হাওড়ার বোটানিক্যাল গার্ডেনে নতুন চা বাগান ও সস্তায় চারা গাছ , প্রকৃতির টানে ভ্রমণে নতুন ঠিকানা
Автор: Rising Bangla
Загружено: 2025-05-30
Просмотров: 60
Описание:
#ShibpurBotanicalGarden #TeaGardenHowrah #PlantSale #GoGreen #NatureLover #risingbangla #banglanews #UrbanGardening #GreenInitiative #EcoFriendly #AffordableSaplings #SustainableLiving
আকর্ষণ বাড়লো হাওড়ার শিবপুর বোটানিক্যাল গার্ডেনের (আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু উদ্ভিদ উদ্যান)। ভ্রমণার্থীরা এখানে এলে দেখতে পাবেন নতুন চায়ের বাগান। এর পাশাপাশি এখন থেকে এখানে মিলবে নামমাত্র মূল্যে চারা গাছও। এবার শুধু মানসিক বা চোখের তৃপ্তি নয়, বি গার্ডেনে এসে আপনি পেয়ে যাবেন মূল্যবান বিভিন্ন গাছের চারা। ২০ টাকা থেকে প্রায় ১০০ টাকা পর্যন্ত এখানে গাছ মিলবে। প্রায় ৭০ রকমের চারা গাছ রয়েছে। গার্ডেন যতক্ষণ খোলা থাকবে সেই সময় পর্যন্ত এই গাছ পাওয়া যাবে। গত কয়েক হাওড়ার বোটানিক্যাল গার্ডেন বিভিন্নভাবে সমৃদ্ধ হয়েছে। আকর্ষণ বেড়েছে প্রকৃতিপ্রেমী মানুষের। বোটানিক্যাল গার্ডেনে আসা মানুষ এবার গার্ডেনে ভ্রমণের পাশাপাশি সঙ্গে নিয়ে যেতে পারবেন চারা গাছ। শুধু শীত নয়, সারা বছর যাতে মানুষের উপস্থিতি বেশি থাকে সেইদিক গুরুত্ব দিয়ে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হচ্ছে বোটানিক্যাল গার্ডেনে। এখান থেকেই চারা গাছ সংগ্রহ করতে পারবেন সকলে, যার মাধ্যমে প্রকৃতি আরও সবুজ এবং সুন্দর হয়ে উঠতে পারে। সকলের আকর্ষণের জন্য শুক্রবার সকালে একটি চা বাগানেরও উদ্বোধন হয় এখানে। শুক্রবার গার্ডেনে আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন হয় নতুন ওই চায়ের বাগানের। একইসঙ্গে চারা গাছ বিক্রয় স্টলেরও উদ্বোধন হয় এদিন। হাওড়ার আবহাওয়ায় সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে চা বাগান করা কার্যত কঠিন চ্যালেঞ্জ ছিল গার্ডেন কর্তৃপক্ষের কাছে। ফেব্রুয়ারিতে প্রথম চা গাছ রোপণ করা হয়। এই আবহাওয়ার মধ্যে গাছের পরিচর্যা করে প্রায় আশি শতাংশ গাছ সফলভাবে বাঁচানো গিয়েছে বলে জানা গেছে। গাছ বসানোর আগে পরীক্ষামূলক ভাবে মাটি পরীক্ষা করা হয়। কয়েক মাসের পরিশ্রমে এই চা বাগান সাফল্য লাভ করেছে। আনুষ্ঠানিকভাবে এদিন এই চায়ের বাগানের উদ্বোধন করা হয়। নতুন চা বাগান পর্যটকদের জন্য আরও আকর্ষণ বাড়িয়ে তুলবে বলে মনে করছেন গার্ডেন কর্তৃপক্ষ। এখানকার অধিকর্তা ড: দেবেন্দ্র সিং জানান, "এখানে প্লান্টস সেল কাউন্টার তৈরি করা হয়েছে। এখানে ৭২টা গাছ চিহ্নিত করা হয়েছে। সেই গাছগুলো যতটা কম সম্ভব দাম রাখা হয়েছে বিক্রি করার জন্য। আমাদের উদ্দেশ্য বেশি আয় করা নয়, আমাদের উদ্দেশ্য গাছ সম্পর্কে সচেতনতা এবং মানুষের কাছে যত বেশি সম্ভব গাছ পৌঁছে দেওয়া। শহরাঞ্চলে অনেক মানুষ আছেন যারা গাছ পান না। তারা এখানেও লাগাতে পারে অথবা গ্রামে নিয়ে গিয়েও লাগাতে পারেন অথবা অন্য কোন স্থানেও গাছ লাগাতে পারেন। এই কাজ আমাদের চলবে। এর জন্য আমাদের একটি পোর্টাল চালু করা হয়েছে। এখন ৭২টা প্রজাতির গাছ আছে। পরবর্তীকাল ২০০ থেকে ২৫০ প্রজাতির গাছও রাখা হবে। চা উৎপাদন হয় আলাদা মাটিতে। সেই কারণে এখানকার মাটি একটু পরিবর্তন করে চা উৎপাদনের উপযোগী করা হয়েছে। জমি তৈরি করা হয়েছে, স্লোপিং করা হয়েছে। এখানকার শেড মেনটেন করা হয়েছে। গাছগুলো ফেব্রুয়ারি মাসে লাগানো হয়েছিল। এখনও গাছগুলো বেঁচে আছে। আশা করছি বেশি গাছই বেঁচে থাকবে।"
Повторяем попытку...

Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: