Air Turbulence শিকার হয় US Bangla airlines এর Airbus 330//Dhaka থেকে Malaysia যাওয়ার পথে
Автор: FahaD ThE SolO TravelleR
Загружено: 2025-03-20
Просмотров: 949
Описание:
US-Bangla Airlines এর Airbus 330 বিমানের ভয়ংকর Air Turbulence: ঢাকা থেকে কুয়ালালামপুর যাত্রার রোমহর্ষক অভিজ্ঞতা
ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে কুয়ালালামপুর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করেছিল US-Bangla Airlines-এর একটি Boeing 737 বিমান। ফ্লাইটটি যথাসময়ে উড্ডয়ন করেছিল এবং শুরুর দিকে আবহাওয়া স্বাভাবিক থাকলেও, মিয়ানমারের আকাশে প্রবেশের পর ভয়ংকর air turbulence-এর সম্মুখীন হয় বিমানটি।
উড্ডয়ন ও প্রাথমিক যাত্রা
ফ্লাইটটি নির্ধারিত সময়ে ঢাকা ছেড়ে যায়।বিমানটি মেঘের ওপরে উঠতে থাকলে যাত্রীরা জানালা দিয়ে নীচের সুন্দর দৃশ্য উপভোগ করছিলেন। কেবিন ক্রু যাত্রীদের নিয়মিত নির্দেশনা দিচ্ছিলেন এবং স্বাভাবিক সেবাও প্রদান করছিলেন।
মিয়ানমারের আকাশে প্রবেশ ও তীব্র Turbulence
বিমানটি যখন মিয়ানমারের আকাশসীমায় প্রবেশ করে, তখনই হঠাৎ করে প্রচণ্ড ঝাঁকুনি শুরু হয়। শুরুতে যাত্রীদের মনে স্বাভাবিক শঙ্কা থাকলেও, ঝাঁকুনির তীব্রতা দ্রুত বৃদ্ধি পেতে থাকে। বিমানের ডান এবং বাম দিক দুলতে থাকে, মাঝেমধ্যে মনে হচ্ছিল বিমানটি কিছুটা নিচে নেমে যাচ্ছে।
এসময় অনেক যাত্রী আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। ককপিট থেকে ঘোষণা আসে যে বিমানটি severe turbulence বা তীব্র বায়ুচঞ্চলতার মধ্যে পড়েছে। এই ধরনের turbulence সাধারণত খারাপ আবহাওয়ার কারণে হয়, তবে এটি কখনো কখনো বাতাসের অস্বাভাবিক প্রবাহের কারণেও হতে পারে।
কেবিন ক্রুদের তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া ও নির্দেশনা
কেবিন ক্রুরা দ্রুত পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেন। যাত্রীদের শান্ত থাকার নির্দেশ দেওয়া হয় এবং নিম্নলিখিত নির্দেশনা দেওয়া হয়:
1. সিটবেল্ট বাঁধার নির্দেশ: সমস্ত যাত্রীদের বলা হয়, যেন তারা দ্রুত তাদের সিটবেল্ট বেঁধে ফেলেন এবং সেটি যেন টাইট করে রাখা হয়।
2. দাঁড়িয়ে থাকা যাত্রীদের বসতে বলা হয়: যারা টয়লেট বা অন্য কোনো কারণে দাঁড়িয়ে ছিলেন, তাদের দ্রুত আসনে বসে সিটবেল্ট বাঁধতে বলা হয়।
3. কেবিন ক্রুরা নিজ নিজ আসনে বসেন: ঝাঁকুনির মাত্রা বেশি হওয়ায় কেবিন ক্রুরাও নিজেদের আসনে বসে পড়েন এবং সিটবেল্ট বেঁধে নেন।
4. খাবার ও পানীয় পরিবেশন বন্ধ করা হয়: নিরাপত্তার কারণে খাবার ও পানীয় পরিবেশন তাৎক্ষণিকভাবে বন্ধ করা হয় এবং ট্রলিগুলো লক করে রাখা হয়।
5. ওভারহেড লকার চেক করা হয়: যদি কোনো ওভারহেড বক্স খোলা থাকে, তাহলে সেগুলো বন্ধ করে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয় যাতে কোনো জিনিস পড়ে না যায়।
6. ভয় না পেতে বারবার আশ্বস্ত করা হয়: কেবিন ক্রুরা যাত্রীদের আশ্বস্ত করতে থাকেন যে turbulence ক্ষণস্থায়ী এবং এটি সাধারণ ঘটনা।
যাত্রীদের প্রতিক্রিয়া ও পরিস্থিতি
অনেক যাত্রী আতঙ্কিত হয়ে পড়েছিলেন। কিছু শিশু ও নারী যাত্রী কান্না শুরু করেন। তবে কেবিন ক্রুদের প্রশিক্ষিত আচরণ ও সাহসী মনোভাবের কারণে অনেকেই দ্রুত শান্ত হতে থাকেন।
বিমানটি কিছুক্ষণ ব্যাপকভাবে কাঁপতে থাকে, এরপর ধীরে ধীরে স্থিতিশীলতা ফিরে পায়। প্রায় ১৫ মিনিটের চরম turbulence-এর পর পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হয়ে আসে। তবে মাঝেমধ্যে আবারো হালকা ঝাঁকুনি অনুভূত হতে থাকে।
Turbulence চলাকালীন কী করা উচিত এবং কী করা উচিত নয়?
যা করা উচিত:
1. সিটবেল্ট বাঁধা রাখা: বিমানের turbulence যখন শুরু হয়, তখন সিটবেল্ট বাধ্যতামূলকভাবে বাঁধা রাখা উচিত।
2. কেবিন ক্রুদের নির্দেশনা অনুসরণ করা: কেবিন ক্রুদের পরামর্শ ও নির্দেশনাগুলো মেনে চলা জরুরি।
3. চেয়ার ধরে রাখা: খুব বেশি ঝাঁকুনি হলে চেয়ারের আর্মরেস্ট শক্ত করে ধরে রাখা উচিত।
4. শান্ত থাকা ও আতঙ্কিত না হওয়া: ভয় না পেয়ে ধৈর্য ধরতে হবে, কারণ turbulence সাধারণত বিমানকে ক্ষতিগ্রস্ত করে না।
5. জরুরি অবস্থার প্রস্তুতি নেওয়া: যদি পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়, তাহলে কেবিন ক্রুরা যেসব নির্দেশনা দেয় তা অনুসরণ করতে হবে।
যা করা উচিত নয়:
1. দাঁড়িয়ে থাকা বা হাঁটাহাঁটি করা: turbulence চলাকালীন সময় কোনোভাবেই দাঁড়ানো বা কেবিনে হাঁটাহাঁটি করা উচিত নয়।
2. ওভারহেড বক্স খোলা: ওপরে থাকা লকার খোলার চেষ্টা করা উচিত নয়, কারণ এর মধ্যে থাকা ব্যাগ বা অন্যান্য জিনিসপত্র পড়ে গিয়ে দুর্ঘটনা ঘটাতে পারে।
3. আতঙ্ক সৃষ্টি করা: আতঙ্কিত হয়ে চিৎকার বা অন্যদের দুশ্চিন্তাগ্রস্ত করে তোলা উচিত নয়।
4. গ্লাসে রাখা পানীয় পান করা: turbulence-এর সময় গ্লাসে রাখা পানীয় পড়ে গিয়ে কাপড় নষ্ট করতে পারে বা অন্যের গায়ে পড়ে যেতে পারে।
5. সিটবেল্ট খুলে ফেলা: যাত্রীরা অনেক সময় মনে করেন turbulence শেষ হয়ে গেছে, তাই সিটবেল্ট খুলে ফেলেন। কিন্তু ক্যাপ্টেন বা কেবিন ক্রু নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এটি খুলতে নেই।
শেষ পর্যায় ও নিরাপদ গন্তব্যে পৌঁছানো
তীব্র turbulence-এর পর বিমানটি ধীরে ধীরে স্থিতিশীল হয় এবং স্বাভাবিক উচ্চতায় উড়তে থাকে। কেবিন ক্রুরা যাত্রীদের স্বস্তির জন্য পানীয় পরিবেশন শুরু করেন এবং যারা ভয় পেয়েছিলেন, তাদের শান্ত করতে কথা বলেন।
বিমানটি নির্ধারিত সময়েই কুয়ালালামপুর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছায়। যাত্রীরা বিমান থেকে নেমে এসে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেন এবং অনেকেই কেবিন ক্রুদের ধন্যবাদ জানান।
উপসংহার
এটি ছিল US-Bangla Airlines-এর Boeing 737 বিমানের এক রোমহর্ষক অভিজ্ঞতা, যা turbulence-এর সময় সঠিক নিয়ম মেনে চলার গুরুত্ব তুলে ধরে। এমন পরিস্থিতিতে কেবিন ক্রুদের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, এবং যাত্রীরা যদি তাদের নির্দেশনা যথাযথভাবে অনুসরণ করেন, তাহলে ভয়াবহ turbulence-এর মধ্যেও নিরাপদ থাকা সম্ভব।
তাই, যারা নিয়মিত বিমানে ভ্রমণ করেন, তাদের turbulence সম্পর্কে সচেতন হওয়া উচিত এবং এটি এলে কী করা দরকার, তা ভালোভাবে জানা উচিত। সচেতনতা এবং প্রশিক্ষিত কেবিন ক্রুদের প্রচেষ্টার ফলেই সকল যাত্রী নিরাপদে তাদের গন্তব্যে পৌঁছাতে পেরেছেন।@USBanglaAirlinesOfficial
#turbulance #boeing737 @Boeing
#travel
#passengeraircraft
Повторяем попытку...

Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: