ycliper

Популярное

Музыка Кино и Анимация Автомобили Животные Спорт Путешествия Игры Юмор

Интересные видео

2025 Сериалы Трейлеры Новости Как сделать Видеоуроки Diy своими руками

Топ запросов

смотреть а4 schoolboy runaway турецкий сериал смотреть мультфильмы эдисон
Скачать

রমজান মাসের ভাঙ্গা রোজা রাখতে দেরি করলে কি কাফফারা দিতে হবে ।। ডা জাকির নায়েক

peace waz bd

জাকির নায়েক

কি করলে রোজা ভাঙ্গবে

কি কি করলে রোজা ভাঙ্গে না

কি কি করলে রোজা ভাঙ্গবে না

ভাঙ্গা রোজা রাখার নিয়ম

নফল রোজা রাখার নিয়ম

কি কি কারণে রোজা ভাঙ্গে

কাযা রোজা রাখার নিয়ম

রোজা ভঙ্গের কারণ

সহবাস করলে রোজা ভেঙ্গে যাবে কি

যেসব কারণে রোজা ভাঙ্গে না

ভাংতি রোজা রাখার নিয়ম

রোজার কাজা ও কাফফারা আদায়

কাজা রোজা আদায়ের নিয়ম

কাজা রোজা রাখার নিয়ম

কাযা রোজা কিভাবে আদায় করবো

কাযা রোজা আদায় করার নিয়ম

ভাংতি বা কাযা রোজা কিভাবে রাখতে হয়

Автор: peace waz bd

Загружено: 2022-05-05

Просмотров: 13153

Описание: রমজান মাসের ভাঙ্গা রোজা রাখতে দেরি করলে কি কাফফারা দিতে হবে ।। ডা জাকির নায়েক
কাযা রোজা আদায় করে নেয়া কর্তব্য। তবে এই রমজানের কাযা রোজাগুলো আগামী রমজানের আগে আদায় করে নেয়া অতি উত্তম। কোনো কারণ না থাকলে কাযা রোজা আদায় করতে বিলম্ব করা মাকরুহ। বছরের যে কোনো দিন কাযা রোজা আদায় করা যাবে। এ ক্ষেত্রে নিষিদ্ধ দিনগুলো বাদ দিতে হবে। অর্থাৎ যেসব দিনে রোজা রাখা ইসলামী শরীয়তে নিষিদ্ধ সেসব দিন বাদ দিতে হবে। যেমন ঈদ উল ফিতরের দিন, ঈদ উল আযহার তিন দিন ইত্যাদি। তবে এ ক্ষেত্রে কোনো ব্যক্তি যদি এমন একটি দিন বা একাধিক দিনে রোজা রাখবে বলে মানত করে, অর্থাৎ মানত করা রোজা রাখার দিনটি নির্দিষ্ট করে ফেলে, তাহলে সেই দিনও কাযা রোজা আদায় করা যাবে না যেদিন কাযা রোজা আদায় করা নিষিদ্ধ। কারণ তার ক্ষেত্রে ওই দিনটি মানতের রোজার জন্য নির্দিষ্ট হয়ে গেছে।

খুব সহজ একটি কথা হচ্ছে রমজানের কাযা রোজা রমজানে রাখা যাবে না। কারণ রমজান মাস তার উপর রোজা রাখা ফরজ। এই ফরজ বাদ রেখে কাযা রোজা আদায় করার কোনো সুযোগ তার জন্য নেই। রমজানের কাযা রোজা আদায় করার পূর্বে নফল রোজা রাখা উচিত নয়। যদি কেউ রমজানের কাযা রোজা তার জিম্মায় থাকা সত্ত্বেও আশুরার রোজা রাখা অথবা শাওয়ালের ছয় রোজা রাখা ইত্যাদি এমন কিছু করা উচিত নয়। তবে রমজানের কাযা রোজার আগে নফল রোজা রাখলে, তার নফল রোজা আদায় হয়ে যাবে, সে ক্ষেত্রে তার জিম্মায় থাকা ফরজের কাযা করার দায়িত্বটি যেমন ছিল তেমনই থাকবে।


অনেকে রমজানের কাযা রোজা মাথায় থাকা সত্ত্বেও শাওয়ালের ছয় রোজা রাখে। বিষয়টি একটু চিন্তা করলে দেখা যাবে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের হাদিস অনুযায়ী, রমজানের রোজার পর শাওয়ালের যে ছয়টি রোজা পূরণ করার নির্দেশ এসেছে সেটি একটি ধারাবাহিক বিষয়। রাসূল সা. বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি রমজানের রোজা আদায় করলো এবং (এর ধারাবাহিকতায়) শাওয়াল মাসের ছয়টি রোজা অনুসরণ করলো তাহলে সে যেন সারা বছর রোজা রাখল।’ (সহীহ মুসলিম, হাদীস: ১১৬৪)

এই অবস্থায় কেউ যদি রমজানের রোজা পূরণ না করে, তাহলে সে শাওয়ালের ছয় রোজা অনুসরণ করবে কি? হাদীসের বক্তব্য অনুযায়ী সে তো প্রথম শর্তই পূরণ করেনি। সেক্ষেত্রে সুস্থ হয়ে যাওয়ার পরে, অথবা যে সমস্যার কারণে রোজা কাযা করা হয়েছিল, তা তার উপর থেকে সরে গেলে, প্রথমে তাকে রমজানের কাযা রোজা আদায় করতে হবে, এরপর সময় থাকলে শাওয়ালের ছয় রোজা অথবা অন্যান্য নফল রোজা আদায় করা যাবে। কারণ রমজানের রোজা ফরয, শাওয়ালের রোজা ফরজ নয়। তবে কেউ যদি এক রমজানের কাযা রোজা আরেক রমজানের আগে আদায় করতে সক্ষম না হয়, তাহলে সে পরবর্তীতে যে কোনো সময়ে রোজা আদায় করতে পারবে। যখনই সে তার রোজা আদায় করবে তখনই তার মাথার উপর থেকে ওই দায়িত্ব ও কর্তব্যের বোঝাটি সরে যাবে।



এই তো গেল ফরয রোজা কাযা আদায় করার কিছু নিয়ম। তবে শরীয়ত অনুমোদিত বিষয়ের বাইরে কেউ রোজা ভঙ্গ করলে তাকে কাযা-কাফফারা দু’টোই আদায় করতে হবে। কাফফারা খুব কঠিন বিষয়। শরীয়ত অনুমোদিত রোজা কাযা করার বিষয়গুলোর বাইরে কেউ যদি রোজা ভেঙে ফেলে, অথবা রোজা ছেড়ে দেয়, তাহলে তাকে কাফফারা আদায় করতে হয়। কারো একটি রোজা নষ্ট হলে বা ছুটে গেলে তার ওপর প্রথমত কাযা আদায় করার দায়িত্ব বর্তাবে। দ্বিতীয়ত কাফফারা আদায় করতে হবে।

কাফফারার ধারাবাহিক কয়েকটি পর্যায় রয়েছে। কাফফারা হিসেবে একটি রোজার জন্য একটি দাস বা দাসী মুক্ত করতে হবে। বর্তমান যুগে দাস-দাসীর বিষয়টি খুবই কঠিন এবং না পাওয়া যাওয়ার সম্ভাবনা শতভাগ। তাই এর পরবর্তী যে সুযোগ সেটি হচ্ছে ৬০ দিন একাধারে রোজা রাখা। কাফফারার রোজা ৬০ দিন রাখতে গিয়ে কারো যদি ঈদের দিন চলে আসে, বা নিষিদ্ধ কোনোদিন চলে আসে, তাহলে তাকে আবার ৬০ দিনের রোজা ধারাবাহিকভাবে রাখতে হবে। তাই কেউ যদি কাফফারার রোজা আদায় করতে চায়, তাহলে তাকে এমনিভাবে হিসাব করতে হবে যে, তার মধ্যে কোনো ধরনের নিষিদ্ধ দিন না পড়ে। সে যেন কোনো বাধা ছাড়াই ৬০ দিন একাধারে রোজা আদায় করতে পারে। আর খুবই গুরুত্বের সঙ্গে তাকে এই রোজা রাখার কাজটি করতে হবে, যাতে ৬০ দিনের মধ্যে কোনো রোজা নষ্ট হয়ে না যায়।


============================== Needs and Advice ============================ ----------------- ✔Email: [email protected] ✔Phone:- +8801706-917791-------------------- ===============================FOLLOW US================================ ================= SUBSCRIBE►LIKE►COMMENT►SHARE ================== ►►    / peacewazbd   ►►    / shantitv   ►►    / mkrtvbd   ►►    / hotwazbd   ►►   / peacewazbd   ►►   / mkhalilur   ◉ প্রতিদিন নতুন নতুন ভিডিও দেখতে চ্যানেলটি Subscribe করুন !! ▶ ভিডিওটি ভালো লাগলে লাইক দিন, শেয়ার করুন আর অবশ্যই সাবস্ক্রাইব করুন !! ▶ Copyright Disclaimer : Copyright Disclaimer Under Section 107 of the Copyright Act 1976, allowance is made for "fair use" for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favor of fair use. If you like the video, please like, comment and share it with your friends. Don't forget to subscribe. I have two more channels to visit. Hope you see something better. Thanks. @peace waz bd @শান্তি টিভি - shanti tv @mkr tv bd @peace waz @hot waz bd #ভাঙ্গারোজা #peacewazbd #কাযারোজা

Не удается загрузить Youtube-плеер. Проверьте блокировку Youtube в вашей сети.
Повторяем попытку...
রমজান মাসের ভাঙ্গা রোজা রাখতে দেরি করলে কি কাফফারা দিতে হবে ।। ডা  জাকির নায়েক

Поделиться в:

Доступные форматы для скачивания:

Скачать видео

  • Информация по загрузке:

Скачать аудио

Похожие видео

© 2025 ycliper. Все права защищены.



  • Контакты
  • О нас
  • Политика конфиденциальности



Контакты для правообладателей: [email protected]