ভূত -ভয়ংকর ভূতের গল্প: মৃত মানুষের আত্মা যখন আমাকে বাড়ি দিয়ে আসলো তখন রাত তিনটায়। ghost stories.
Автор: Black Dream BD
Загружено: 2020-08-21
Просмотров: 85
Описание:
ভূত -ভয়ংকর ভূতের গল্প:
আজ থেকে প্রায় ৫ বছর আগের কথা। রাত তখন প্রায় ৮.০০। বৈশাখী পুর্নিমা রাত। আমাদের গ্রামটি শহর থেকে প্রায় ১০ কিমি ভিতরে। গ্রামে তখন ধান কাটার সময়। কৃষকেরা ধান কেটে মাড়িয়ে খড় শুকিয়ে জায়গা জায়গায় স্তুুপ দিয়ে রেখেছে। আমি তখন ক্লাস নাইনে পড়ি।প্রচন্ড গরম তার উপরে বিদ্যুতের লাইনে সমস্যার কারনে দুদিন গ্রামের সবকটি লাইনে কারেন্ট নাই।
তাই আমাদের গ্রামের দিগির পাড় নামক স্হানে বাতাস খাইতে গেলাম। যদি ও এই দিঘির পাড় অর্থাৎ সিতারাম দিঘি নিয়ে অনেক কাহিনি মুরব্বিদের মুখে শুনেছি তবু ও রাত মাত্র ৮.০০ বিধায় মনে তেমন কোন ভয় ভিতি কাজ করেনি। আশে পাশে অনেক মানুষ তারা ও দক্ষিনা শিতল হাওয়ায় শরির টাকে একটু শিতল করার জন্য আমার মত হয়তো হাওয়া খেতেই এসেছে। পুর্নিমা রাত, চাঁদের আলোতে খড়ের স্তুুপ গুলো অনেক সুন্দর লাগছিল। আমি একা একা দক্ষিন দিকে মুখ করে একটি খড়ের স্তুুপে শুয়ে চিলাম। চার দিকেই মানুষ তাই নির্ভয়ে আর শিতল বাতাসের কারনে কখন যে গুমিয়ে পড়েছি বলতে পারবো না।
যখন ঘুম ভাংলো তখনো ঘড়ির দিকে তাকাই নি। ভাবলাম সময় বেশী হয়নি। আসলে পুর্নিমা রাতের চাঁদের আলো এতো বেশী চিল যে সময় টা কে দেখা প্রয়জন মনে হয়নি।
হটাৎ আমার সামনে দিয়ে সাদা পান্জাবি পরা এক লোক হেটে গেলো। লোকটা যাওয়ার কিছু সময় পর তার গায়ের সেন্ট আমার নাকে লাগলো। অনেক সুন্দর গ্রান। প্রথমে মনে করেছি হাওয়া খেতে আসা কেউ হয়ত, কিছুক্ষন পর আমার শরির টা কাঁটা দিয়ে ভয় ভয় একটা ভাব লাগলো। মনে হলো কয়টা বাজে একটু দেখি গড়ির দিকে আমি আরো ভয় পেয়ে গেলাম। রাত ৩.০০ টা। আশে পাশে কেউ নেই। সিতারাম দিঘির পাড়ে রাত তিন টায় একা একা। প্রচন্ড ভয় পেয়ে গেছি । বাড়ি ও অনেক দুরে, তার উপরে হিন্দুদের চিৎল খোলা ( কবর স্হান) দিয়ে যেতে হবে। কি করবো বুজতে পারছিলাম না। যতোই চিন্তা করচি ততোই ভয় বাড়তে লাগলো। চারদিকে কোন মানুষের চিন্হ নাই। ভাবলাম দৌড় দিয়ে চলে যাব কিন্তুু চিতল খলার কথা মাথায় আসাতে সাহস পাইনি। ভয়ে কেঁদে দিলাম। হটাৎ দিঘির পুর্ব পাড়ে গাছের ডাল ভাংগার একটা বিকট আওয়াজ আসলো। আরো ভয় পেলাম। মনে হচ্ছ চাঁদের আলো অন্ধকারে রুপ নিচ্ছে। মনেমনে আল্লাহর সাহায্য পার্থনা করতে লাগলাম আর ভয়ে থরথর করে কাঁপতে লাগলো সারাশরির যেন ভার হয়ে আসছে।
হটাৎপিচন দিকে কারো কাশির আওয়াজ শুনতে পেলাম। পিছনে তাকিয়ে মনে অনেক সাহস পেলাম। আমাদের পাশের বাড়ির রুস্তম কাকা। হাতে একটি ব্যাগ, পরনে সাদা লুংগি। সাধারনত কাকা এই পোষাকেই বেশী পরে থাকেন,বিষেশ করে কোথাও গেলে। হাতে ব্যাগ নিয়ে আমার পিছনে কাশতে কাশতে এসে আমাকে ধমকাইতে লাগলো আর এতো রাতে এখানে কি করি তাজনে চাইলো। আমি সব কিছু খুলে বলাতে সে আমাকে আমাদের বাড়িতে নিয় দিয়ে আসলো। বলেরাখা প্রয়জন রুস্তম কাকা কুমিল্লায় থাকে একটা স্কুলে মাষ্টারি করে মাসে দু এক বার বাড়িতে আসে, সে দিন ও কুমিল্লা থেকে আসছিল বলে আমাকে জানিয়ে চিল।
বাড়িতে এসে আল্লাহর সুকরিয়া আদায় করে ঘুমিয়ে পড়ি। সকালে ঘুম থেকে উঠে নাস্তা সেরে রুস্তুম কাকাদের বাড়িতে যাই কারন তার সাথে দেখা না করাটা খারাপ দেখায়। গত রাতে সে যদি সময় মত না আসতো তা হলে ভয়ে হয়তো মরেই যেতাম, তাই মানবতার ভিবেচনায় তার সাথে দেখা করতে তার বাড়িতে যাই। বাড়িতে গিয়ে আরো অবাক হই, কারন কাকা নাকি সে রাতে বাড়িতেই আসে নাই।
আজো ঔ রাতের কথা মাথায় আসলে নিজেকে ঠিক রাখতে পারিনা। আজো মনে হয় রুস্তম কাকার বেশে কে আমাকে বাড়িতে পৌচে দিয়ে গেলো।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: