শিশুর ডায়রিয়া হলে কি করবেন । শিশুর পাতলা পায়খানা হলে করণীয় । How to treat Diarrhea in infants
Автор: MediTalk Digital
Загружено: 2023-01-07
Просмотров: 110147
Описание:
শিশুর ডায়ারিয়া নিয়ে বলেছেন শিশু রোগ বিশেষজ্ঞ ডা. সোমা হালদার, সহযোগী অধ্যাপক, শিশু বিভাগ আনোয়ার খান মডার্ণ মেডিকেল কলেজ // এপয়েন্টমেন্ট 01747875480 // Media Partnet - MediTalk Digital
শিশুর ডায়রিয়া হলে কী ধরনের খাবার খাওয়ানো উচিত?
ডায়রিয়া হলে শরীর থেকে পানি বেরিয়ে যায়, তাই সেই ঘাটতি পূরণে প্রচুর পানি খেতে হয়। যেমন–স্যালাইন, জুস, ডাবের পানি ইত্যাদি সহ যেকোনো তরল খাবার।
কিন্তু শুধু তরল খাবারে কারো শরীর শক্তির চাহিদা পূরণ হয় না, সেকারণে তরল খাবারের পাশাপাশি খেতে হবে শক্ত বা অর্ধতরল খাবারও।
ডায়রিয়া আক্রান্ত শিশুর সঠিক খাদ্যগ্রহণ চালিয়ে যাওয়াটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাকে নরম, সহজপাচ্য খাবার দিতে হবে, যেমন খিচুড়ি,
পানি পানি ডাল, দধি, কলা, মুরগির মাংস ইত্যাদি। এর বাইরেও প্রচুর তরল পদার্থ খাওয়াতে হবে যেমন–লেবুর শরবত, ভাতের মাড়,
লাচ্ছি, ডাবের পানি, কম লিকারের চা, ইত্যাদি।
যদি শিশু বুকের দুধ খায়, তাহলে বুকের দুধ খাওয়ানো চালিয়ে যেতে হবে। ডায়রিয়া বন্ধ হওয়ার পর শিশুকে এক বেলা বেশি
খাওয়ানো উচিত, তাতে করে শরীরে শক্তি পুনরুদ্ধার করতে সহজ হয়।
শিশুর ডায়রিয়া হলে যা খাওয়ানো ভালো–
১। প্রচুর শক্তি সমৃদ্ধ খাবার:
চর্বি, দই আর সিরিয়ালের মতো প্রচুর শক্তি সমৃদ্ধ খাবার বেশি উপকারী। এগুলো ডায়রিয়ার সময়ও বেশ ভালোই শোষণ হয় আমাদের শরীরে।
তাই অল্প অল্প করে, সুলভে পাওয়া যায় এমন উচ্চ শক্তি সমৃদ্ধ খাবার খাওয়ানো যেতে পারে। যেগুল খাবারগুলো আপনার শিশুর পছন্দ বা
পরিচিত সেগুলো বারবার খাওয়ানোর চেষ্টা করতে হবে। চাইলে ভাত বা রুটির সাথে সামান্য ভেজিটেবল অয়েল মিশিয়ে দেওয়া যেতে পারে
যাতে খাবারে শক্তির পরিমাণ বৃদ্ধি পায়।
২। পটাশিয়াম সমৃদ্ধ খাবার:
যেসব খাবারে পটাশিয়াম বেশি সেগুলো খাওয়া খুবই জরুরি, কারণ এতে করে ডায়রিয়ার কারণে শরীর থেকে বেরিয়ে যাওয়া পটাশিয়াম আবার পুনস্থাপিত হবে।
মসুর ডাল, কলা, আম, আমারস, পেঁপে, নারিকেলের দুধ এবং টক জাতীয় ফলের মধ্যে আছে প্রচুর পটাশিয়াম।
৩। প্রোবায়োটিক:
পরিপাকতন্ত্রকে ডায়রিয়াজনিত সংক্রমণ থেকে প্রতিরোধ করতে একটা চমৎকার পথ্য হলো প্রোবায়োটিক। এই পথ্যে জীবন্ত ব্যাকটেরিয়া থাকে,
যা ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়ার সাথে প্রতিযোগিতা করে তাদের খাদ্যে ঘাটতি সৃষ্টি করে। এতে করে সংক্রামক জীবাণুগুলো মরে যায়। দই একটি প্রোবায়োটিক।
এছাড়া ডাক্তারের পরামর্শে ফার্মেসি থেকেও কিনে প্রোবায়োটিক খাওয়াতে পারেন।
শিশুর ডায়রিয়া হলে যা খাওয়ানো উচিত না:
ডায়রিয়ার সময় কিছু কিছু খাবার এড়িয়ে চলা উচিত। এর মধ্যে রয়েছে–
১। প্রচুর আঁশযুক্ত খাবার যেমন–তুলনামূলক শক্ত ফল বা শাক সবজি, হোল গ্রেইন সিরিয়াল।
২। বেশি মশলা দেওয়া খাবার।
৩। অতিরিক্ত চিনি দেওয়া খাবারও ডায়রিয়াকে বাড়িয়ে দিতে পারে।
৪। মায়ের দুধ ব্যতীত অন্য কোনো দুধ; সরাসরি না খাওয়ানোই ভালো, দইয়ের মতো দুগ্ধজাত খাবার দেওয়া যেতে পারে।
ডায়রিয়ায় শরীর প্রচণ্ড দুর্বল হয়ে পড়ে। এই সময়ে তাই শরীরে শক্তি ফিরিয়ে আনাটা জরুরি। সেই কারণে স্যালাইন ও অন্যান্য তরলের
পাশাপাশি যথাযথ শক্ত খাবার খেতে থাকাটাও জরুরি। তাতে দ্রুত শক্তি ফিরে পেয়ে ত্বরান্বিত হবে সুস্থ হওয়া।
Повторяем попытку...

Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: