তিনটি জায়গায় অাপনার স্ত্রী কে কখনই একা ছারবেন না..
Автор: Md Jubair Rahaman Jubraz
Загружено: 2023-02-25
Просмотров: 10892
Описание:
স্ত্রীকে তিন অবস্থায় একা ছাড়বেন না। এতে দুজনের মাঝে ভালোবাসার সম্পর্ক দুর্বল হয়ে যায়।
১. অসুস্থ অবস্থায়ঃ স্ত্রী যদি অসুস্থ হয়ে পড়ে, তাহলে তাকে কখনো একা ছাড়বেন না। তার দেখাশোনা করা, তার যত্ন নেওয়া, তার চিকিৎসা করানো ইত্যাদি আপনার দায়িত্ব। অনেক স্বামী আছে যারা নিজের কাজে ব্যস্ত থাকে। কেউ কেউ আড্ডা দিয়ে সময় অতিবাহিত করে অথচ স্ত্রীর জন্য একটু সময় বের করে প্রয়োজনমতো পাশে থাকেনা। আবার অনেকেই স্ত্রী অসুস্থ হলে মায়ের বাড়ি পাঠিয়ে দেয়।
আবার অনেকে এমন আছেন স্ত্রী অসুস্থ হলে ঘরের ছোটখাটো কাজ গুলোও করে না। স্ত্রীর জন্য জমিয়ে রেখে দেয়, যে স্ত্রী সুস্থ হলেই সেইগুলো করবে, এমনটি করা একদম ঠিক নয়। এতে দুজনের মধ্যে থাকা ভালোবাসা দুর্বল হয়ে যায়। স্ত্রী অসুস্থ হলে তার পাশে থাকুন তাদের সেবা করুন, আপনি অসুস্থ হলে আপনার স্ত্রীও আপনার পাশে থাকবে সেবা করবে। এটাই তো একে অপরের প্রতি দায়িত্ব। একজন আদর্শ স্বামী কখনও স্ত্রীকে একা ফেলে রাখতে পারেনা।
২. দুঃখ-কষ্টের সময়ে স্ত্রীকে একা ছাড়বেন নাঃ নারী হোক অথবা পুরুষ! ধনী হোক আর গরিব। প্রত্যেক মানুষের জীবনে দুঃখ-কষ্ট এসে থাকে। কখনো কারণবশত, আবার কখনো কারণে মন খারাপ হয়ে যায়।দুচিন্তা গ্রাস করে ফেলে। মন ভালো থাকেনা ইত্যাদি। সেই সময় যদি কোন ভালো বন্ধু পাশে থাকে, কিছু ভালো কথা বলে, একটু আনন্দ দেওয়ার চেষ্টা করে, ধৈর্য ধারনের কথা বলে, তাহলে মন হালকা হয়ে যায়।
এমনি ভাবেই স্ত্রী যদি দুঃখ কষ্টের মধ্যে বা দুঃচিন্তার মধ্যে থাকে বা তার মন খারাপ থাকে। তাহলে তার মন ভালো করার জন্য সবচাইতে কাছের বন্ধু হলো নিজের স্বামী। তার সাধ্যমতো ও বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে স্ত্রী দুঃখ কষ্ট দূর করার চেষ্টা করবে। প্রয়োজন হলে তাকে বাহিরে ঘুরতে নিয়ে যাবে। এই অবস্থায় কখনো একা ছাড়বে না।
৩. সন্তান প্রসবের সময়ঃ সন্তান গর্ভে ধারণ করা এবং তাকে জন্ম দেওয়া হতো কষ্টের তার বর্ণনা একজন নারী দিতে পারে। পুরুষ তা কখনোই বুঝতে পারেনা। সন্তান প্রসবের সময় এত কষ্ট হয় যে একজন নারী যখন ভাবেন এর আগে তার মরণ হলেই ভালো হতো। খুব গভীর কষ্ট সহ্য করেই একজন মা সন্তান জন্ম দেয়। তাই তো মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের বেহেশত। প্রিয়পাঠক সেই কষ্টের সময়ে স্বামী যতটা পারবে স্ত্রীর কাছে থাকবে। এতে স্ত্রীর মনোবল বাড়ে।
স্বামী স্ত্রীকে সান্ত্বনা দিয়ে বলবে, আল্লাহকে স্মরণ করো সব ঠিক হয়ে যাবে। এছাড়া একজন স্বামীকে তার স্ত্রীর ব্যাপারে আত্মমর্যাদাশীল হওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। হাতে ধরে ধরে তাদেরকে হেফাজত ও সুপথে পরিচালিত করা। কারণ স্ত্রীরা সৃষ্টিগতভাবে দুর্বল হয়ে থাকে। স্বামীর যেকোনো উদাসীনতায় স্ত্রীরা নিজেরাও ক্ষতিগ্রস্ত হবে এবং অপরকেও ক্ষতিগ্রস্ত করবে। এ কারণে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম নারীর ফেতনা হতে খুব যত্নসহকারে সতর্ক করেছেন। তিনি বলেন→ আমার অবর্তমানে পুরুষদের জন্য নারীদের চেয়ে বেশি ক্ষতিকর কোন ফেতনা রেখে আসেনি।( বুখারি হাদিস নাম্বারঃ৪৭০৬)
Повторяем попытку...

Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: