময়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র (যদি থাকে) নিয়ে চেম্বারে আসতে হবে। ঠিকানা: ব্যারিষ্টার দোলন এন্ড এ্যাসোসিয়েটস, প্রেস্টিজ হোমস (১ম তলা), চিটাগাং হোটেলের সামনে, সেগুনবাগিচা, ঢাকা। অথবা প্রামাণিক ল’ চেম্বার, জজ কোর্ট চত্ত্বর, কুষ্টিয়া। This Channel does not promote and encourage any illegal content, illegal activities. The aim and objects of this channel is to create a law-conscious population.
বন্ধুরা আজ আলোচনা করব বাড়ি মালিক ও ভাড়াটিয়ার আইনী অধিকার, উভয় পক্ষের মধ্যে ভাড়া নিয়ে দ্বন্ধ হলে কী আছে আইনী প্রতিকার, মালিক কখন ভাড়াটিয়াকে উচ্ছেদের জন্য মামলা করতে পারবেন আর কখন ভাড়াটিয়াকে উচ্ছেদ করা যাবে না, অঅইনে একজন ভাড়াটিয়া কি কি আইনী প্রতিকার পেতে পারেন, উভয় পক্ষই কখন আইনগতভাবে প্রতিকার পেতে রেন্ট কোর্টে মামলা দায়ের করতে পারেন-সে সকল বিষয়ে--। বাড়িভাড়া, ফ্ল্যাাট ভাড়া, দোকানভাড়া, অফিস, গুদাম ভাড়া, যে কোন ভাড়ার ক্ষেত্রে মালিক ও ভাড়াটিয়ার মধ্যে একটি চুক্তিনামা থাকতে হয়। নতুবা মালিক-ভাড়াটিয়া কোন পক্ষই কিন্তু আইনী প্রতিকার পেতে হকদার নন। কাজেই মৌখিক ভাড়া চুক্তির কোনো আইনগত ভিত্তি নেই। চুক্তিনামায় মালিক ও ভাড়াটিয়ার মধ্যে বিস্তারিত সুযোগ-সুবিধা করণীয় বর্জনীয়সহ নানা বিষয়ের বিবরণাদি থাকে। যেমন চুক্তির মেয়াদ, বাড়ির মালিক ও ভাড়াটিয়ার নাম, ঠিকানা, উভয় পক্ষের মোবাইল নাম্বার, ভাড়ার পরিমাণ, মাসে কত তারিখের মধ্যে তা পরিশোধযোগ্য, পানি সরবরাহ, বিদ্যুত বিল, অন্যান্য সেবা থাকলে তার চার্জ, জামানত থাকলে তা প্রতি মাসে ভাড়ার সঙ্গে সমন্বয় হবে, না-কি ভাড়া ছেড়ে দেওয়ার সময় এককালীন ফেরতযোগ্য সে বিষয়টিও স্পষ্ট থাকতে হয়। এই চুক্তিনামা ৩০০ টাকার নন জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে লিখিত হতে হয়। দরকার হলে চুক্তিনামাটি রেজিস্ট্রি করাও যেতে পারে। সম্পত্তি হস্তান্তর আইনের ১০৭ ধারা মোতাবেক যদি রেজিস্ট্রি করা না হয় তবে সেটি এক বছরের জন্য করা হয়েছে বলে গণ্য হবে। নতুন বাসা বা অফিসে উঠার আগে প্রতি ভাড়াটিয়ার জন্য আলাদা আলাদা যে বৈদ্যুতিক মিটার থাকে তার বর্তমান রিডিং এর পরিমাণ বাড়ির মালিক ও ভাড়াটিয়া উভয় পক্ষই লিখে রাখুন পরবর্তী মাসের বিদ্যুৎ বিল হিসেবের জন্য। গিজার, পানির মিটার, ইলেক্ট্রিক লাইন, গ্যাস, ময়লা ফেলা বা দারোয়ান রাখা ইত্যাদি সম্পর্কে বাড়িওয়ালার কাছ থেকে আগেই জেনে নিন। আশেপাশের পরিবেশ সম্পর্কে বাড়িওয়ালা আপনাকে অবহিত করবেন, এটা তার দায়িত্বও বটে। মনে রাখবেন, ভাড়াটিয়া কিন্তু কোনভাবেই বাড়িওয়ালার কাছে জিম্মি নন। মালিক ইচ্ছে করলেই ভাড়াটিয়ার কাছ থেকে মাসিক ভাড়া ব্যতিত অন্য কোনো প্রিমিয়াম, সালামি, অগ্রিম জামানত গ্রহণ করতে পারবেন না। যদি কোনো অগ্রিম জামানত গ্রহণ করেন তাহলে ১৪ (২) উপ-ধারা অনুযায়ী
রেন্ট কোর্টে ভাড়াটিয়া মামলা দায়ের করতে পারেন। এক্ষেত্রে মালিক ইচ্ছে করলেই ভাড়াটিয়াকে উচ্ছেদের জন্য মামলা করতে পারেন না। আর কোন কারণে মালিক যদি বাড়ি ভাড়ার টাকা গ্রহণ করতে অস্বীকৃতি জানায়, তবে ভাড়াটিয়া মালিককে পোষ্ট অফিসের মাধ্যমে মানি অর্ডার যোগে টাকা পাঠাতে পারেন। এ টাকা গ্রহণ না করলে পরবর্তী ১৫ দিনের মধ্যে রেন্ট কোর্টে দরখাস্তের মাধ্যমে টাকা জমা দিতে হবে। এভাবে নিয়মিতভাবে ভাড়া জমা দিয়ে যেতে হবে, যতদিন না মালিকা আপোষে ভাড়া গ্রহণ না করেন। তবে মালিকেরও বাড়ি ভাড়া আইনে কিছু অধিকার রয়েছে। যদি ভাড়াটিয়া প্রতিমাসে নিয়মিতভাবে ভাড়া পরিশোধ না করেন তবে সম্পত্তি হস্তান্তর আইনের ১০৬ এবং ১০৮ (গ) উপ-ধারা অনুযায়ী উচ্ছেদের নোটিশ দিয়ে ভাড়াটিয়ার বিরুদ্ধে মামলা করা যায়। যৌক্তিকতার নিরুপনে প্রতি দুই বছর পর পর মানসম্মতভাবে ভাড়া বাড়াতে পারেন। এছাড়াও বাড়ির মালিকের অনুমোদন ব্যতিত যদি সাবলেট কিংবা বাড়ির গঠনগত কোনো বড় পরিবর্তন কিংবা পার্শ্ববর্তী বাড়ির দখলকারী কোনো ব্যক্তিবর্গকে যদি উৎপাত, উত্যক্ত বা বিরক্ত করে থাকলে
মালিক কিন্তু ভাড়াটিয়ার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে পারেন। এছাড়া চুক্তি অনুযায়ী ভাড়ার সময়সীমা অতিক্রান্ত হলে, মালিকের অনুমতি ছাড়া কোন নকশা পরিবর্তন করলেও সম্পত্তি হস্তান্তর আইনের ১০৬ ধারা অনুযায়ী ভাড়াটিয়াকে উচ্ছেদ করা যাবে। আর বাসাবাড়ী, দোকানঘর, অফিস, গুদাম প্রভৃতি যদি মাসিক ভাড়ায় ব্যবহার করা হয়, সে ক্ষেত্রে ১৫ দিনের নোটিশে ভাড়াটিয়াকে উচ্ছেদ করা যায়। চুক্তি যদি বার্ষিক ইজারা হয় বা শিল্পকারখানা হয় সেক্ষেত্রে ৬ মাসের নোটিশে উচ্ছেদ করা যায়। ১৯৯১ সালের ভাড়াটিয়া নিয়ন্ত্রণ আইন অনুযায়ী একজন সিনিয়র সহকারী জজ ভাড়া নিয়ন্ত্রক হিসেবে দায়িত্ব পালন করে থাকেন।
rent agreement in bangladesh,business law in bangladesh,firearms license in bangladesh,rent agreement in bangla,company registration in bangladesh,bangladesh,vat bangladesh,ekhon tv bangladesh,bangladesh pratidin,rental regulations bangladesh,airbnb bangladesh,top criminal lawyer of bangladesh,vacation rentals bangladesh,bangladesh holiday apartments,property management bangladesh,subletting rules bangladesh,bangladesh supreme court
• সহজে তালাক দেয়ার নিয়ম-কানুন।তালাক কিভাবে দ...
• মিথ্যা মামলাকারী স্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলা ও ...
• চেক দিয়ে ফেসে গেলে কী করবেন।। চেকের মিথ্যা...
• জমি অবৈধ দখলের দিন শেষ! নতুন আইনে জেল জরিম...
• সহজে তালাক দেয়ার নিয়ম-কানুন।তালাক কিভাবে দ...
• Видео
• Видео
• জমি অবৈধ দখলের দিন শেষ! নতুন আইনে জেল জরিম...
• সহজে তালাক দেয়ার নিয়ম-কানুন।তালাক কিভাবে দ...
• মিথ্যা মামলাকারী স্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলা ও ...
facebook: / seraj.pramanik.5
https://youtube.com/shorts/8Ms-Jgbp0
Повторяем попытку...

Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: