সাবেক রাষ্ট্রপতি এইচ এম এরশাদ (প্রথম পর্ব )।Former President H M Ershad.
Автор: RS TV
Загружено: 2021-07-11
Просмотров: 35
Описание:
প্রথম পর্ব-
সাবেক রাষ্ট্রপতি এইচ এম এরশাদ।Former President H M Ershad.
আসসালামু আলাইকুম।
শ্রদ্ধেয় দর্শকবিন্দু শুভেচ্ছা ও স্বাগতম। করোনাকালীন কঠিন লক ডাউনের ভিতরে যে যেখানে থাকুন না কেন সবাই ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন।
আজ আপনাদের সামনে তুলে ধরতে চাচ্ছি বাংলাদের একজন সাবেক মেজর জেনারেল, রাষ্ট্রপতি এবং সাবেক সংসদ সদস্য এইম এম এরশাদ এর কর্মময় জিবনীর ১ম পর্ব সংক্ষিপ্ত আকারে জন্ম শিক্ষাগত যোগ্যতা, স্ত্রী সন্তানদের সম্পর্কে কিছু তথ্য তুলে ধরার চেষ্টা করেছি মাত্র। RS TV পক্ষথেকে সাথে আছি রেজাউল করিম।
সন্মানিত দর্শক!
হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ,পিতা- মকবুল হোসেন ও মাতা- মাজিদা খাতুনের ঘরে ০১ লা ফেব্রুয়ারী ১৯৩০ সনে ব্রিটিশ ভারতের কুচবিহার রাজপুত্র রাজ্যের দিনহাটায় বর্তমানে ভারতের কুচবিহার জেলায় জন্ম গ্রহন করেন। তিনি ইসলাম ধর্মের অনুসারী ছিলেন।
এইচ এম এরশাদের পিতা- মকবুল হোসেন একজন আইনজীবী ছিলেন এবং তৎকালীন কুচবিহারের মহারাজার মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছিলেন। জিএম কাদের, মোজাম্মেল হোসেন লালু এবং মেরিনা রহমান সহ নয় ভাইবোনের মধ্যে এইচ এম এরশাদ সবার বড় ছিলেন। ১৯৪৮ সনে ভারত বিভাগের পরে তাঁর বাবা-মা দিনহাটা থেকে পূর্ব বাংলায় চলে আসেন। এইচ এম এরশাদ রংপুরের কার মাইকেল কলেজে পড়াশোনা করেছেন। পরে তিনি ১৯৫০ সনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন।
সুপ্রিয় দর্শক।
১৯৫৬ সনে এইচ এম এরশাদ রওশন এরশাদের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। এই দম্পতির একটি ছেলে ও কন্যা আছে তাদের নাম - সাদ এরশাদ, এবং জবিন এরশাদ। জেবিন তার স্বামী এবং দুই সন্তান নিকো এরশাদ এবং সাভি এরশাদের সাথে লন্ডনে থাকেন।
প্রিয় দর্শক!
এইচ এম এরশাদ ২০০০ সনে বিদিশা সিদ্দিককে বিয়ে করেছিলেন। ২০০৩ সনে বিদিশা বিরুদ্ধে তৎকালীন বিএনপি সরকার আনা তালাক ও রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে আনেন। তার প্রথম বিবাহ গোপন করার অভিযোগে তিনি তাকে তালাক দিয়েছিলেন। এই সংসারে তাদের একটি পুত্র এরিক এরশাদ যার নাম।
১৯৮৬ সনে ব্রিটেনের দ্য অবজার্ভার পত্রিকা মেরিয়াম মমতাজ নামের এক মহিলার বরাত দিয়ে জানিয়েছে যে তিনি ১৯৮২ সনের ১৪ ই আগস্ট এরশাদকে গোপনে বিয়ে করেছিলেন, তিনি তাকে ব্যাংকার চৌধুরী বদরুদ্দিনকে বিবাহ বিচ্ছেদ করতে বাধ্য করেছিলেন। ১৯৯০-এর প্রথম দিকে, নিউইয়র্ক পোস্ট এবং সানডে প্রতিবেদক গল্পটি আবার উঠে আসে।
১৯৯০ সনের জুনে তিনি যুক্তরাষ্ট্রে এরশাদের বিরুদ্ধে বিবাহ বিচ্ছেদের দাবিতে মামলা করেন। তিনি অভিযোগ করেছিলেন যে তিনি তাকে পরিত্যাগ করেছেন।
১৯৯০ সালে, দৈনিক বাংলা নামে একটি সরকারী মালিকানাধীন দাবীকরেন যে, এরশাদ ও জিনাত মোশাররফ বাংলাদেশ রাসায়নিক শিল্প কর্পোরেশনের মালিকানাধীন একটি অতিথিশালায় মিলিত হতেন। জিনাতের স্বামী এ কে এম মোশারফ হোসেন ১৯৮৮ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ রাসায়নিক শিল্প কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান ছিলেন যখন তাকে শিল্প মন্ত্রনালয়ের সচিব হিসাবে এরশাদের সরকারে চাকরি দেওয়া হয়েছিল।
এইচ এম এরশাদ ছিলেন সুফি পীর আটরশি একজন ভক্ত এবং তিনি রাষ্ট্রপতি থাকাকালীন তাঁর সাথে দেখা করেছেন এবং যথেষ্ট সময় কাটাতেন।
শ্রদ্ধেয় দর্শকবিন্দু!
আমার জ্ঞান সীমিত ও নগন্য। ক্ষুদ্র জ্ঞানে এত বড় বেক্তির ও বড় মাপের মানুষের জীবনি বর্ণনা করা খুবই কষ্টকর বটে, তবুও আমার এই লেখাতে যদি আমি তথ্যগত কোন ভুল করে থাকি বা লিখনীর মাধ্যমে কাহারোও মনে কোন ব্যথা দিয়ে থাকি বা পেয়ে থাকেন তবে নতুন হিসাবে ক্ষমা করে দিবেন। আমার ডূলগুলি শুধরে নিবার চেষ্টা করব ইনশাল্লা । আমি সবার কাছে দোঁয়া ও ক্ষমা প্রার্থনা করছি।
অনুষ্ঠানটি অন্যদের দেখার সুযোগ করে দিতে অবশ্যই লাইক,শেয়ার ও মতামত দিতে ভুলবেন না আশাকরি।
সরকারী নির্দেশনা মেনে চলুন। মাস্ক ব্যবহার করুন। সবাই সুস্থ ও ভাল থাকুন। আবার কথা হবে নতুন কোন অনুষ্ঠান নিয়ে এই প্রত্যাশায় এখানেই বিদায় নিচ্ছি। ধন্যবাদ সবাইকে। আল্লাহ হাফেজ।
RS TV র পক্ষে
( মোঃ রেজাউল করিম )।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: