পোশাক শ্রমিকদের মজুরি পুনর্নির্ধারণে সম্মত মালিকপক।
Автор: Factory HAC Association
Загружено: 2024-09-26
Просмотров: 349
Описание:
পোশাকশিল্পে চলমান অস্থিরতা নিরসনে বিগত সরকারের আমলে ঘোষিত এ খাতের শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি কাঠামো পুনর্নির্ধারণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। শ্রমিকদের বিদ্যমান হাজিরা বোনাসসহ ১৮ দফা দাবি বাস্তবায়নে মালিকপক্ষ সম্মত হয়েছ
মঙ্গলবার সচিবালয়ে সরকারের চার উপদেষ্টা, বিজিএমইএ নেতৃবৃন্দ ও শ্রমিক সংগঠনের নেতাদের উপস্থিতিতে এ বিষয়ে যৌথ ঘোষণা দেওয়া হয়। তা পড়ে শোনান শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব এ এইচ এম সফিকুজ্জামান।
অন্তর্বর্তী সরকারের শ্রম উপদেষ্টা, স্বরাষ্ট্র, শিল্প এবং মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা এ সময় উপস্থিত ছিলেন। সচিব জানান, বুধবার সব কারখানা খুলবে।
চলমান শ্রমিক অসন্তোষের জেরে মঙ্গলবার ঢাকার আশুলিয়া শিল্পাঞ্চলে ৫৫টি কারখানার উৎপাদন কার্যক্রম বন্ধ ছিল। এর বাইরে ডিইপিজেডসহ শিল্পাঞ্চলের অন্যান্য কারখানায় স্বাভাবিক কার্যক্রম চলে বলে জানিয়েছে শিল্প পুলিশ।
মন্ত্রণালয়ে সংবাদ সম্মেলনে সচিব এ এইচ এম সফিকুজ্জামান বলেন, “পোশাক কারখানায় শ্রমিক অসন্তোষ চলছে। এ অসন্তোষ নিরসণে ১৮ দফা দাবিতে শ্রমিক-মালিক ঐক্যমতে পৌঁছেছে। বিগত সরকারের আমলে শ্রমিকদের দাবিকে দমিয়ে রাখা হয়েছিল। ধীরে ধীরে সব ন্যায্য দাবি পূরণ করা হবে।”
মঙ্গলবারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, শ্রমিক ও মালিক পক্ষের ৩ জন করে প্রতিনিধির সমন্বয়ে গঠিত অতিরিক্ত সচিবের (শ্রম) নেতৃত্বে ন্যূনতম মজুরি পুনর্নির্ধারণ কমিটি ন্যূনতম মজুরির বিধি-বিধান পর্যালোচনা করে ন্যূনতম মজুরি বোর্ড বরাবর একটি সুপারিশ দেবে। এই কমিটি বর্তমান মূল্যস্ফীতি বিবেচনা করে শ্রম আইনের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে করণীয় বিষয়ে নভেম্বরের মধ্যে একটি সুপারিশ করবে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত শ্রমিক নেতারা তৈরি পোশাক শিল্পে অসন্তোষ বাদ দিয়ে শ্রমিকদের কাজে ফেরার আহ্বান জানান।
এর আগে কয়েকদিন ধরে পোশাক শিল্পে চলমান অস্থিরতা নিরসনের লক্ষ্যে চার উপদেষ্টার উপস্থিতিতে বিভিন্ন পক্ষের সভা হয়। এর মধ্য দিয়েই মঙ্গলবারের বৈঠকে শ্রমিকদের দাবির বিষয়গুলো নিয়ে মতৈক্য এল।
শ্রম আইন সংশোধন হবে
শ্রমিকের অধিকার নিশ্চিতে বাংলাদেশ শ্রম আইন, ২০০৬ (সংশোধিত ২০১৮) ফের সংশোধনের কার্যক্রম চলমান। সব স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে আলোচনা করে ডিসেম্বরের মধ্যে সংশোধন কার্যক্রম শেষ করা হবে বলে জানান শ্রম সচিব এ এইচ এম সফিকুজ্জামান।
তিনি বলেন, শ্রম আইন অনুযায়ী শ্রমিকের সার্ভিস বেনিফিট দেওয়া হবে। এ বিষয়ে বাংলাদেশ শ্রম আইন এর ২৭ ধারাসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় অংশ সংশোধন করা হবে।
অক্টোবরের মধ্যে শ্রমিকের সব বকেয়া মজুরি দিতে হবে। না হলে শ্রম আইন অনুযায়ী সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বিজিএমইএভুক্ত সব কারখানায় শ্রমিকের বিদ্যমান হাজিরা বোনাস হিসেবে অতিরিক্ত ২২৫ টাকা ও রাত ৮টার পর বিদ্যমান টিফিন বিলের সঙ্গে ১০ টাকা এবং বিদ্যমান নাইট বিলের সঙ্গে ১০ টাকা বাড়ানোরও সিদ্ধান্ত হয়েছে।
কন্ট্রিবিউটরি প্রভিডেন্ট ফান্ডের বিষয়ে পর্যালোচনার জন্য কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের মাধ্যমে শ্রমিক ও মালিক উভয়পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে বাংলাদেশের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ আর্থ-সামাজিক প্রেক্ষাপট সম্পন্ন অন্যান্য দেশের আদলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: