আত্মাকে পরিশুদ্ধ করার উপায় আত্মাকে পরিশুদ্ধ করার উপায় Way To Purify The Soul
Автор: Allah's Identity: Being, Names and Attributes
Загружено: 2024-10-28
Просмотров: 58
Описание:
আত্মাকে পরিশুদ্ধ করার উপায়
• তাযকিয়াহ সিরিজ ┇ পর্ব : ০১ ┇ নফসের জিহাদ ...
• নফস বা আত্মা পরিশুদ্ধি কিভাবে করবেন | আব্দ...
• আত্মশুদ্ধি, কুরআন ও কিছু ঘটনা | গুরুত্বপূর...
• "আত্মা পরিশুদ্ধ করার উপায়" ।। Dr. Mohammad...
• একেবারে নতুন বয়ান ! আত্মার পরিশুদ্ধি | কিভ...
অন্তর পরিশুদ্ধ করার ১০ উপায়
১। আল্লাহর পছন্দ অপছন্দ সম্পর্কে জানুন
২। মন থেকে সমস্ত অপবিত্র চিন্তা দূর করুন
৩। ভালো কাজ করার অভ্যাস তৈরি করুন
৪। ধারাবাহিকতা
আল্লাহ ঘোষণা করেন:
অর্থাৎ, “আর তোমার মৃত্যু উপস্থিত হওয়া পর্যন্ত তুমি তোমার প্রতিপালকের ইবাদত কর।” আল-হিজর- (১৫:৯৯)।
৫। ধার্মিক সঙ্গী নির্বাচন করুন
৬। নিজেকে দায়বদ্ধ রাখুন
৭। কোরআনের নির্দেশনা অনুসারে ভালো কাজ করুন
৮। নিজের ভুল স্বীকার করার মানসিকতা
৯। অন্যের পরামর্শ ধৈর্য ও সহনশীলতার সাথে গ্রহন করুন
১০। কখনো আশাহত হওয়া চলবে না
জীবনে সব কিছু আপনার চাওয়ার মত করে নাও হতে পারে। দুঃখ, দুর্দশা, হতাশা আসতেই পারে। এর মানে এই নয় আপনি হাল ছেড়ে দিবেন। আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হওয়া যাবে না। অন্যদের সম্পর্কে সন্দেহ করা যেমন অনৈতিক, নিজের সম্পর্কে সন্দেহ করাও পাপ। সর্বশক্তিমান আল্লাহর উপর ভরসা রেখে আপনাকে বুঝতে হবে এবং ভাবতে হবে।
মুমিন মুসলমান হিসেবে আমাদের উচিত সর্বদা আত্মউন্নয়নের চেষ্টা করা। আত্মাকে শুদ্ধ করার উপায় অনুস্মরণ ভুল ত্রুটিগুলো সংশোধন।
আবু আবদুল্লাহ নোমান বিন বশির (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছি, ‘নিশ্চয় হালাল সুস্পষ্ট এবং হারামও সুস্পষ্ট। এ দুইয়ের মধ্যে রয়েছে সন্দেহজনক বিষয়, বেশির ভাগ মানুষ সেগুলো জানে না। অতঃপর যে ব্যক্তি সন্দেহজনক বিষয় থেকে বেঁচে থাকে, সে নিজের দ্বিন ও সম্মানকে ত্রুটিমুক্ত রাখে। আর যে ব্যক্তি সন্দেহজনক কাজে লিপ্ত হলো সে হারামে লিপ্ত হলো।
যেমন কোনো রাখাল, তার (গবাদি) পশু সংরক্ষিত এলাকার আশপাশে চরায়। আর তখন আশঙ্কা সৃষ্টি হয়, যেকোনো সময় কোনো পশু তার মধ্যে ঢুকে পড়বে। সাবধান! প্রত্যেক বাদশাহরই সংরক্ষিত এলাকা থাকে। আর আল্লাহর সংরক্ষিত এলাকা হচ্ছে তাঁর নিষিদ্ধ বিষয়গুলো।
সাবধান! নিশ্চয়ই মানবদেহে একখণ্ড গোশতের টুকরো আছে, যখন তা সুস্থ হয়ে যায় গোটা শরীরটাই সুস্থ হয়ে যায় এবং যখন তা অসুস্থ হয়ে যায় গোটা শরীরই অসুস্থ হয়ে যায়। জেনে রেখো! এটাই হচ্ছে কলব।’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৪১৭৮)
আলোচ্য হাদিসের শেষাংশে রাসুলুল্লাহ (সা.) আত্মশুদ্ধির তাগিদ দিয়েছেন। আত্মা পরিশুদ্ধ না হলে মানুষের জীবনের কোনো কিছু সুন্দর ও সুস্থভাবে পরিচালিত হয় না।
আল্লাহ বলেন, ‘সে-ই সফল যে তার আত্মাকে পরিশুদ্ধ করেছে এবং যে তার আত্মাকে কলুষিত করেছে সে ক্ষতিগ্রস্ত।’ (সুরা আশ-শামস, আয়াত : ৮-৯)
আত্মা পরিশুদ্ধ করার বিভিন্ন উপায় ও পদ্ধতি কোরআন-সুন্নাহে পাওয়া যায়।
১. অন্তরের পবিত্রতার জন্য দোয়া করা : অন্তরের পবিত্রতা ও পরিশুদ্ধির জন্য এবং আল্লাহর বিধান পালনে তার দৃঢ়তার জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করা আবশ্যক। রাসুলুল্লাহ (সা.) দোয়া করতেন, ‘হে অন্তর পরিবর্তনকারী! আমার অন্তরকে আপনার আনুগত্যে দৃঢ় করে দেন।’ (মুসনাদে আহমদ, ৯৪২০)
২. অন্তরের ব্যাধির ব্যাপারে উদাসীন না হওয়া : রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘নিশ্চয়ই মানুষের অন্তর আল্লাহর দুই আঙুলের মধ্যে অবস্থিত, তিনি তা যেমন ইচ্ছা পরিবর্তন করেন।’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৬৯২১)
৩. পরকালকে ভয় করা : আত্মার পরিশুদ্ধি ছাড়া কিয়ামতের দিন কোনো কিছুই উপকারে আসবে না। সুতরাং পরকালের ভয় অন্তরে উপস্থিত রাখতে হবে। আল্লাহ বলেন, ‘আজ সম্পদ ও সন্তান কোনো উপকার করতে পারবে না, কেবল যে পরিশুদ্ধ আত্মা নিয়ে আল্লাহর কাছে আসবে।’ (সুরা শুআরা, ৮৮-৮৯)
কলবে সালিম, তা হলো শিরক ও বিদআতসহ অন্যান্য ব্যাধি ও অপছন্দনীয় বস্তু থেকে পবিত্র আত্মা। ফলে তার মধ্যে আল্লাহর মহব্বত ও ভয় ছাড়া কিছুই অবশিষ্ট থাকে না।
৪. অন্তরের সুস্থতার জন্য দোয়া করা মুস্তাহাব : রাসুলুল্লাহ (সা.) আত্মশুদ্ধির জন্য নিয়মিত দোয়া করতেন। ‘হে আল্লাহ! আমি আপনার কাছে সুস্থ অন্তর (কলব) কামনা করছি।’ (মুসনাদে আহমদ, হাদিস : ১৭১১৪)
৫. কোরআন-সুন্নাহে বর্ণিত আত্মশুদ্ধির পদ্ধতি অবলম্বন করা : ‘হে মুমিনরা! রাসুল যখন তোমাদেরকে এমন কিছুর দিকে আহবান করেন যা তোমাদের প্রাণবন্ত করে, তখন তোমরা আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের ডাকে সাড়া দেবে। জেনে রেখো! আল্লাহ মানুষ ও তার অন্তরের মধ্যবর্তী হয়ে থাকেন।’ (সুরা আনফাল, ২৪)
৬. আল্লাহর স্মরণ অন্তর নরম করে : আল্লাহর জিকিরে মানব হৃদয় প্রশান্ত ও নরম হয়। এতে আত্মার পরিশুদ্ধি হয়। ‘জেনে রেখো! আল্লাহর জিকিরেই অন্তর প্রশান্ত হয়।’ (সুরা রাআদ, আয়াত : ২৮)
৭. অসহায় মানুষের পাশে থাকা : এক ব্যক্তি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে তার অন্তরের কঠোরতা সম্পর্কে অভিযোগ করল। রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, ‘যখন তুমি তোমার অন্তরকে নরম করার ইচ্ছা করবে তখন এতিমের মাথায় হাত বোলাবে এবং মিসকিনকে খানা খাওয়াবে।’ (মুসনাদ আহমদ, ৯০১৮)
৮. কবর জিয়ারত ও মৃত্যুর স্মরণ : কবর জিয়ারত ও মৃত্যুর স্মরণের মাধ্যমে মানুষের অন্তর আল্লাহমুখী হয়। নিশ্চয়ই তা আখিরাতকে স্মরণ করিয়ে দেয় এবং অন্তরের উন্নতি ঘটায়।’ (মুসনাদে আহমদ, ২৩০০৫)
৯. অন্তরের কঠোরতা পরিহার : কোরআনুল কারিমে আল্লাহ একাধিক স্থানে কঠোর হৃদয়ের নিন্দা করে বলেন, ‘... দুর্ভোগ সে কঠোর হৃদয় ব্যক্তিদের জন্য যারা আল্লাহর জিকির হতে পরাঙ্মুখ। তারা স্পষ্টত বিভ্রান্তিতে রয়েছে।’ (সুরা জুমার, ২২)
১০. কলুষিত আত্মার পরিণতি স্মরণ রাখা : রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘সাবধান! নিশ্চয়ই মানবদেহে একখণ্ড গোশতের টুকরো আছে, যখন তা সুস্থ হয়ে যায় গোটা শরীরটাই সুস্থ হয়ে যায় এবং যখন তা অসুস্থ হয়ে যায় গোটা শরীরই অসুস্থ হয়ে যায়। জেনে রেখো! এটাই হচ্ছে কলব।’ (সহিহ মুসলিম, ৪১৭৮)
• আত্মাকে পরিশুদ্ধ করার উপায় | আবু ত্বহা মু...
• Видео
• যে নিজের নফসকে পবিত্র করে সে সফলকাম | শায়ে...
• রোগাক্রান্ত অন্তর - নোমান আলী খান বাংলা ডাবিং
• New Waz আত্মার পরিশুদ্ধি কি? Allama Mamunu...
• নফস ও নফসের নিয়ন্ত্রণ | ইসতেগফার করে কুধা...
Повторяем попытку...

Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: