ভাইফোঁটা! নিজের ভাইয়ের সাথে অজাচারের কাহিনী! নারীকে অপমানিত করার কাহিনী-SARADINDU BISWAS
Автор: Voice Of Bahujan
Загружено: 2025-10-24
Просмотров: 5411
Описание:
ভাইফোঁটা! নিজের ভাইয়ের সাথে অজাচারের কাহিনী! নারীকে অপমানিত করার কাহিনী-SARADINDU BISWAS
গতকাল ছিল ভাইফোঁটা। আমরা দেখেছি যে এই ভাইফোঁটা দেবার জন্য বা পাবার জন্য বাঙ্গালিদের একটি বেশ বড় অংশ বোনেদের বাড়িতে গিয়ে উপস্থিত হয়েছে এবং পিড়িতে বসে বোনের হাতের চন্দনের ফোঁটা নিয়েছে।
“ভাইয়ের কপালে দিলাম ফোঁটা
যম দুয়ারে পড়ল কাঁটা
যমুনা দেয় যমকে ফোঁটা
আমি দিই আমার ভাইকে ফোঁটা”
এই ছড়াটি বলে ভাইয়ের দীর্ঘায়ু কামনা করে কপালে শ্বেত চন্দনের ফোঁটা দিয়েছে এবং মিষ্টি খাইয়েছে। ভাই, বোনের হাতে তুলে দিয়েছে নতুন জামা-কাপড়। এই অনুষ্ঠানকে আবার “ভ্রাতৃ দ্বিতীয়া” বলা হয়।
কেন বলা হয়?
কবে কোন কার্ত্তিক অমানিশার দ্বিতীয় দিনে কার ভাইয়ের সঙ্গে কী ঘটেছিল যে এই দিন ভ্রাতৃ দ্বিতীয়া হিসেবে বাজারে চলে এলো?
এই প্রশ্নের উত্তর খানিকটা কিন্তু রয়েছে ঐ ছড়াটির মধ্যে।
“যমুনা দেয় যমকে ফোঁটা
আমি দিই আমার ভাইকে ফোঁটা”
যমুনাও ভাই যমের দীর্ঘায়ু কামনা করে কবে নাকি এই ফোঁটা দিয়েছিল। তাই বোনও তার ভাইকে ফোঁটা দিচ্ছ!!
অর্থাৎ গতকাল যারা যম-যমুনার (?) কাহিনী মেনে ফোঁটা দিলেন বা ফোঁটা নিলেন সবাই এই কাহিনীকে বিশ্বাস করেন। এই কাহিনীকে অনুসরণ করেন, এই কাহিনীকে পুষ্ট করেন এবং প্রচার করেন।
হ্যা, গতকাল আমার বহু পরিচিত মানুষদের এই ফোটা নেবার ছবি ফেসবুকে পোষ্ট করেছেন এবং প্রচার করেছেন। এই প্রচারের মধ্য দিয়ে প্রমাণ হয়ে গেল কি যে আপনি বহু পড়াশুনা করে বড় হয়েছেন। চাকরি করছেন। পদাধিকারী হয়েছেন কিন্তু আসলে নির্বোধ থেকে গেছেন। ঐ পড়াশুনা, ঐ ডিগ্রি, ঐ লাটসাহেবী আপনাকে ব্রাহ্মণবাদের ফাঁদ থেকে মুক্ত করতে পারেনি। আপনি দৈব দাসে পরিণত হয়েছেন এবং পরের পরজন্মকেও দাসে পরিণত করছেন।
কোনদিন পড়ে দেখেছেন?
আসলে ব্রাহ্মণবাদ মেনে নিয়েছেন মানেই, আপনি মনেপ্রাণে দৈব দাস। ব্রাহ্মণের গোলাম। আপনি ব্রাহ্মণবাদী কলোনির বাসিন্দা। আর ভক্তিই দাসেদের পাথেয়। যুক্তি দাসদের মাথায় ঢুকবে না। তাই আপনিও চাল কলা খেকো এক পোঙ্গা পাষণ্ডের গালগল্পের ফাঁদে পড়ে এই ভাইফোঁটায় অংশগ্রহণ করেছেন একদিনও জানতে চাননি
এই যম-যমুনার কাহিনীটি কী !!!
কাহিনীটি কোথায় আছে জানেন?
কে এই যম?
তাছাড়া বোনেদের ছড়ায় বলা হয়েছে যে, “যমুনা দেয় যমকে ফোঁটা”
মূল কাহিনীতে যমের বোনের নাম কি যমুনা?
কাহিনীটি লেখা হয়েছে ঋক বেদের দশম মণ্ডলের দশ নাম্বার শ্লোক থেকে।
গোটা কাহিনীটি আজগুবিতে মোড়া।
কাহিনীটি যম-যমীর কাহিনী নামে পরিচিত
এই গল্পে প্রথম মৃত্যু এবং প্রথম রাত্রির সৃষ্টি কাহিনী পাওয়া যায়।
যম-যমী বিবস্বত বা সূর্য নামে অসুরের যমজ সন্তান।
যম ছিলেন প্রথম মরণশীল প্রাণী যে মৃত্যুর পরে মৃত্যু রাজ্যের ভয়ঙ্কর রাজা হন।
যম-যমী তখন যৌবনে পদার্পণ করতে চলেছে।
যমী তার ভাইয়ের সাথে যৌন ক্রিয়া করার জন্য বায়না ধরল। যমীর মনে প্রাকৃতিক কারণেই আকাংখা এলো যে যম তার গর্ভে একটি সন্তান উৎপাদন করুক।
যমীর এই আকাঙ্ক্ষার কথা শুনে যম বলল যে, “আমি রক্তের সম্পর্কের নারী-পুরুষের মধ্যে যৌনাচার পছন্দ করিনা। ঈশ্বর সব দেখতে পান”।
যমী এই কথাকে গুরুত্ব দিল না। গ্রাহ্যই করল না।
যমী বলল যে ঈশ্বর যদি দেখে ফেলে বা জেনে ফেলে তাতেও সে লজ্জিত নয়!
এর মধ্যে লজ্জার কী আছে?
তুমি কেন প্রাকৃতিক এই সম্পর্ক মেনে আমার সাথে যৌনক্রিয়া করতে ভয় পাচ্ছ?
যমী বলল ঈশ্বরও অতিতে এই আচরণ করেছেন।
Legal Note:-
VOICE OF BAHUJAN promotes the Fundamental Duty of Art. 51A(h) of the Indian Constitution. i,e. Scientific temperament. And it's Fundamental right for Art.19(1) (a) Right to freedom of speech and Expression.
This video is a work of satire to encourage Scientific Temperaments among people
purposes only and is not intended to defile and defame any religious, regional or social groups. This video may also contain offensive content which may be unsuitable for some audiences, so viewer discretion is highly recommended.
#voiceofbahujan #voice_of_bahujan_live #mulnibashi #aboriginals #jaibhim
Copyright Disclaimer Under Section 107 of the Copyright Act 1976, allowance is made for "fair use" for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favor of fair use.
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: