ইস্রাফীল শিঙ্গা মুখে ধরে আছেন কখন ফুৎকার দেওয়ার আদেশ দিবেন চোখে মেলে আরশের দিকে তাকিয়ে প্রস্তুত
Автор: সঠিক ইসলামটা জানুন তারপর মানুন
Загружено: 2020-05-18
Просмотров: 102
Описание:
ইস্রাফীল আঃ শিঙ্গা মুখে ধরে আছেন। তাঁকে কখন ফুৎকার দেওয়ার আদেশ দেওয়া হবে ! চোখের পাতা মেলে আরশের দিকে তাকিয়ে প্রস্তুত হয়ে আছেন এই ভয়ে যে, হতে পারে চোখের পলক ফেলার আগেই তাকে আদেশ করা হবে ।
তিরমিজী
২৪৩১। ৩২৪২ আবূ সাঈদ (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ আমি কিভাবে নিশ্চিন্তে আরাম করতে পারি, অথচ শিঙ্গাওয়ালা (ফিরিশতা ইসরাফীল আঃ) মুখে শিঙ্গা নিয়ে অধীর আগ্রহে কান পেতে শিঙ্গায় ফুৎকার দেয়ার নির্দেশ শোনার অপেক্ষায় আছেন, কখন ফুঁ দেয়ার নির্দেশ প্রদান করা হবে, আর অমনি তিনি ফুঁ দিবেন। বিষয়টি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাহাবীদের নিকট অত্যন্ত ভীতিকর মনে হলো। তখন তিনি তাদেরকে বললেনঃ তোমরা বল যে, আমাদের জন্য আল্লাহ্ তা'আলাই যথেষ্ট, তিনি কতই না উত্তম কর্মবিধানকারী। আমরা আল্লাহ্ তা'আলার উপর ভরসা করলাম।
সহীহ, সহীহাহ (২০৭৯)।
হাদীছটি বর্ণনা করেছেন ইমাম হাকিম (৮৭১৯), এবং আলবানী বলেছেন, ছহীহ। দেখুন ছিলছিলাহ ছহীহাহ (১০৭৮)।
আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, নবী (সঃ) বলেছেন: শিঙ্গাতে ফুৎকারের জন্য নিয়োজিত ফেরেশতা দায়িত্বে নিয়োজিত হওয়ার পর থেকে চোখের পাতা মেলে আরশের দিকে তাকিয়ে প্রস্তুত হয়ে আছেন এই ভয়ে যে, হতে পারে চোখের পলক ফেলার আগেই তাকে আদেশ করা হবে । তাঁর চক্ষুদ্বয় যেন উজ্জ্বল দুটি নক্ষত্র))।
আল-মুস্তাদরাক আলা আল-সহিহাইন 8826 المستدرك على الصحيحين
8826 حَدَّثَنَا أَبُو الْعَبَّاسِ مُحَمَّدُ بْنُ يَعْقُوبَ ، حدثنا مُحَمَّدُ بْنُ هِشَامِ بْنِ مَلَّاسٍ النَّمَرِيُّ ، حدثنا مَرْوَانُ بْنُ مُعَاوِيَةَ الْفَزَارِيُّ ، عَنْ عَمْرِو بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ الْأَصَمِّ ، حدثنا يَزِيدُ بْنُ الْأَصَمِّ ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ ، قَالَ : قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ : إِنَّ طَرْفَ صَاحِبِ الصُّورِ مُذْ وُكِّلَ بِهِ مُسْتَعِدٌّ يَنْظُرُ نَحْوَ الْعَرْشِ مَخَافَةَ أَنْ يُؤْمَرَ قَبْلَ أَنْ يَرْتَدَّ إِلَيْهِ طَرْفُهُ ، كَأَنَّ عَيْنَيْهِ كَوْكَبَانِ دُرِّيَّانِ هَذَا حَدِيثٌ صَحِيحُ الْإِسْنَادِ ، وَلَمْ يُخْرِجَاهُ
(٨٧١٩) وصححه الألباني
রিয়াযুস স্বা-লিহীন
২৯/১৮৪৫। আবূ হুরাইরাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘‘[কিয়ামতের পূর্বে] শিঙ্গায় দু’বার ফুঁৎকার দেওয়ার মধ্যবর্তী ব্যবধান হবে চল্লিশ।’’ লোকেরা জিজ্ঞাসা করল, ‘হে আবূ হুরাইরা! চল্লিশ দিন?’ তিনি বললেন, ‘উঁহুঁ।’ তারা প্রশ্ন করল, ‘তবে কি চল্লিশ বছর?’ তিনি বললেন, ‘উঁহুঁ।’ তারা পুনরায় জিজ্ঞাসা করল, ‘তাহলে কি চল্লিশ মাস?’ তিনি বললেন, ‘উঁহুঁ।’ ‘‘মেরুদণ্ডের নিম্নভাগের অস্থি ব্যতীত মানবদেহের সমস্ত হাড় পচে যাবে। তারপর উক্ত অস্থি থেকে মানুষকে পুনর্গঠিত করা হবে। অতঃপর আল্লাহ তা‘আলা আকাশ থেকে বৃষ্টি বর্ষণ করবেন, যার ফলে শাক-সবজী গজিয়ে উঠার মত মানুষ গজিয়ে উঠবে।’’ (বুখারী-মুসলিম) [1]
বুখারী ৫৮১৪, ৪৯৩৫, মুসলিম ২৯৫৫, নাসায়ী ২০৭৭, আবূ দাউদ ৪৭৪৩, ইবনু মাজাহ ৪২৬৬, আহমাদ ৮০৮৪, ৯২৪৪, ১০০৯৯, ২৭৩৯৭, দারেমী ৫৬৫
বুখারী (তাওহীদ)
৪৮১৪. আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) থেকে বর্ণনা করেন। তিনি বলেন, নাবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, দু’বার ফুঁৎকারের মাঝে ব্যবধান চল্লিশ। লোকেরা জিজ্ঞেস করল, হে আবূ হুরাইরাহ! চল্লিশ দিন? তিনি বললেন, আমার জানা নেই। তারপর তারা জিজ্ঞেস করল, চল্লিশ বছর? তিনি বললেন, আমার জানা নেই। এরপর তাঁরা আবার জিজ্ঞেস করলেন, তাহলে কি চল্লিশ মাস। তিনি বললেন, আমার জানা নেই এবং বললেন, শিরদাঁড়ার হাড় বাদে মানুষের সবকিছুই ধ্বংস হয়ে যাবে। এ দ্বারাই সৃষ্টি জগত আবার সৃষ্টি করা হবে। [৪৯৩৫; মুসলিম ৫২/২৭, হাঃ ৯৫৫, আহমাদ ৯৫৩৩]
রিয়াযুস স্বা-লিহীন ১৮৪৫ বুখারী ৫৮১৪, ৪৯৩৫, মুসলিম ২৯৫৫, নাসায়ী ২০৭৭, আবূ দাউদ ৪৭৪৩, ইবনু মাজাহ ৪২৬৬, আহমাদ ৮০৮৪, ৯২৪৪, ১০০৯৯, ২৭৩৯৭, দারেমী ৫৬৫
তিরমিজী
৩২৪৩। আবূ সাঈদ আল-খুদরী (রাযিঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ শিঙ্গা ফুৎকারকারী মুখে শিঙ্গা নিয়ে মাথা ঝুঁকিয়ে কান খাড়া করে অপেক্ষায় আছেন, শিঙ্গায় ফুঁ দেয়ার আদেশ পাওয়া মাত্র তিনি ফুঁ দিবেন। এ অবস্থায় আমি কিভাবে নিশ্চিন্তে আরামে বসে থাকতে পারি? মুসলিমরা বলল, হে আল্লাহর রাসূল! আমরা কিভাবে দুআ করব? তিনি বললেনঃ তোমরা বলঃ “হাসবুনাল্লাহু ওয়া নিমাল ওয়াকীল, তাওয়াককালনা আলাল্লাহি রাব্বিনা” আল্লাহ-ই আমাদের জন্য যথেষ্ট, তিনিই আমাদের অতি উত্তম অভিভাবক, আমরা আমাদের রব আল্লাহ তা'আলার উপর নির্ভর করি। সুফইয়ান তার বর্ণনায় কখনো "তাওয়াককালনা 'আলাল্লাহ"-এর পরিবর্তে “আলাল্লাহি তাওয়াককালনা” বর্ণনা করেছেন।
সহীহঃ সহীহাহ (১০৭৮, ১০৭৯)
রিয়াযুস স্বা-লিহীন
১৪/৪১৪। আবূ সা‘ঈদ খুদরী রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘‘আমি কেমন করে হাসিখুশি করব, অথচ শিঙ্গা ওয়ালা (ইস্রাফীল তো ফুৎকার দেওয়ার জন্য) শিঙ্গা মুখে ধরে আছেন। আর তিনি কান লাগিয়ে আছেন যে, তাঁকে কখন ফুৎকার দেওয়ার আদেশ দেওয়া হবে এবং তিনি ফুৎকার দেবেন।’’ অতঃপর এ কথা যেন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সাহাবীদের জন্য ভারী বোধ হল। সুতরাং তিনি তাঁদেরকে বললেন, ‘‘তোমরা বল, ‘হাসবুনাল্লাহু অনি‘মাল অকীল।’ অর্থাৎ আল্লাহই আমাদের জন্য যথেষ্ট এবং উত্তম সাহায্যকারী।’’
তিরমিযী ২৪৩১, ৩২৪৩, আহমাদ ১০৬৫৫ আহমাদ: ৬৫০৭ মুসতাদরাকে হাকেম : ৮৬৭৬; সিলসিলাতুস সাহিহা, আলবানি : ১০৭৮)
সূরা আয্-যুমার - ৬৮ শিংগায় ফুঁক দেয়া হবে, ফলে আসমান ও যমীনে যারা আছে সবাই বেহুঁশ হয়ে যাবে, তবে আল্লাহ যাকে ইচ্ছা করেন। অতঃপর আবার শিংগায় ফুঁক দেয়া হবে, তৎক্ষণাৎ তারা দন্ডায়মান হয়ে দেখতে থাকবে।
সূরা ইয়াসীন - ৫১ শিংগায় ফুঁক দেয়া হবে, তখনই তারা কবর থেকে তাদের পালনকর্তার দিকে ছুটে চলবে।
Повторяем попытку...

Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: