Behula Lokkhindor || Part 12 || গ্রাম বাংলার জনপ্রিয় লোক কাহিনী || বেহুলা লক্ষিন্দর || পর্ব ১২
Автор: Channel Jalsha HD
Загружено: 2019-03-23
Просмотров: 2977
Описание:
Behula Lokkhindor,Part-12 ,গ্রাম বাংলার জনপ্রিয় লোক কাহিনী, বেহুলা লক্ষিন্দর,পর্ব ১২
মনসা-মঙ্গল লোকচেতনার ভেতর ধারণ করেছে পৌরাণিক চরিত্রসমূহ।
এর কাহিনীতে দুটি ভাগ দেখা যায়। দেবলীলা এবং নরলীলা।
কাহিনীর প্রধান চরিত্র হল-চাঁদ সওদাগর,বেহুলা ও লখিন্দর।
পার্বতী ছাড়া কারো প্রতি শিবের কাম হয় না।
প্রেমে মগ্ন শিব একদিন পার্বতীর কথা চিন্তা করে কাম চেতনায়
বীর্য বের করে দেন।
সেই বীর্য পদ্ম পাতার ওপরে রাখেন। বীর্য পদ্মের নল
বেয়ে পাতালে চলে যায়। সেখানে সেই বীর্য থেকেই মনসার জন্ম।
বাসুকীর কাছে বড় হয় মনসা।বাসুকী তার কাছে গচ্ছিত শিবের১৪
তোলা বিষ মনসাকে দেন।
যুবতী মনসা পিতার কাছে ফিরে এসে তার পরিচয় দেয়।
আবদার করে কৈলাসে বাপের বাড়ি যাবার।শিব তার স্ত্রী
পার্বতীর ভয়ে কন্যাকে নিতে চান না। পরে মন্দিরে ফুলের
ডালিতে লুকিয়ে রাখেন। কিন্তু পার্বতী মনসাকে দেখে ফেলে।
মনসাকে সতীন মনে করে এক চোখ অন্ধ করে দেয়। মনসা
পার্বতীকে দংশন করে, শিবের অনুরোধে পার্বতীকে আবার জীবিত
করে তোলে। পার্বতীর রোষে মনসাকে বনবাসে দেয়া হয়।
এরমধ্যে ব্রহ্মর বীর্য ধারণ করে মনসা উনকোটি নাগ জন্ম দেন।
এরপর মনসা সর্পদেবী আকারে হাজির হন। বনবাস থেকে ফিরে
মনসা নিজের পূজা প্রচলনের আবদার প্রকাশ করে পিতার কাছে।
শিব বলেন, যদি চাঁদ সওদাগর মনসার পূজা দিতে রাজী হয়,
তবে দুনিয়ায় মনসার পূজার প্রচলন হবে।
শিব ও তার কন্যা মনসা,শিব ভক্ত চাঁদ সওদাগর তুচ্ছ নারীকে
পূজা দিতে রাজী হন না। উল্টা মনসাকে লাঠি নিয়ে তাড়া করে।
যেকারণে মনসার রোষে চাঁদের চম্পকনগরে সাপের উপদ্রুব শুরু হয়।
একে একে চাঁদের ছয় সন্তান মারা যায়। বাণিজ্যের নৌকা ডুবে গেলে
চাঁদ সব হারিয়ে সর্বশান্ত হয়। তারপরও মনসার পূজাতে রাজী হয় না
সে। অন্যদিকে চাঁদের বউ সনকা মনসার ভক্ত। মনসার বরে সে এক
পুত্র জন্ম দেয়। নাম লখিন্দর। যদি চাঁদ মনসার পূজা না দেয় তবে
লখিন্দর বাসর ঘরে সাপের কামড়ে মারা যাবে। এসব জেনেও চাঁদ
লখিন্দরের সাথে উজানীনগরে বেহুলার বিয়ে ঠিক করে। চাঁদ সওদাগর
অতিরিক্ত সতর্কতা হিসেবে এমন বাসর ঘর তৈরি করেন যা সাপের
পক্ষে ছিদ্র করা সম্ভব নয়।
কিন্তু সকল সাবধানতা স্বত্ত্বেও মনসা তার উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে সমর্থ হয়।
তার পাঠানো একটি সাপ লক্ষিন্দরকে হত্যা করে। প্রচলিত প্রথা
অনুসারে যারা সাপের দংশনে নিহত হত তাদের সৎকার প্রচলিত
পদ্ধতিতে না করে তাদের মৃতদেহ ভেলায় করে নদীতে ভাসিয়ে দেয়া
হত এ আশায় যে ব্যক্তিটি হয়ত কোন অলৌকিক পদ্ধতিতে ফিরে
আসবে। বেহুলা সবার বাঁধা অগ্রাহ্য করে তার মৃত স্বামীর সাথে
ভেলায় চড়ে বসে। তারা ছয় মাস ধরে যাত্রা করে এবং গ্রামের পর গ্রাম
পাড়ি দিতে থাকে। এই অবস্থায় মৃতদেহ পঁচে যেতে শুরু করে এবং
গ্রামবাসীরা তাকে মানসিক ভারসাম্যহীন মনে করতে থাকে।
বেহুলা মনসার কাছে প্রার্থনা অব্যাহত রাখে। তবে মনসা
ভেলাটিকেই কেবল ভাসিয়ে রাখতে সাহায্য করে।
ভাসতে ভাসতে ভেলা এসে পৌছালো এক ঘাটে,
যেখানে প্রতিদিন স্বর্গের ধোপানি কাপড় ধোয়। বেহুলা
সেখানে এক অবাক কাণ্ড দেখলো। ধোপানি কাপড় ধুতে
এসেছে একটি ছোট শিশুকে নিয়ে। শিশুটি দুরন্ত, সারাক্ষণ
দুষ্টুমি করে।
বাহারী গাল ভরা শিরোনাম নয়,ভালো মান সম্পন্ন অনুষ্ঠান
উপস্থাপন করাই আমাদের লক্ষ্য,সুধী দর্শক আপনাদের
নিকট আমাদের প্রত্যাশা,আমাদের সকল ভিডিও গুলো আপনারা
দেখবেন,আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে,আর ভালো
না লাগলে গঠন মূলক সমালোচনাকরবেন,আমরা সাদরে
গ্রহন করবো।আমার সোনার বাংলা,আমি তোমায় ভালবাসি,
আমার প্রিয় মাতৃ ভূমির বিভিন্ন অনুষ্ঠান দিয়ে আমাদের এই
চ্যানেলটির ভিডিও গুলো সাজানো।যদি এর একটি অনুষ্ঠানও
আপনাদের ভালো লাগে তবেই এই চ্যানেল এর যাত্রা সার্থক।
ভালো লাগা ভিডিও গুলো অবশ্যই শেয়ার করবেন,লাইক ও কমেন্ট
করতে ভুলবেন না।আর একটি বিনীত অনুরোধ,
অবশ্যই চ্যানেলটি সাবক্রাইব করবেন।
#channeljalsha #চ্যানেলজলসা #বেহুলালক্ষিন্দর
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: