দেখুন যে ৬ ব্যক্তির দোয়া আল্লাহ মহান সব সময় কবুল করেন !! কি তাদের বৈশিষ্ট্য আসুন জেনে নেই
Автор: EDUCATION MEDIA LIVE
Загружено: 2021-07-05
Просмотров: 16
Описание:
কে না চায় আল্লাহ মহান তার দোয়া কবুল করুক? প্রত্যেক মুসলিমই এই আশা করে আল্লাহ মহানের দরবারে হাত তোলেন তিনি যেন তার এই দোয়া, তার মোনাজাত কবুল করেন। বহু আলেম-উলামা গুরুত্বের সঙ্গে এই কথা বলেছেন যে, আল্লাহর কাছে দোয়া করার জন্য অজু করা কোন আবশ্যক বিষয় নয়। কেবলমাত্র অন্তরের পবিত্রতাই আল্লাহ তাআলার কাছে প্রিয় বিষয়।
হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন যে, যখনই কোনো বান্দা আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের কাছে কোনো কিছু চায় আল্লাহ তাআলা তার সেই দোয়া কবুল করেন বা ভবিষ্যতের কোনো বিপদ থেকে রক্ষা করেন। তবে দুই ধরনের দোয়া কখনেই কবুল হয় না। আর তা হলো- যদি কোনো ব্যক্তি ইসলামে অগ্রহণযোগ্য বা ইসলামের বিধি লঙ্ঘন করে এমন কোনো দোয়া করে তবে এই ধরণের দু’আ কখনই কবুল হয় না।
হাদিসে রাসুলের (সা.) প্রতীয়মান হয়েছে যে, ৬ শ্রেণীর মানুষ এমন রয়েছেন, যাদের দোয়া আল্লাহ মহার ফেরত দেন না অর্থ্যাৎ তাদের দোয়া কবুল হয়। আপনি কি জানেন, সেই ৬ শ্রেণীর মানুষ করা? জেনে না থাকলে চলুন এখনই জেনে নেই…
১. অসুস্থ ব্যাক্তির দোয়া : রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন যে, যদি তুমি কোনো অসুস্থ ব্যাক্তিকে দেখতে যাও তখন তাকে বলো তোমার জন্য দোয়া করতে। কারণ অসুস্থ ব্যাক্তির দোয়া ফেরেশতাদের দোয়ার মতোই কার্যকর হয় বা কবুল হয়। (সুনানে ইবনে মাজাহ)
২. রোজাদার ব্যক্তির দোয়া : রোজাদার ব্যক্তির দোয়া জাদুর মতো কাজ করে। অনেক উলামায়ে কেরাম ইবাদাত ও দোয়া করার জন্য রোজার রাখার মুহূর্তকে সোনালী মুহুর্ত হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন। হজরত ওমর ইবনে আস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন যে, যখন রোজাদার ব্যাক্তি ইফতার করে তখন তার দোয়া ফেরত দেয়া হয় না। (সুনানে ইবনে মাজাহ)
৩. সন্তানের জন্য পিতা-মাতার দোয়া : হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, তিন ধরনের দোয়া কবুল হওয়ার ব্যাপারে কোনো সন্দেহ থাকে না। এক. মজলুম বা নিপীড়িত ব্যাক্তির দোয়া। দুই. মুসাফিরের দোয়া। তিন. সন্তানের জন্য পিতার দোয়া। (জামে তিরমিজি)
৪. কোন ব্যক্তির অনুপস্থিতিতে তার জন্য অপর ব্যাক্তির : কোনো ব্যক্তির অনুপস্থিতিতে তার জন্য অপর একজন দোয়া করলে সেই দোয়া আল্লাহর কাছে পৌঁছার আগেই আল্লাহ তাআলা তা কবুল করেন। উম্মু দারদা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমার মনিব (স্বামী) আমাকে হাদীস শুনিয়েছেন যে, তিনি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে বলতে শুনেছেনঃ যে ব্যক্তি তার ভাই এর অনুপস্থিতিতে তার জন্য দুআ করে, তার জন্য একজন নিয়োজিত ফিরিশতা আমীন বলতে থাকে এবং বলে, তোমার জন্যও অনুরূপ। (সহিহ মুসলিম)
৫. মজলুম বা নিপীড়িত ব্যাক্তির দোয়া : রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, তোমরা মজলুমকে জালেমের বিরুদ্বে সাহায্য করো। (জামে তিরমিজি)। হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, তিন ধরনের দোয়া কবুল হওয়ার ব্যাপারে কোনো সন্দেহ থাকে না। এক. মজলুম বা নিপীড়িত ব্যাক্তির দোয়া। দুই. মুসাফিরের দোয়া। তিন. সন্তানের জন্য পিতার দোয়া। (জামে তিরমিজি)
৬. মুসাফির ব্যক্তির দোয়া : হাদীস শরীফে আছে, যখন কোনো ব্যাক্তি সফরে থাকে তখন তার দোয়া কবুল হয়। হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, তিন ধরনের দোয়া কবুল হওয়ার ব্যাপারে কোনো সন্দেহ থাকে না। এক. মজলুম বা নিপীড়িত ব্যাক্তির দোয়া। দুই. মুসাফিরের দোয়া। তিন. সন্তানের জন্য পিতার দোয়া। (জামে তিরমিজি)
#educationmedialive
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: