চিন্ময় কৃষ্ণের জামিন আবেদন গ্রহণ করেছে আদালত , তবে শুনানি হয়নি
Автор: VTV News
Загружено: 2024-12-12
Просмотров: 493
Описание:
বাংলাদেশ সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের পক্ষে ঢাকা থেকে যাওয়া আইনজীবীর জামিন আবেদন গ্রহণ করেছে আদালত। তবে স্থানীয় আইনজীবী না থাকায় হয়নি শুনানি।
বৃহস্পতিবার সকালে চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ সাইফুল ইসলামের আদালতে এই জামিন আবেদন করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী রবীন্দ্র ঘোষ।
চট্টগ্রাম আইনজীবী সমিতির সভাপতি নাজিম উদ্দিন চৌধুরী জানান, আদালত জামিন আবেদন গ্রহণ করেছেন। তবে স্থানীয় আইনজীবী না থাকায় শুনানি হয়নি।
নাজিম উদ্দিন বলেন, ‘আজকে উনি (আইনজীবী) একটি দরখাস্ত নিয়ে এসেছেন। ওনার ওকালতনামা ছিল সুপ্রিম কোর্ট বারের। তো বিজ্ঞ আদালত বলেছেন, এই ওকালতনামা আপনি যে কোনো একজন আইনজীবীকে দিয়ে দিলে আমি শুনানি করব।’
চিন্ময় কৃষ্ণের আইনজীবী রবীন্দ্র ঘোষ বলেন, ‘আরও কিছু আইনজীবী এখানে ফৌজদারি মামলায় যুক্ত হয়েছেন। এখানে ওনার যারা আইনজীবী ছিলেন তাদেরও ফৌজদারি মামলার আসামি করা হয়েছে। কিন্তু উনি যেহতু কোর্টে আসতে পারছেন না, সেহতু আমি ঢাকা থেকে তাদের সহযোগিতা করার জন্য এসেছি।’
এর আগে, একই আদালতে চিন্ময় কৃষ্ণের জামিন শুনানির জন্য দিন ধার্য হয় ২ জানুয়ারি। গত বুধবার একই আদালত তার জামিন শুনানি এগিয়ে আনাসহ তিন আবেদন নামঞ্জুর করেন আদালত।
চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতের এপিপি মো. রায়হানুল ওয়াজেদ চৌধুরী এদিন সাংবাদিকদের বলেন, ‘আসামিপক্ষে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী রবীন্দ্র ঘোষ তিনটি দরখাস্ত দিয়েছিলেন আদালতে। এরমধ্যে একটি চিন্ময়ের মামলাটি শুনানি করার জন্য, আরেকটি নথি উপস্থাপনের জন্য এবং অন্যটি জামিন শুনানির তারিখ ২ জানুয়ারি থেকে এগিয়ে আনার জন্য। তবে যেহেতু তাঁর সঙ্গে চট্টগ্রাম আইনজীবী সমিতির কোনো আইনজীবী ছিলেন না, যথাযথ ওকালতনামা নেই এবং ফাইলিং আইনজীবীরও লিখিত অনুমতি নেই সেজন্য আদালত তাঁর দরখাস্ত নামঞ্জুর করেছেন। এ সময় আদালত চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির সদস্য এমন কারও ওকালতনামা লাগবে বলেও জানিয়েছেন।’
গত ৩১ অক্টোবর নগরের চান্দগাঁও মোহরা ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ফিরোজ খান বাদী হয়ে কোতোয়ালি থানায় চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীসহ ১৯ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে মামলা করেন। এ মামলায় চিন্ময় কৃষ্ণসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পরে মামলার বাদী ফিরোজ খানকে বিএনপি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
গত ২৫ নভেম্বর চট্টগ্রামে ফেরার পথে শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে চিন্ময় কৃষ্ণ ব্রক্ষ্মচারীকে তুলে নিয়ে যায় গোয়েন্দা পুলিশ। পরদিন তাঁকে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) কাছে হস্তান্তর করা হয়। ওই দিন রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে তোলা হয়। পরে আদালত তাঁর জামিন নামঞ্জুর করেন।
সেদিন তাঁর জামিন না মঞ্জুর হওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে মারা যান চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির সদস্য সাইফুল ইসলাম আলিফ। এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত ৬টি মামলা হয়েছে। গ্রেপ্তার হয়েছে ৪০ জন।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: