বারি সরিষা-১৪ চাষ করে এলাকায় সাড়া ফেলেছেন কৃষক।
Автор: হৃদয়ে কৃষি
Загружено: 2025-01-03
Просмотров: 830
Описание:
#বারি_সরিষা_১৪_এর_চাষ_পদ্ধতি: মাটিতে রসের অবস্থা বুঝে ২-১ টি চাষ দিয়ে অথবা বিনা চাষে ১৫ অক্টোবর থেকে ৩০ নভেম্বরের মধ্যে বারি সরিষা-১৪ এর বীজ ৩৩ শতক জমিতে ১ কেজি পরিমান ছিটাতে হবে। ১ কেজি বীজ সমস্ত জমিতে সমভাবে ছিটানোর জন্য বীজের সাথে ছাই অথবা তুষ মিশিয়ে নিতে পারেন।
#সারের_ব্যবহার (প্রতি ৩৩ শতাংশে): জমি চাষের সময়ে শেষ চাষে ইউরিয়া বাদে সমস্ত সার যেমন-টিএসপি-২২-২৫ কেজি, এমপি- ১৩-১৫ কেজি, জিপসাম- ১৫-২০ কেজি, বোরিক এসিড-০.৫ কেজি, জিংক অক্সাইড- ০.৬ কেজি, পঁচা গোবর- ১০০০ কেজি মিশিয়ে দিতে হবে। ইউরিয়া সার মোট ৩৫-৪০ কেজি ৩ কিস্তিতে ভাগ করে চারা গজানোর পরে ১৫-২০ দিন পর পর গাছের প্রয়োজনমত ছিটাতে হবে।
#সেচ: সরিষার জমিতে ৩ টি স্টেজে মাটিতে রসের ঘাটতি হলে ফলন কমে যায়। তাই ফুল আসার আগে, শুটি হবার সময় এবং পরিপক্ক হবার সময়ে মাটিতে যাতে মুটামুটি রস থাকে সেটা নিশ্চিত করতে হবে। সেক্ষেত্রে এমন ভাবে পানি ছিটিয়ে দেওয়া যেতে পারে বা সেচ দেওয়া যেতে পারে যাতে গোড়ায় পানি জমে না থাকে। গোড়ায় পানি জমে থাকলে গাছ গোড়া পঁচা রোগে মারা যেতে পারে।
#বারি_সরিষা ১৪ এর বৈশিষ্ট্য:
১। উচ্চতা ২.৫-৩ ফুট। ২। জীবনকাল ২ মাস ২০ দিন।
৩৷ অন্যান্য জাতের তুলনায় ৩-৪ দিন আগাম কাটা যায়। এর ফলে সহজেই বোরো ধান চাষ করা যায়। ৪। প্রতি গাছে শুটির সংখ্যা ৮০-১০০টি। ৫। প্রতি শুটিতে বীজের সংখ্যা প্রায় ২৬টি।
৬। বীজের রং হলুদ। ৭। টরি-৭ জাতের চেয়ে ২৫-৩০% ফলন বেশি।
৮। সঠিক পরিচর্যা পেলে প্রতি ৩৩ শতকে ফলন হবে ৫ মন।
#ফসলের_পরিপক্কতা: যখন সরিষা গাছের শুটি শতকরা ৭০-৭৫ ভাগ পাকে তখন ফসল কর্তনের উপযোগী হয়। তাই শতকরা ৮০ ভাগ গাছে ৬০-৭০ ভাগ শুটি হালকা হলুদ বা শুটির বীজ কালচে রং ধারণ করলে সকালে শুটিসহ গাছ কেটে বা উপরিয়ে মাড়াই করার স্থানে দিতে হবে। মনে রাখতে হবে, শুটি যাতে মাঠে অতিরিক্ত শুকিয়ে না যায়। সেজন্য শুটি যখন খড়ের রং ধারণ করবে তখনই ফসল কাটতে হবে এবং মাড়ানোর স্থানে নিয়ে গাদা দিতে হবে।
মো: রায়হান হোসেন হৃদয়।
উপসহকারী কৃষি অফিসার, ধর্মপাশা, সুনামগঞ্জ।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: