ইলিশ বাটা মাছ চাষ পদ্ধতি
Автор: আরাফাত মৎস্য খামার
Загружено: 2025-05-16
Просмотров: 221
Описание:
আসসালামু আলাইকুম .
#আরাফাত মৎস্য খামার একটি অফিশিয়াল ইউটিউব চ্যানেল যার মাধ্যমে আমরা বাংলাদেশের যে কোনও জায়গায় বিভিন্ন ধরণের মাছ বিক্রি করি। বর্তমানে বাংলাদেশে বেকার তরুন সমাজ এর হারে বেড়ে গেছে ,আপনারা মাছ চাষ করে ,
নিজের এবং পরিবারের আর্থিক সচ্ছলতা আনতে পারবেন ,
#শিংমাছ #মাগুরমাছ #পাবদামাছ #গুলশামাছ #টেংরামাছ #ভিয়েতনামকৈমাছ #মনোসেক্সতেলাপিয়া #থাই_পাঙ্গাস ও বাংলা কাপ জাতীয় মাছের রেনু পোনা ও গুণগত মানের মাছের রেনু পোনা আপনারা আমাদের কাছ থেকে সংরক্ষণ করতে পারবেন ও পুকুরে মাছের ধানী রেনু পোনা মাছ চাষে সকল ধরনের তথ্য ও পরামর্শ জেনে নিতে পারবেন
আমাদের কাছে সকল প্রকার মাছের রেনু পোনা এবং দানি বিক্রি করা হয় 🏦
🚎 🛻 আমাদের এখান থেকে বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে মাছের রেনু পোনা হোম ডেলিভারি দেওয়া হয় ও আপনারা আমাদের এখানে এসে দেখে মাছের রেনু পোনা সংরক্ষণ করতে পারেন
গ্ৰাম-ধলা,থানা-ত্রিশাল,জেলা-ময়মনসিংহ।
যোগাযোগ: 01911-618200
বাটা মাছ (বৈজ্ঞানিক নাম: Labeo bata) বাংলাদেশের নদী ও খালবিলে প্রাকৃতিকভাবে পাওয়া যায়। এটি কার্প জাতীয় মাছের অন্তর্গত। বাটা মাছের কিছু প্রধান বৈশিষ্ট্য:
আকার: সাধারণত 20-30 সেন্টিমিটার লম্বা হয়।
ওজন: পূর্ণবয়স্ক বাটা মাছের ওজন 250-500 গ্রাম পর্যন্ত হতে পারে।
রং: পিঠের দিক ধূসর-সবুজাভ, পেটের দিক রূপালি।
খাদ্যাভ্যাস: মূলত শৈবাল, ক্ষুদ্র জলজ উদ্ভিদ ও প্লাংকটন খেয়ে বেঁচে থাকে।
প্রজনন: বর্ষাকালে প্রাকৃতিক জলাশয়ে প্রজনন করে।
বাটা মাছের পুষ্টিগুণ:
উচ্চ মানের প্রোটিন
ওমেগা-3 ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ
ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস এর উৎস
ভিটামিন এ, ডি ও বি কমপ্লেক্স সমৃদ্ধ
বাটা মাছ চাষের গুরুত্ব
বাটা মাছ চাষের অর্থনৈতিক ও সামাজিক গুরুত্ব অপরিসীম। এর কয়েকটি প্রধান কারণ:
উচ্চ চাহিদা: বাটা মাছের স্বাদ ও পুষ্টিগুণের কারণে এর চাহিদা দিন দিন বাড়ছে।
আয়ের উৎস: গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর জন্য এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ আয়ের উৎস হিসেবে কাজ করছে।
কম পুঁজি, বেশি লাভ: অন্যান্য মাছের তুলনায় বাটা মাছ চাষে কম বিনিয়োগে বেশি লাভ করা সম্ভব।
পরিবেশ বান্ধব: বাটা মাছ চাষ পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় সহায়ক।
খাদ্য নিরাপত্তা: দেশের প্রোটিন চাহিদা পূরণে বাটা মাছ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
বাটা মাছ চাষের জন্য পুকুর প্রস্তুতি
সফল বাটা মাছ চাষের জন্য সঠিক পুকুর প্রস্তুতি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নিচে পুকুর প্রস্তুতির ধাপগুলো বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হলো:
1. পুকুর নির্বাচন:
আয়তন: কমপক্ষে 33 শতাংশ (1/3 একর)
গভীরতা: 1.5-2 মিটার
মাটির ধরন: দোঁআশ বা পলিমাটি উত্তম
সূর্যালোক: দিনে কমপক্ষে 6-8 ঘণ্টা সরাসরি সূর্যালোক পড়া জরুরি
2. পুকুর শুকানো:
পুকুরের পানি সম্পূর্ণ শুকিয়ে ফেলুন
মাটি 2-3 দিন রোদে শুকাতে দিন
এতে ক্ষতিকর জীবাণু ধ্বংস হবে ও মাটির গুণাগুণ বাড়বে
3. চুন প্রয়োগ:
হার: প্রতি শতাংশে 1-1.5 কেজি
পদ্ধতি: চুন পানিতে গুলে সমানভাবে ছিটিয়ে দিন
সময়: পুকুর প্রস্তুতির 7-10 দিন আগে
4. সার প্রয়োগ:
গোবর: প্রতি শতাংশে 10-15 কেজি
ইউরিয়া: প্রতি শতাংশে 150-200 গ্রাম
টিএসপি: প্রতি শতাংশে 75-100 গ্রাম
সার প্রয়োগের 5-7 দিন পর পুকুরে পানি ভর্তি করুন।
5. প্লাংকটন উৎপাদন:
সবুজ রঙের পানি হলে বুঝতে হবে প্লাংকটন উৎপাদন হয়েছে
সেচ্ছি ডিস্ক দিয়ে পানির স্বচ্ছতা পরীক্ষা করুন (25-30 সেমি উত্তম)
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: