ব্লাস্ট রোগের জীবানু স্প্রে।
Автор: Agriculture Village
Загружено: 2025-02-17
Просмотров: 33
Описание:
গমের ব্লাস্ট রোগের জীবাণু
গমের ব্লাস্ট রোগ Magnaporthe oryzae pathotype Triticum (MoT) নামক ছত্রাক দ্বারা সংঘটিত হয়। এটি একটি ধ্বংসাত্মক রোগ যা বিশেষ করে উষ্ণ ও আর্দ্র জলবায়ুতে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে এবং গমের ব্যাপক ক্ষতি করতে পারে।
---
রোগের জীবাণু (Magnaporthe oryzae Triticum - MoT) সম্পর্কে বিস্তারিত
১. শ্রেণিবিন্যাস
রাজ্য (Kingdom): Fungi
বিভাগ (Phylum): Ascomycota
শ্রেণি (Class): Sordariomycetes
পরিবার (Family): Magnaporthaceae
গণ (Genus): Magnaporthe
প্রজাতি (Species): Magnaporthe oryzae pathotype Triticum
---
২. ছত্রাকের সংক্রমণ ও বিস্তার
বায়ুবাহিত কনিডিয়া (Conidia) স্পোর দ্বারা ছড়ায়।
উষ্ণ ও আর্দ্র আবহাওয়া ছত্রাকের বৃদ্ধির জন্য আদর্শ।
গমের গাছের পাতায়, কান্ডে ও শীষে আক্রমণ করে।
সংক্রমিত গমক্ষেতে পরবর্তী মৌসুমে জীবাণু অবশিষ্ট থাকতে পারে এবং বৃষ্টি বা বাতাসের মাধ্যমে দ্রুত বিস্তার লাভ করে।
---
৩. রোগের লক্ষণ
পাতার দাগ (Leaf Blast): পাতায় ডিম্বাকার বা লম্বাটে ছাই রঙের দাগ দেখা যায়, যা কালো বা বাদামি রঙের হয়ে যায়।
শীষের ব্লাস্ট (Head Blast): শীষ কালো হয়ে শুকিয়ে যায়, ফলন নষ্ট হয়।
কান্ড ও গিটে দাগ: কান্ডের বিভিন্ন অংশে বাদামি-কালো দাগ পড়ে, গাছ দুর্বল হয়ে পড়ে।
---
৪. প্রতিরোধ ও দমন ব্যবস্থা
কultural Management (সাংস্কৃতিক নিয়ন্ত্রণ)
রোগমুক্ত ও প্রতিরোধী জাতের গম চাষ করা (যেমন: BARI Gom 33, BARI Gom 34)।
পরপর কয়েক বছর একই জমিতে গম না চাষ করা (ফসল চক্র মেনে চলা)।
উপযুক্ত সময়ে বপন করা (দেরিতে বপন করলে ব্লাস্টের আক্রমণের ঝুঁকি বেশি)।
রাসায়নিক নিয়ন্ত্রণ
ট্রাইফ্লক্সিস্ট্রোবিন + টিউবুকোনাজোল গ্রুপের ছত্রাকনাশক (যেমন: ন্যাটিভো ৭৫ ডব্লিউজি) ব্যবহার করা।
অ্যাজোক্সিস্ট্রোবিন + টেবুকোনাজোল গ্রুপের ছত্রাকনাশক স্প্রে করা।
বায়ুপ্রবাহ কমাতে ঘনভাবে সেচ ও অতিরিক্ত নাইট্রোজেন সার প্রয়োগ এড়ানো।
জৈবিক নিয়ন্ত্রণ
Trichoderma spp. ছত্রাক ব্যবহার করে কিছুটা দমন করা সম্ভব।
---
৫. ব্লাস্ট রোগের ঝুঁকি বেশি কোথায়?
উচ্চ তাপমাত্রা (২৫-৩০°C)
বেশি আর্দ্রতা (৮০% বা তার বেশি)
ঘনবপন ও অতিরিক্ত নাইট্রোজেন সার
টানা কুয়াশা বা বৃষ্টিপাত
---
৬. বাংলাদেশে গমের ব্লাস্ট রোগের প্রভাব
বাংলাদেশে ২০১৬ সালে প্রথম ব্লাস্ট রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়, যা পরবর্তীতে বিভিন্ন জেলায় ছড়িয়ে পড়ে। বিশেষ করে যশোর, কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙ্গা, মেহেরপুর, ঝিনাইদহ, রাজশাহী ও নাটোরে এই রোগ বেশি দেখা যায়।
---
উপসংহার
গমের ব্লাস্ট রোগ দমন করতে হলে প্রতিরোধী জাতের চাষ, সঠিক সময়ে বপন, ছত্রাকনাশকের ব্যবহার ও কৃষি ব্যবস্থাপনার উন্নতি করা অত্যন্ত জরুরি...
https://www.facebook.com/share/1HLer4NbCv/
#ব্লাস্টরোগ#জীবাণুবিরোধীস্প্রে#ব্লাস্টপ্রতিরোধ#রোগপ্রতিরোধব্যবস্থা#জীবাণুপ্রতিরোধ#জীবাণুনিয়ন্ত্রণ#রোগশনাক্তকরণ#ব্লাস্টরোধ#ফসলকৃষি#বিশুদ্ধকৃষ#রোগশনাক্ত#ফসললোকালয়#ব্লাস্টনিয়ন্ত্রণ#জীবাণুবিরোধীপ্রযুক্তি#ফসলস্বাস্থ্য#ব্লাস্টকৌশল#রোগপ্রতিরোধকৌশল#ব্লাস্টচিকিৎসা#ধানেরব্লাস্টরোগেরচিকিৎসা#ফসলনিরাপত্তা
Повторяем попытку...

Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: