ycliper

Популярное

Музыка Кино и Анимация Автомобили Животные Спорт Путешествия Игры Юмор

Интересные видео

2025 Сериалы Трейлеры Новости Как сделать Видеоуроки Diy своими руками

Топ запросов

смотреть а4 schoolboy runaway турецкий сериал смотреть мультфильмы эдисон
Скачать

রমজানের খবর প্রথম কাউকে দিলে নাকি জাহান্নাম মাফ?? এই কথার ভিত্তি কি???শায়েখ আহমাদুল্লাহ(হাঃ)

Автор: Roshidul Ahmed (Digital Marketer)

Загружено: 2018-12-04

Просмотров: 1014

Описание: ❌৫ জুন : শবে বরাত
❌১৮ জুন : মাহে রমজান
❌২৮/২৯ জুলাই : ঈদুল ফিতর
❌২৪ অক্টোবর : ঈদুল আজহা
❌হযরত মুহাম্মাদ (সঃ) বলেছেন, "যে ব্যক্তি এ খবর প্রথম কাউকে দিবে, তার জন্য জাহান্নামের আগুন হারাম হয়ে যাবে।
❌মদিনাতে এক ব্যক্তি সপ্নে দেখেছে, "রসূল (সঃ) তাকে বলছে, তুমি নামায পড়ো, রোযা রেখ, সামর্থ্য থাকলে যাকাত প্রদান করো, এবং কুরআন পড়ো।" যে ব্যক্তি এই খবর ১০জন/২০জন/৩০জন/
৪০জন+ ব্যক্তিকে জানাবে আগামী আগামি ৫ দিন/১০দিন/২০দিন/৩০দিনের মধ্যে বা পরে তার পরিবারে সুখ নেমে আসবে বা খুশির খবর পাবে। আর যে ব্যক্তি জানাবে না আগামী ৫দিন/১০দিন/২০দিন/৩০দিনের মধ্যে বা পরে তার পরিবার কষ্টের সম্মুখীন হবে বা তার পরিবারে কষ্ট নেমে আসবে।
❌"লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রসূলুল্লাহ" এই কালেমা ৫জন/৭জন/১০জন/
২০জন/৩০জন ফ্রেন্ডকে ম্যাসেজে পাঠান, আগামি ৩ দিন/৫দিন/৭ দিন/৯দিনের মধ্যে একটি সুঃসংবাদ পাবেন। আর না পাঠালে আগামী পাঁচবছর/দশবছর/বিশবছর কোন ভাল সংবাদ পাবেন না বা দুঃসংবাদ পাবে !"
এসব কি...!!??
এ যাবত এই রকম অনেক ম্যাসেজ পেয়েছি, পরিচিত অপরিচিত অনেকের কাছ থেকেই।
আচ্ছা, যারা না জেনে হোক অথবা হুজুগে হোক এগুলো পাঠান তারা এই সকল আজগুবি বিষয়গুলো কোথায় পেয়েছেন যে এগুলো পাঠালে সুসংবাদ পাবেন, না পাঠালে পাবেন না।
ধরেন কেউ আপনাদের এই ম্যাসেজ পেয়ে তা অন্যকে পাঠিয়ে যদি সুখবর না পায় তাহলে তো মানুষ আপনাকে দায়ী করবে না বরং ইসলামকেই দায়ী করবে। অথচ মূর্খামী, বোকামী কিন্তু আপনিই করেছেন ইসলাম নয়।
তাছাড়া আপনি নিশ্চিত কিভাবে হলেন এই সংবাদ জানালে বা পাঠালে সুখ নেমে আসবে পরিবারে, সুসংবাদ পাবে। আর না জানালে বা পাঠালে পরিবারে কষ্ট নেমে আসবে, সুসংবাদ পাবে না?
আপনি কি গায়েব সম্পর্কে জ্ঞান রাখেন…?
আপনি কি ভবিষ্যৎ বলতে পারেন…?
আপনাকে এই ক্ষমতা কে দিল সুসংবাদ বা দুঃসংবাদ পাওয়ার, সুখ বা কষ্টের সম্মুখীন হওয়ার দিন নির্ধারন করে দেয়ার? এগুলো তো একমাত্র আল্লাহর হাতে তিনি চাইলে তার বান্দাকে যখন ইচ্ছা তখন সুসংবাদ বা দুঃসংবাদ দিতে পারেন, সুখ বা কষ্টের সম্মুখীন করতে পারেন। এর জন্য কোন নিউজ প্রচারের দরকার হয় না।
জিন এবং মানুষেরা সামান্য কোনো গায়েবও জানে না অর্থাৎ অদৃশ্য কোনো কিছু যা দেখা যায় না সে সম্পর্কেও কোনো জ্ঞান রাখে না, এছাড়াও তারা ভবিষ্যৎ সম্পর্কেও বলতে পারে না এবং সে সম্পর্কে বিন্দু পরিমানও জ্ঞান রাখে না। আল্লাহ তায়ালা তাদের কে সেই ক্ষমতা এবং জ্ঞান দেননি।
কারণ আল্লাহ তায়ালা বলেছেনঃ "সমস্ত গায়েবের চাবিকাঠি তাঁর কাছে, তিনি ছাড়া আর কেউই তা জানে না, জলে-স্থলে যা আছে তা কেবল তিনিই জানেন, এমন একটা পাতাও পড়ে না যা তিনি জানেন না। যমীনের গহীন অন্ধকারে কোন শস্য দানা নেই, নেই কোন ভেজা ও শুকনো জিনিস যা সুস্পষ্ট কিতাবে (লিখিত) নেই।"
[সূরা আল-আনআম আয়াত নাম্বার:- ৫৯],
"বল আকাশ ও পৃথিবীতে যারা আছে তারা কেউই অদৃশ্য বিষয়ের জ্ঞান রাখে না আল্লাহ ছাড়া, আর তারা জানে না কখন তাদেরকে জীবিত করে উঠানো হবে।"
[সূরা আন-নামল আয়াত নাম্বার:- ৬৫]।
সুতরাং আল্লাহ তায়ালা ছাড়া কেউই সামান্য কোন গায়েবও জানে না অর্থাৎ অদৃশ্য কোনো কিছু যা দেখা যায় না সে সম্পর্কেও বিন্দু পরিমান কোনো জ্ঞান রাখে না, এছাড়াও ভবিষ্যৎ সম্পর্কেও তারা বলতে পারে না এবং জ্ঞান রাখে না তাদেরকে সেই ক্ষমতা দেয়া হয়নি। এমনকি নবী-রসূলগণেরাও কোনো গায়েব জানত না অর্থাৎ অদৃশ্য কোনো কিছু যা দেখা যায় না সে সম্পর্কেও কোনো জ্ঞান রাখত না, এছাড়াও ভবিষ্যৎ সম্পর্কে তারা বলতে পারত না এবং জ্ঞান রাখত না। আল্লা তায়ালা তাদেরকে সেই ক্ষমতা ও জ্ঞান দেননি।
মহান আল্লাহ তাঁর নবীকে উদ্দেশ্য করে বলেনঃ "আপনি বলে দিন, আমি আমার নিজের কল্যাণ সাধনের এবং অকল্যাণ সাধনের মালিক নই, কিন্তু যা আল্লাহ চান। আর আমি যদি গায়বের কথা জেনে নিতে পারতাম, তাহলে বহু মঙ্গল অর্জন করে নিতে পারতাম, ফলে আমার কোন অমঙ্গল কখনও হতে পারত না। আমি তো শুধুমাত্র একজন ভীতি প্রদর্শক ও সুসংবাদদাতা ঈমানদারদের জন্য।"
[সূরা আল-আরাফ আয়াত নাম্বার:- ১৮৮]।
আসলেই কি ইসলাম বলছে আপনাকে এমন কাজ করতে?
রসূল (সঃ) কি এমন কাজ করতেন?
রসূল (সঃ) তো চাঁদ দেখেই রমযান মাসের রোজা, শবে কদর, ঈদুল ফিতর, ঈদুল আযহা এগুলো পালন করতেন। চাঁদ ওঠার সাথেই তো এগুলোর সম্পর্ক। আপনি সিউর কিভাবে হলেন চাঁদ আপনার দেয়া তারিখ অনুযায়ী উঠবেই। আপনার দেয়া তারিখ অনুযায়ী এগুলো হবেই?
এতটা বুদ্ধি-জ্ঞানশূন্য বিবেকহীন হলেন কি করে?
রসূল (সঃ) তার সাহাবীদের এগুলো করতে বলেছেন কখনো?
কোথায় আছে এসব, কোন হাদিসগ্রন্থে পাওয়া যাবে?
কোন কিছু প্রচারের আগে কেন মনে হয়না আপনাদের, যেটা প্রচার করছেন সেটা সত্য নাকি মিথ্যা তার রেফারেন্সটা জানা খুব দরকার?
অথচ রসূল (সঃ) এর নামে কোন কথা বলতে সাহাবী আজমাইন (রাঃ) গণ কতটা সাবধানতা অবলম্বন করেছেন আপনারা জানেন! কারণ রসূলুল্লাহ (সঃ) বলেছেন, "যে ব্যক্তি আমার নামে একটি মিথ্যারোপ করল, সে তার ঠিকানা জাহান্নামে বানিয়ে নিল।"
তিনি আরো বলেন, "যে ব্যক্তি আমার নামে এমন কোন কথা বলল যা আমি বলিনি, সে তার বাসস্থান জাহান্নামে বানিয়ে নিল"
[বুখারী ও মুসলিম]
রসূল (সঃ) আরো বলেন, "কোন ব্যক্তির মিথ্যাবাদী হওয়ার জন্য এতটুকুই যথেষ্ট যে, সে যা শুনবে তাই প্রচার করবে।" (সত্যতা যাচাই না করে)
[সহীহ মুসলিম শরীফের ভূমিকা]
আচ্ছা, কিভাবে পারেন কোন কিছুর সত্য-মিথ্যা যাচাই না করেই ভিত্তিহীন বিষয়গুলো প্রচার করে এতটা মূর্খামী করতে?
শুনেন এই সকল ভিত্তিহীন নন ইসলামিক বিষয় প্রচার করা অজ্ঞ লোকদের কাজ। এগুলোর সাথে ইসলামের বিন্দু পরিমান কোন সম্পর্ক নেই। তাই সত্য-মিথ্যা যাচাই না করে যেকোন কিছুই পাইকারি হারে প্রচার করা থেকে বিরত থাকুন এতে আপনারই মঙ্গল দুনিয়া ও আখিরাতে।

Не удается загрузить Youtube-плеер. Проверьте блокировку Youtube в вашей сети.
Повторяем попытку...
রমজানের খবর প্রথম কাউকে দিলে নাকি জাহান্নাম মাফ?? এই কথার ভিত্তি কি???শায়েখ আহমাদুল্লাহ(হাঃ)

Поделиться в:

Доступные форматы для скачивания:

Скачать видео

  • Информация по загрузке:

Скачать аудио

Похожие видео

© 2025 ycliper. Все права защищены.



  • Контакты
  • О нас
  • Политика конфиденциальности



Контакты для правообладателей: [email protected]