জমজম কূপ এবং কাবা ঘর নির্মাণের বিরল ঘটনা
Автор: Art's Of Simonty
Загружено: 2025-07-20
Просмотров: 125
Описание:
আসসালামুআলাইকুম ওয়ারহমাতুল্লাহি ওয়াবারকাতুহ্
ইসলামের মহান ইতিহাসের এক মূল্যবান অধ্যায় নিয়ে আজকের এই ভিডিওতে আলোচনা করা হয়েছে। হযরত ইব্রাহিম আলাই সালাম এর হযরত ইসমাইল আলাইহিস সাল্লাম মিলে কিভাবে কাবাঘর নির্মাণ করেছিল এবং শিশু পুত্র ইসমাইল (আ) ও বিবি হাজেরার জমজম কূপের বিস্ময়কর ইতিহাস – সবকিছুই জানতে পারবেন ভিডিওটি শেষ পর্যন্ত দেখুন।
জমজম কূপের ইতিহাস।
পৃথিবীর সবচেয়ে পবিত্র ও বিশুদ্ধ পানি জমজম।
Zamzam Well
কিভাবে আসে জমজম কূপের পানি। জমজম কুপের পানির রহস্য কি?
কিভাবে সৃষ্টি হল জমজম কূপ? কত বছর আগে সৃষ্টি হয়েছিল জমজম কূপ? মক্কার ইতিহাস। মক্কার প্রচীন ইতিহাস। কাবা গৃহের ইতিহাস। হজ্জের ইতিহাস। কেন জমজম কূপের পানি অপবিত্র হয় না? জমজম কূপের পানি কেন পবিত্র? জমজম কূপের পানি পান করার নিয়ম কি? ইব্রাহিম আ: এর ইতিহাস। ইসমাইল আ: এর ইতিহাস। ইসলামের ইতিহাস। জমজম কুপের পানির রহস্য। জমজম কুপের ইতিহাস। কোথা থেকে আসে জমজম কুপের এতো পানি? জমজম কুপ পৃথিবীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ বিস্ময় এর রুপান্তর দিয়েছে! আর কেনই বা এই কূপের পানি কখনো শেষ হবে না!
জমজম কূপ, আল্লাহর এক বিশেষ নিদর্শন। এই কূপের পানি অত্যন্ত বরকতময়। রোগ নিরাময়, ক্ষুধা নিবারণসহ জমজম কূপের পানির আরও অনেক উপকারিতা আছে।
জমজম কূপ নিয়ে বিশ্বের খ্যাতনামা গবেষকরা তাদের অবাক বিস্ময় প্রকাশ করেছেন। গবেষণায় দেখিয়েছেন এর উপকারী নানা দিক। হজরত আয়েশা (রা.) হতে বর্ণিত হাদিস থেকে জানা যায়, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নিজের সঙ্গে থাকা পাত্রে এবং মশকে জমজমের পানি বহন করতেন। তিনি এই পানি অসুস্থদের ওপর ছিটিয়ে দিতেন এবং তাদের পান করাতেন। (তিরমিজি, তারিখুল কবির, বায়হাকি)। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘এটি মুবারক পানি, ক্ষুধা নিবারক খাদ্য এবং রোগের শেফা।’
জমজম কূপের পানিতে মিলবে কিছু উপকারিতা, যা বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত। যেমন- সাধারণ পানির তুলনায় জমজমের পানিতে ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেশিয়ামের পরিমাণ সামান্য বেশি।
জাপানের বিখ্যাত গবেষক মাসারু এমোতো জমজমের পানি নিয়ে গবেষণা করেছেন। তার মতে, জমজমের পানির মাত্র এক ফোঁটা এক হাজার ফোঁটা সাধারণ পানিতে মেশানো হলে ওই পানিও জমজমের পানির বৈশিষ্ট্য অর্জন করে। তিনি আরও বলেন, জমজমের পানির মতো বিশুদ্ধ পানি পৃথিবীর অন্য কোথাও পাওয়া যাবে না।
পানি বিশেষজ্ঞ ড. ইয়াহইয়া খোশগে জমজম কূপের পানির বিশুদ্ধতা কতটুকু তা নির্ণয় করার জন্য আলট্রাভায়োলেট রশ্মি ব্যবহার করেছেন। এই পরীক্ষার পর তিনি বলেন, জমজমের পানিতে কোনো ধরনের দূষণকারী পদার্থ খুঁজে পাওয়া যায়নি।
শুধু জাপান নয়, জার্মানিতেও জমজম কূপের পানি নিয়ে অনেকেই বিস্তর গবেষণা করেছেন। তার মধ্যে একজন জার্মান বিজ্ঞানী নাট ফিফার। তার গবেষণা মতে, জমজমের পানি আশ্চর্যজনকভাবে দেহের সেল সিস্টেমের শক্তির মাত্রা বাড়িয়ে তোলে।
জমজমের পানি ফ্রেঞ্চ আল্পসের পানি থেকেও বিশুদ্ধ। যেখানে ফ্রেঞ্চ আল্পসের পানির প্রতি লিটারে বাইকার্বনেটের পরিমাণ ৩৫৭ মিলিগ্রাম সেখানে
জমজমের পানির প্রতি লিটারে বাইকার্বনেটের পরিমাণ ৩৬৬ মিলিগ্রাম।
জমজমের পানিতে ফ্লুরাইডের উপস্থিতি থাকায় এর জীবাণুনাশক ক্ষমতাও আছে।
জমজম কূপের পানির রাসায়নিক গঠন অ্যালকালাইন প্রকৃতির, যা শরীরের অতিরিক্ত এসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। গ্যাস্ট্রিক, আলসার ও হৃদযন্ত্রে গঠিত বিভিন্ন রোগ নিয়ন্ত্রণ করে।
#জমজম কূপ
#Zamzam Well
#History of Zamzam Well
#islamic documentary
#জমজম কুয়া
#জমজম কূপের ইতিহাস
#জমজম কূপ কিভাবে তৈরী হলো
#কাবা শরিফ
#যমযম কূপের ইতিহাস
#জমজমের পানি
#জমজম কূপের ভিডিও
#zamzam water miracle
#জমজমের পানি পান করা মুস্তাহাব
#জমজমের পানির উপকারিতা
#জমজমের পানি পানের ফজিলত
#জমজমের পানির উপকারিতা
#জমজম কূপের বৈজ্ঞানিক রহস্য
#জমজম কূপের পানির উপকারিতা
#history of zamzam well
#zamzam water history
#the story of zamzam water
#জমজম কূপের কাহিনী
#জমজম কূপ কিভাবে সৃষ্টি হল
#islamic video
#Zamzam_Well
#zamzam_water_miracle
#dr.nabil
#history_of_zamzam_water
#জমজমকূপ
🔔 ইসলামিক জ্ঞান পেতে চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন এবং বেল আইকনে ক্লিক করুন
📢 মন্তব্য করে আপনার মতামত জানাতে ভুলবেন না।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: