গরু মোটাতাজাকরণ ঔষধ | গরুর মোটাতাজার ওষুধ | গরুকে ইনজেকশন দেওয়ার নিয়ম | গরু মোটাতাজাকরন পদ্ধতি |
Автор: Krishi Plus কৃষি প্লাস
Загружено: 2020-11-25
Просмотров: 7804
Описание:
রু মোটাতাজাকরণ বলতে কিছু সংখ্যক গরু বা বাড়ন্ত বাছুরকে একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে বিশেষ ব্যবস্থাপনায় এবং উন্নত সুষম খাবার সরবরাহ করে ওই গরুর শরীরে অধিক পরিমাণ মাংস/চর্বি বৃদ্ধি করে বাজারজাত করাকেই বুঝায়।
দেশের প্রায় ৭০ ভাগ গ্রামীণ পরিবার পশু প্রতিপালনের সঙ্গে জড়িত থাকলেও গরু মোটাতাজাকরণের কলাকৌশল বা প্রযুক্তি ব্যবহারকারী পরিবারের সংখ্যা খুবই কম। যদিও গরু মোটাতাজাকরণ পদ্ধতি বাংলাদেশের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ এবং একটি লাভজনক ব্যবসা।
গরু মোটাতাজাকরণের সুবিধা সমূহ
কম মূলধন ও কম জায়গার প্রয়োজন হয়।
অল্প সময়ের (৪-৬ মাসের) মধ্যে গরু মোটাতাজা করে অধিক মূল্যে বাজারে বিক্রয় করা যায় অর্থাৎ আর্থিক মুনাফা অর্জন করা যায়।
খুব স্বল্প সময়ের মধ্যে লাভসহ মুনাফা ফেরত পাওয়া যায়।
এতে নারীদের কর্মসংস্থানে সুযোগ বেশি।
বসতভিটা আছে এমন সকল পরিবার স্বল্প বিনিয়োগ করে এ প্রকল্পের আওতায় আসার ব্যাপক সুযোগ লাভ করতে পারে।
অল্প দিনে গরুকে অধিক মোটা করার উপায় । যে ওষুধ খাওয়ালে 28 দিনে 40 কেজি মাংস বাড়বে
প্রিয় দর্শক আপনারা যারা বাংলাদেশে গরুর ফার্ম শুরু করেছেন তাদের জন্য দারুন একটি সুখবর। যারা গরুকে অধিক অধিক মোটা জাত করণ করতে চান তাদের জন্য আরো বেশি সুখবর মাত্র 28 দিনে 40 কেজি মাংস বাড়াতে পারবেন আপনার গরুকে। যে ওষুধ খাওয়ালে গরুর রুচি বাড়বে এবং অধিক মাংস বাড়বে এই ভিডিওতে আপনারা সব ওষুধের নাম এবং কিভাবে ওষুধ খাওয়াতে পারবেন সবকিছু বিস্তারিত জানতে পারবেন।
গরুর মাংস বেড়ে দুদিকে ধুলো পড়বে এবং গরু কালার ফুটে উঠবে অধিক টাকায় বিক্রি করতে পারবেন গরুকে । মানিকগঞ্জের ইতির ভাগ্য রাজের মতো মোট আজাদ করতে চান তাহলে এই ভিডিওটি দেখুন। করল কিভাবে তার ভাগ্য রাসকে মোটাজাত করেছে এবং কি কি ওষুধ খাওয়া হয়েছে এগুলো জানতে পারবেন আমার পুরো ভিডিওতে
.......................... গরুর ফার্ম এর কিছু টিপস.…......
১। গাভী প্রেগনেন্ট হলে যে ওষুধ খাবেন
টাতাজা করার পদ্ধতিগুলো হচ্ছে ১. গরু নির্বাচন ২. বাসস্থান ৩. প্রতিষেধক টিকা ৪. কৃমিনাশক ৫. পুষ্টিকর খাবার সরবরাহ। মোটামুটি এ পাঁচটি কাজ সুষ্ঠুভাবে করা গেলে স্বাস্থ্যসম্মত মাংস উৎপাদনে গবাদিপশু মোটাতাজাকরণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও প্রসংশনীয় ভূমিকা পালন করতে সক্ষম হয়। গবাদিপশু মোটাতাজাকরণের ধাপগুলো হলো -
পশু ক্রয় এবং নির্বাচন : পশু ক্রয়ের ক্ষেত্রে পশুর বয়স ২-৩ বছরের মধ্যে হলে সহজে মোটাতাজা করা যায়। বয়স্ক গরু মোটাতাজাকরণের জন্য খুব বেশি উপযোগী নয়। গরু সাধারণত ষাড় হওয়া ভালো। ষাড় গরুর মাংসের মূল্য এবং চাহিদা বেশি। গরু নির্বাচনের সময় খেয়াল রাখবেন প্রাণীটির দেহের কাঠামো যেন একটু বড় হয়। যেমন লম্বা এবং উচ্চতা এ দুটো বিষয়ই খেয়াল রাখতে হয়। বড় আকারের একটি কংকালসার গরুর গায়ে বেশ মাংস উৎপন্ন করা যায়। প্রাণী ক্রয়ের সময় অবশ্যই খেয়াল রাখবেন প্রাণীটির বাহ্যত কোনো সংক্রামক রোগ আছে কি নেই। এ ক্ষেত্রে আমরা মূলত লক্ষ করতে বলি ‘ক্ষুরারোগ’ আছে কি নেই। কারণ ক্ষুরারোগ প্রাণীর জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। ঝুঁকিপূর্ণ এ কারণে যে অল্প বয়স্ক রুগ্ন পশুতে ক্ষুরারোগ থাকলে তা পশুর মৃত্যুর ঝুঁকি বাড়ায়। সুতরাং তাপ দেখবেন, ক্ষুরার ক্ষত দেখবেন, প্রাণীটি অস্থির কিনা তা দেখবেন, চোখ লাল এবং ছলছল করছে কিনা সেটাও দেখবেন। যদি এসব লক্ষণ দেখেন তবে বুঝবেন প্রাণীটির ক্ষুরারোগ থাকতে পারে। এরপর পশু পাতলা পায়খানা করছে, রক্ত আমাশয় আছে, পশু হাড্ডি কংকালসার এসব যতো সমস্যাই থাক এগুলো সবকিছু নিরাময় করে মোটাতাজাকরণকে লাভজনক করা যায়। মোটাতাজাকরণ কার্যক্রমটি একজন ভেটেরিনারি ডাক্তারের তত্ত্বাবধানে করবেন। তিনি এসব সামান্য রোগব্যাধি নিরাময়ের ব্যবস্থা নেবেন। পশু ক্রয় করার পর তার গোবর পরীক্ষা করান। দেখা যাবে সেখানে প্রচুর কৃমির ডিম পাওয়া যাবে, এছাড়া পশুটি লম্বা সময় পুষ্টিহীনতার কারণে তার পরিপাকতন্ত্রের কার্যক্রম দুর্বল থাকতে পারে। দীর্ঘদিন পশু অপুষ্টিতে ভুগলে তার ক্ষুধামন্দা দেখা দেয়। কৃষক ভাইদের প্রাথমিক ধারণা থাকার জন্য বলছি ভেটেরিনারি ডাক্তার সাধারণত কী কী করেন।
১. তিনি মল পরীক্ষার ওপর ভিত্তি করে কৃমির ওষুধ দেন;
২. পেটে কোনো জীবাণু সংক্রামণ থাকলে সেখানে শুধু পেটে অথবা পরিপাকতন্ত্রে কাজ করে এমন অ্যান্টিবায়োটিক দিয়ে চিকিৎসা করেন। এতে পাতলা পায়খানা চলে যায়;
৩. যদি আমাশয় থাকে, সেক্ষেত্রে মেট্রোনিডাজল গ্রুপের যে কোনো ভালো ওষুধ দিয়ে তা দূর করেন। খাদ্য হজমটি ভালোভাবে হলে প্রাণীর স্বাস্থ্য ভালো হতে বাধ্য।
সবাইকে মনে রাখতে হবে গবাদিপশু মোটাতাজা করতে ৪-৫ মাস সময় লাগে। হঠাৎ করে স্টেরয়েড খাইয়ে গরু মোটাতাজা করা যায়। তবে কাজটি অনৈতিক, নিষিদ্ধ এবং ঝুঁকিপূর্ণ। স্টেরয়েডের ব্যবহারের কারণে খামারেই গরুর মৃত্যু ঘটে এমন নজির প্রচুর আছে। কারণ স্টেরয়েড প্রাণীর স্বাভাবিক মেটাবলিজমকে অস্বাভাবিকভাবে বাড়িয়ে দেয়। ফলে শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অংগ যেমন লিভার, লাং, হৃদপি- এসব স্বাভাবিক নিয়মে কাজ করে না। অধিকাংশ ক্ষেত্রে দেখা যায় স্টেরয়েড খাওয়ানো গরু হাইপারটেনশনে বেশি মারা যায়। এ ছাড়া স্টেরয়েড মানব দেহের জন্যও যথেষ্ট ক্ষতিকর। সুতরাং মোটাতাজাকরণ প্রক্রিয়ার কোথাও স্টেরয়েডের প্রয়োজন হয় না। যদি তা স্বাভাবিক সময় এবং নিয়ম জেনে করা হয়। তবে মোটাতাজাকরণের সময় চিকিৎসকরা সহনীয় মাত্রায় ভিটামিন, মিনারেল ব্যবহার করেন। যা প্রাণীর জন্যও ক্ষতিকর নয়, মানুষের জন্যও ক্ষতিকর নয়। এ হচ্ছে সাধারণ রোগব্যাধির প্রতিকার। সংক্রামক রোগ আছে এমন প্রাণী ক্রয় করা যাবে না। দ্বিতীয়ত প্রাণী ক্রয়ের পর পর ক্ষুরা, তড়কা এবং গলাফুলা রোগের টিকা দেয়া বাঞ্ছনীয়।
এখন
#গরু_মোটাতাজাকরণ
Повторяем попытку...

Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: