পীরগাছায় মরা গরু জবাই, কসাই পলাতক! Bad News.
Автор: পীরগাছা বুলেটিন PB
Загружено: 2023-06-16
Просмотров: 6171
Описание:
পীরগাছায় বিক্রির উদ্দেশ্যে মৃত গরু জবাই; কসাই পলাতক
রংপুরের পীরগাছায় বিক্রির উদ্দেশ্যে মৃত গরু জবাই করার অভিযোগ উঠেছে। সংবাদ পেয়ে উপজেলা প্রাণিসম্পদের ভেটেরিনারি সার্জন, ইউনিয়ন চেয়ারম্যান ও পীরগাছা থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে গরুর গোশতগুলো মাটিতে পুঁতে ফেলে। ঘটনাটি শুক্রবার বেলা ১২টার দিকে উপজেলার অন্নদানগর ইউনিয়নের সাতদরগা বাজারে ঘটে। খবর ছড়িয়ে পড়লে অভিযুক্ত কসাই আব্দুর রশিদ পালিয়ে যায়। তিনি ওই ইউনিয়নের আমতলী (হরিচরণ) গ্রামের আব্দুল মতিনের ছেলে। এর আগেও তিনি মৃত গরুর গোশত বিক্রি করেছিল বলে স্থানীয়রা জানায়। এসময় তারা সাতদরগা বাজারে সবধরণের গোশত বিক্রির বন্ধের দাবি জানান।
আব্দুর রশিদের জবাই করা গরুর গোশত উপজেলার ব্রাহ্মণীকুন্ডা বাজার, জ্ঞানগঞ্জ বাজার, ভায়ারহাট, তাম্বুলপুর বাজার, মমিন বাজার, দামুর চাকলা, বড়দরগা বাজারে সরবরাহ করে থাকে। তাই এসব বাজার থেকে গরুর গোশত কেনার আগে ভালো করে যাচাই-বাছাই করার আহবান জানিয়েছেন সচেতন মানুষ।
স্থানীয়রা জানান, শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টার দিকে আব্দুর রশিদের চারজন লোক সাতদরগা বাজারে তার জবাইখানায় মৃত গরুটি নিয়ে আসেন। গরুটির মুখ দিয়ে তখন নালা ঝরেছিল। ওই চারজন মিলে মৃত গরুটিকে একটি ঘরে নিয়ে যায়। পরে কয়েক মিনিটের মধ্যে তারা বিক্রির উদ্দেশ্যে গোশত বের করেন ওই ঘর থেকে। এসময় স্থানীয়দের সন্দেহ হলে তারা থানা পুলিশকে খরব দেয়। উপজেলা প্রাণিসম্পদের ভেটেরিনারি সার্জন, ইউনিয়ন চেয়ারম্যান ও পীরগাছা থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে গোশতগুলো মৃত গরুর বলে নিশ্চিত করেন।
তারা জানান, জবাইকৃত পশুর মাংসের গুণগত মান ভালো ছিলনা। পঁচা ও দুর্গন্ধযুক্ত মাংস তার নিজস্ব জবাইখানা থেকে পাওয়া যায়। মাংসের পরিমাণ আনুমানিক ৮০ কেজি, যা খাওয়ার উপযোগী নয়।
বক্তব্য পর্যায়ক্রমে:
১ম মাসুদ রানা
২য় রতন মিয়া
৩য় নুর হোসেন
৪র্থ বাবুল আক্তার
৫ম ভেটেরিনারি সার্জন ডা. মোহাম্মদ আলী
৬ষ্ঠ এসআই মাহবুব রশিদ
৭ম হাট ইজারাদার এনামুল হক
Повторяем попытку...

Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: