আমেদাবাদ বিমান বন্দরে বিমান দুর্ঘটনার কবলে এয়ার ইন্ডিয়া বিমান , ভিডিও তে দেখুন
Автор: BONG TOLD
Загружено: 2025-06-12
Просмотров: 40
Описание:
সব টেকঅফ ম্যানুয়ালি করা হয়।
আহমেদাবাদ থেকে লন্ডন গেটউইক আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের দূরত্ব প্রায় ৭১০০ কিলোমিটার । প্রতি ঘন্টায় জ্বালানি খরচ হয় ৫৫০০ থেকে ৬ হাজার লিটার। ফ্লাইট টাইম নয় ঘন্টা থেকে সাড়ে ৯ ঘণ্টা যা নির্ভর করে বাতাস গতিপথ এবং আরো অন্যান্য বিষয়ের উপরে ।
With Fuel Reserve+ Alternate + Taxi fuel standard practice to carry 65,000 to 75,000 liter. Estimated total fuel load required- 70,000 liter for AMD-LGW.
এটা সর্বোচ্চ ২৫৪ টন ওজন নিয়ে উঠতে পারে এবং সর্বোচ্চ জ্বালানি নিতে পারে ১ লক্ষ ২৬ হাজার লিটার।
বিমানটি দুপুর ১:৩৮ মিনিটে উড্ডয়ন করে এবং রানওয়ে ছাড়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই সমস্যার সম্মুখীন হয়।
• এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট AI 171, বোয়িং ৭৮৭-৮ ড্রিমলাইনার, আহমেদাবাদ থেকে লন্ডনের উদ্দেশ্যে রওনা দেয়।
• উড্ডয়নের কিছুক্ষণের মধ্যেই বিমানটি প্রযুক্তিগত সমস্যায় পড়ে এবং মাত্র ৬২৫ ফুট উচ্চতায় পৌঁছে রাডার থেকে অদৃশ্য হয়ে যায়।
• বিমানটি আহমেদাবাদের মেঘানি নগর এলাকার একটি আবাসিক ভবনে বিধ্বস্ত হয়।
• Onboard ছিল ২৪২ জন—২৩০ যাত্রী ও ১২ জন ক্রু, যাদের মধ্যে অনেকেই নিহত হয়েছেন বলে আশঙ্কা।
• বিধ্বস্তের ফলে ভবনগুলোতে আগুন ধরে যায় এবং আশেপাশের এলাকাও ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
• বিমানটি প্রায় ১১ বছর পুরোনো এবং ২০১৪ সালে এয়ার ইন্ডিয়ায় যুক্ত হয়েছিল।
• দুর্ঘটনার কারণ এখনও নিশ্চিত নয়, তবে তদন্তে প্রযুক্তিগত ত্রুটি ও ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়গুলো খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
• এটি বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনারের ইতিহাসে প্রথম প্রাণঘাতী দুর্ঘটনা।
এয়ার ইন্ডিয়া ফ্লাইট AI171 আহমেদাবাদ বিমানবন্দরের রানওয়ে 23 ব্যবহার করেছিল।
• এটি পশ্চিম-দক্ষিণ-পশ্চিমমুখী একটি রানওয়ে, যা প্রায়শই আন্তর্জাতিক ডিপারচার ফ্লাইটের জন্য ব্যবহৃত হয়।
******সম্ভাব্য দুর্ঘটনার কারণ (তদন্তাধীন):
১)প্রযুক্তিগত ত্রুটি:
বিমানের ইঞ্জিন বা ফ্লাইট কন্ট্রোল সিস্টেমে ত্রুটি দেখা দিতে পারে। এয়ারক্রাফটটি সম্প্রতি মেইনটেন্যান্স বা রিফার্বিশন পেয়েছিল বলে জানা গেছে।
২)ইনস্ট্যান্ট পাওয়ার লস বা স্টল:
উড্ডয়নের সময় একটি বা একাধিক ইঞ্জিনে thrust কমে যেতে পারে, ফলে বিমান স্টল করে নিচে পড়ে।
৩)ম্যানুয়াল কন্ট্রোল ইস্যু:
ককপিটে কোনো কনফিগারেশন ভুল বা হিউম্যান ফ্যাক্টর (যেমন: flap/gear সমস্যা, speed misjudgment) ঘটতে পারে।
৪)বার্ড হিট বা এক্সটার্নাল অবজেক্ট:
রানওয়ের কাছাকাছি বড় পাখির সাথে সংঘর্ষ ইঞ্জিন ফেলিউর ঘটাতে পারে — যদিও এখনো এটি নিশ্চিত নয়।
৫)জ্বালানি লিক বা আগুন:
দুর্ঘটনার পরে তীব্র আগুন দেখা গেছে, ফলে জ্বালানি ব্যবস্থায় লিক বা বিস্ফোরণ ঘটার সম্ভাবনাও উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না।
এই মুহূর্তে DGCA ও AAIB যৌথভাবে ব্ল্যাক বক্স এবং ককপিট ভয়েস রেকর্ডার বিশ্লেষণ করছে। সুনির্দিষ্ট কারণ জানতে কিছুদিন সময় লাগবে।
****ক্যাপ্টেন সুমীত সভরাওয়াল
• তিনি ‘লাইন ট্রেনিং ক্যাপ্টেন’ (LTC), অর্থাৎ নতুন বা অপারেটিং ট্রেনিংয়ের দায়িত্বে ছিলেন।
• মোট ফ্লাইট অভিজ্ঞতা: প্রায় ৮,২০০ ঘণ্টা — দীর্ঘমহাদেশ ও আন্তর্জাতিক রুটে বহু অভিজ্ঞতার প্রমাণ।
***ফার্স্ট অফিসার ক্লাইভ কুন্দর
• সিনিয়র ক্যাপ্টেনের সঙ্গে ছিলেন সহকারী হিসেবে।
• তার মোট ফ্লাইট সময়কাল: প্রায় ১,১০০ ঘণ্টা — আন্তর্জাতিক ট্রেনিং এবং অভ্যন্তরীণ ফ্লাইটে কাজ করেছেন .
এই দুই পাইলট কাট্নীন পরিস্থিতিতে MAYDAY ডিস্ট্রেস কল দিয়েছেন — ক্যাপ্টেন সভরাওয়াল তার ইমার্জেন্সি সঙ্কেত ATC-তে পাঠান . তবে ঘটনাটি এত দ্রুত ঘটেছিল যে সঙ্কেতের পর আর ফেরৎ যোগাযোগ সম্ভব হয়নি।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: