লিভার ক্যান্সারে হোমিওপ্যাথি - Liver Cancer Treatment
Автор: Cancer Treatment in Homeopathy
Загружено: 2023-01-03
Просмотров: 4038
Описание:
লিভার ক্যান্সারে হোমিওপ্যাথি - Liver Cancer Treatment
ডা. সাজিদ আল সাহাফ - 01711 36 47 33
ডা. মাহফুজুর রহমান - 01971 65 67 57
ডা. মুশফিকুর রহমান - 01711 97 43 57
লিভারের সংক্ষিপ্ত পরিচয়ঃ
লিভার মানবদেহের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ যা পরিপাকতন্ত্রের বিপাকীয় কার্যক্রম, হজম প্রক্রিয়া, ডিটক্সিফিকেশন মানে শরীরের বিভিন্ন বর্জ পদার্থ পরিষ্কার করা এবং ঔষধ ও ভিটামিন শোষণে সহায়তা মূলক কার্যক্রম করে থাকে। লিভার একজন প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির দেহের মোট ওজনের প্রায় ৩-৫% নিয়ে গঠিত। অর্থাৎ লিভার আমাদের শরীরের অনেক বড় একটি অঙ্গ। এবং আমাদের শরীরে লিভারের কার্যক্রমও অনেক ব্যাপক। তাই লিভার ভালো থাকা, সার্বিক জীবন সুস্থ থাকার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
লিভার ক্যান্সার কি?
লিভার ক্যান্সার সাধারণত দুই ধরনের হয়ে থাকে।
০১. প্রাথমিক লিভার ক্যান্সার।
০২. সেকেন্ডারি বা মেটাস্টেটিক লিভার ক্যান্সার।
০১. প্রাথমিক লিভার ক্যান্সার হলো, লিভারের নিজস্ব কোষ থেকে সৃষ্ট ক্যান্সার। যাকে Hepatocellular Carcinoma. বলে।
০২. সেকেন্ডারি ক্যান্সারকে মেটাস্টেটিক ক্যান্সার বলে। সেকেন্ডারি বা মেটাস্ট্যাটিক ক্যান্সার হলো এমন এক ধরনের ক্যান্সার, যা শরীরের অন্যান্য অঙ্গ থেকে শুরু হয়ে লিভারে ছড়িয়ে পড়ে। যেমনঃ পাকস্থলি, অগ্নাশয়, কিডনি, কোলন , রেকটাম, এনাল ক্যানে্ল, ব্রেস্ট, কিংবা ফুস্ফুস থেকে শুরু হয়ে লিভারে ছড়িয়ে পড়া ক্যান্সারকে সেকেন্ডারি বা মেটাস্ট্যাটিক ক্যান্সার বলে।
লিভার ক্যান্সারের লক্ষণঃ
প্রাথমিক লিভার ক্যান্সার, প্রথম পর্যায়ে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই লক্ষণ এবং উপসর্গ থাকে না। যখন লক্ষণ প্রকাশ পায় সেগুলো সাধারনত নিম্নরূপঃ
ক্ষুধামন্দা।
পেটে ব্যথা।
বমি বমি ভাব এবং বমি।
সাধারণ দুর্বলতা এবং ক্লান্তি।
পেট ফুলে যাওয়া।
জন্ডিস,
সাদা চাকবাধা মল,
ওজন কমে যাওয়া।
লিভার ক্যান্সারের কারণ কি?
লিভার ক্যান্সার তখনই শুরু হয়, যখন লিভারের কোষ তাদের ডিএনএ-তে পরিবর্তন (মিউটেশন) ঘটায়। যার ফলাফল হলো, লিভারের কোষগুলো অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পেতে থাকে। এবং যা পরবর্তীতে ক্যান্সারে রূপ নিয়ে থাকে।
কারা বেশি লিভার ক্যান্সারের ঝুকিতে থাকেন?
মহিলাদের তুলনায় পুরুষদের হেপাটোসেলুলার কার্সিনোমা হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
অতিরিক্ত ওজন ও স্থুলতার ফলে হেপাটোসেলুলার কার্সিনোমার ঝুঁকি বেড়ে যায়।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে, এশিয়ান আমেরিকান এবং প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপবাসীদের মধ্যে লিভার ক্যান্সার সবচেয়ে বেশি দেখা যায়।
অ্যানাবলিক স্টেরয়েড ঔষধের ব্যবহারে লিভারের ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ে।
পেশী বৃদ্ধির জন্য টেস্টোস্টেরন হরমোনের অপব্যবহার ও দীর্ঘমেয়াদী ব্যবহারের ফলে লিভার ক্যান্সারের ঝুঁকি বেড়ে যায়।
ডায়াবেটিসের ইতিহাস। গবেষণায় ডায়াবেটিস এবং লিভার ক্যান্সারের মধ্যে একটি গভীর সম্পর্ক দেখা গিয়েছে।
লিভার ক্যান্সারের জন্য ল্যাব পরীক্ষাঃ
লিভার ক্যান্সারের যেসব পরীক্ষা করানো হয়। যেমনঃ
হেপাটাইটিস বি সংক্রমণ টেস্ট - HbsAg
হেপাটাইটিস সি সংক্রমণ টেস্ট - HCV antibody test
আলট্রাসনোগ্রাফি - Ultrasonography
আলফা-ফেটোপ্রোটিন (এএফপি) টিউমার মার্কার পরীক্ষাঃ
কম্পিউটেড টমোগ্রাফি (সিটি স্ক্যান)
এম আর আই পরীক্ষা।
এবং কিডনি পরীক্ষা।
ডায়াবেটিসের পরীক্ষা।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: