১০ টি লক্ষণ দেখলেই বুঝবেন আপনি জিনিয়াস!
Автор: আলোর পথ Multimedia
Загружено: 2022-03-24
Просмотров: 449
Описание:
আমরা যখন আমাদের আশে পাশের কোন প্রতিভাবান ব্যাক্তি এবং তাদের প্রতিভাগুলো দেখি তখন অজান্তেই আমাদের মুখ থেকে বেরিয়ে আসে, “বাহ্, কি জিনিয়াস!!!!”
আর এখনকার জেনেরাশনে আমরা একটু আগ বাড়িয়ে নিজেদের ভেতরকার প্রতিভাকে বিকশিত করার জায়গায় ঠাই দেই ডিপ্রেশন নামক এক নিরবঘাতিকে।
“ধুর আমি কোনো কাজের ই না! আমাকে দিয়ে কিছুই হবে না।”
এমন চিন্তা করতে থাকি।
হতে পারে আপনি নিজেও একজন জিনিয়াস! আপনি কতটা বুদ্ধিমান তা প্রমাণ করবে আপনার কাজ, কথা কিংবা যেকোনো পরিস্থিতিতে নেওয়া সিদ্ধান্ত।
আপনি ও কিন্তু আপনি আপনার নিজের ভেতরের সেই সুপার হিরোকে খুঁজে পেতে পারেন, যাকে হয়ত আপনি গুরুত্বই দেন নি। এখন আপনার মনে হতে পারে কি সব হাস্যকর কথা...কার আছে কতোটুকু, সেই পরিমাপ কি আমরা করতে পারি?
দাঁড়িপাল্লায় পরিমাপ করতে না পারলেও,একটি মানুষ বুদ্ধিমান কতোটুকু তা কিন্তু আন্দাজ করা সম্ভব। আর এটি মোটেও আমার কথা না, বিজ্ঞানীদের কথা।
মানুষের ব্রেইন নিয়ে বহু বছরের গবেষণার পর বিভিন্ন গবেষকের দেয়া তথ্যানুযায়ী যেসব লক্ষণ আপনার মধ্যে থাকলে বুঝবেন আপনিও বেশ খানিকটা বুদ্ধি মাথায় রাখেন- সেগুলো চলুন জেনে নেই
#১০. রাতে দীর্ঘ সময় জেগে থাকা (staying up late)
দ্য অফিসিয়াল জার্নাল অব দ্য ইন্টারন্যাশনাল সোসাইটি ফর দ্য স্টাডি অব ইন্ডিভিজুয়াল ডিফরেন্সেস’-এ প্রকাশিত এক গবেষণায় বলা হয়, রাতজাগা মানুষদের বুদ্ধিমত্তা বেশি থাকে।
যারা জিনিয়াস তারা কিছু না কিছু নতুন করতে চায়। সেজন্য তারা দেরীতে ঘুমায়। দেরীতে বলতে সবার থেকে দেরীতে। যদি এমন হয় তাহলে কনগ্রাচুলেশনস!!!!!
আপনি একজন জিনিয়াস।
কারণ তারা জ্ঞান পিপাসু, তারা অনেক কিছু জানতে চায়। সেজন্য তারা গভীর রাত অব্দি জাগে। এ সময় তারা শান্তিপূর্ণ ভাবে ভাবতে ও চিন্তা করতে পারে।
এই জন্য তারা insomnia বা অনিদ্রার ভুক্তভোগী হয়ে থাকে।এই রকম ভুক্তভোগীর প্রমাণ ইতিহাসে পেয়ে যাবেন। মহান বিজ্ঞানী নিকোলা টেস্লা দিনে মাত্র ১:৩০-২ ঘন্টা ঘুমাতেন। লিওনার্দো দ্যা ভিঞ্চি 3 ঘন্টা ঘুমাতেন । এই রকম বহু তথ্য আছে যা আপনি ইন্টারনেটে সার্চ করে দেখে নিতে পারেন
#০৯. অলসতা(laziness)
আপনি বিশ্বাস করুন বা না করুন কিন্তু বিজ্ঞানীদের রিসার্চ অনুযায়ী যারা অন্যদের তুলনায় অলস প্রকৃতির মানুষ ,তারা জিনিয়াস হয়। তার মানে কিন্তু এই না যে আপনি এখন থেকে অলস হয়ে যাবেন।
বুদ্ধিমান ব্যক্তিরা সবসময় নিজের বুদ্ধিমত্তাকে কাজে লাগিয়ে জীবনে এগিয়ে যেতে চান। তারা শারীরিক শক্তিকে খুব একটা কাজে লাগাতে চান না। ফলে স্বাভাবিক ভাবেই তারা অলস হয়।
আরেকটি বৈজ্ঞানিক ব্যাখা হলো সারাদিনে আপনি যে পরিমাণ খাবার খান এবং এর থেকে যে পরিমাণ শক্তি উৎপন্ন হয় তার ২০% ব্রেইন ব্যবহার করে। একজন মানুষ যখন কোন কিছু ভাবে বা নতুন কিছু খোজার চেষ্টা করে গভীরভাবে চিন্তাকরে তখন তাদের ব্রেইন স্বাভাবিকের চেয়ে বেশী এনার্জি ব্যবহার করে।।এজন্য তাদের ব্রেইন তারাতারি অলস হয়ে পরে।
এছাড়া আরো একটি কারণ আছে। তারা সব কিছু শর্টকাট ভাবে করার চেষ্টা করে। এই জন্যই কিন্তু আমরা টেকনলজি তে এত উন্নতি করতে পেরেছি।
#০৮. তুলনামূলক ভাবে কম সামাজিক(less social)
কম সোশাল হওয়া, লোকজনদের সাথে কম কথা বলা অথবা লোকজন দের সাথে কম মেলামেশা করা এই গুলো একধরনের negativity.
এই negitivity তাদের মধ্যেই পাওয়া যায় যাদের ব্রেইন complex এবং intelligent. কারণ তাদের চিন্তাভাবনা একটু জটিল হয়। societyতে বেশী কথা বার্তা বলা এবং লোকজনেদের সাথে বেশী মেলামেশা করা তারা পছন্দ করে না। তাদের interest এবং চিন্তাভাবনা অন্য মানুষদের থেকে ভিন্ন। সেজন্যই তারা সহজে মিশতে পারে না। একটি ২ টি নয় বরং হাজার হাজার গবেষণায় দেখা গিয়েছে intelligent মানুষরা সমাজে সহজে মিশতে পারে না।
আর মানুষ সবসময় তর্কে জিততে চায়। কিন্তু তর্কে জিততে হলে সবসময় তর্ক করতে হয় না। বুদ্ধিমান মানুষ সবসময় অন্যকে জিততে দেয়।
ধরুন, কেউ একজন ভুল কিছু নিয়ে তর্ক করছে, আপনি তাকে ভুলটা ধরিয়ে দিলেন। কিন্তু তিনি মানতে নারাজ। তিনি তার ধারনাতেই অটল থাকতে চান।
এক্ষেত্রে একজন ইম্যাচুউর মানুষ তার সাথে তর্ক করতেই থাকবে, এবং একজন বুদ্ধিমান মানুষ তাকে এড়িয়ে গিয়ে বলবে, “হ্যা ভাই, আমার জানার ভুল থাকতে পারে, বোধ হয় আপনিই ঠিক।”
#০৭. ভ্রমণ প্রেমিক এবং নতুন কিছু জানতে চাওয়ার স্বভাব( urge for new things & travelling)
কৌতুহল থাকে তবে আপনিও একজন বুদ্ধিমান মানুষ। বিভিন্ন জিনিস সম্পর্কে জানতে চাওয়া এবং যা কিছু ঘটছে তা সম্পর্কে আগ্রহ প্রকাশ করা বুদ্ধিমানের কাজ।
তবে অন্যের ব্যক্তিগত বিষয়ে আগ্রহ দেখানো কিন্তু এই তালিকায় পড়ে না। বরং এটি নির্বুদ্ধিতা।
চলতি বিশ্ব, সমাজ, ধর্ম, বিজ্ঞান, অর্থনীতি, ভূগোল ইত্যাদি বিষয়ে কৌতুহল থাকলে নিজেকে বুদ্ধিমান ভাবতেই পারেন।
ইংরেজিতে একটি শব্দ আছে novelty. এর মানে হল নতুনত্ত্ব। আর নতুন কোন জায়গা দেখা, নতুন কিছু দেখা এবং সেখান থেকে জ্ঞান অর্জন করা জিনিয়াসদের সাধারণ মানুষদের তুলনায় অনেক বেশী থাকে।
#০৬. ঘুমানোর আগে চিন্তা করা( thinking before sleep)
ঘুমানোর আগে কি আপনি চিন্তা করেন কোন কিছু নিয়ে??
সারাদিনে যা হল বা কালকে কোন কাজটি কিভাবে করা যেতে পারে এই সব নিয়ে যদি আপনি ঘুমানোর আগে চিন্তা করে থাকে তাহলে আপনি ও জিনিয়াসদের তালিকার একজন। আপনি একজন স্মার্ট ব্যক্তি।
আপনার ব্রেইন সব সময় আপনাকে সতর্ক করে রাখে কোন কাজ করার আগএ যাতে সহজেই কাজটি handle করতে পারেন। সাধারণ মানূষ কোন কাজ করার আগে এতকিছু ভেবে কাজ করে না।
০৫. কৌতুহলি স্বভাব( curiosity)
আপনার curiousity কি অন্যদের তুলনায় বেশী??
আপনি কি নতুন যে কোন কিছু দেখলেই তা সম্পর্কে জানতে চান??
তাহলে আপনি একজন জিনিয়াস। কারণ জিনিয়াসদের ব্রেইনের নিউরনের ঘনত্ব অন্যদের তুলনায় বেশী। তাই তারা অন্যদের তুলনায় সবকিছু বেশী বেশী জানতে চায়।
কৌতুহলী মানুষ অন্যদের তুলনায় বেশি বুদ্ধিমান হয়ে থাকে। বিভিন্ন গবেষণাতেও বিষয়টি প্রমাণিত হয়েছে
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: