গান্ধী আশ্রম মুক্তি সংগ্রাম জাদুঘর মেলান্দহ জামালপুর.gandhi ashram..
Автор: আমাদের গ্রাম আমাদের শহর. Amader gram Amader Shahar
Загружено: 2023-02-12
Просмотров: 317
Описание:
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ। ছবি, স্মৃতিচিহ্ন আর সরঞ্জামের মাধ্যমে তুলে ধরা হয়েছে আন্দোলন সংগ্রামের গৌরবোজ্জ্বল সব ইতিহাস। মুক্তিযুদ্ধের এ ইতিহাস জানতে, দুর্লভ ছবি এবং আলোকচিত্র দেখতে প্রতিদিনই জাদুঘরে শিক্ষার্থী ছাড়াও নানা পেশার মানুষ ভিড় করছেন মুক্তি সংগ্রাম জাদুঘরে।
মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে উজ্জীবিত রাখতে দীর্ঘ আন্দোলন সংগ্রামের ইতিহাস আর স্মৃতিচিহ্ন সংবলিত গান্ধী আশ্রম ও জাদুঘর নির্মাণ করা হয়েছে জামালপুরের মেলান্দহের প্রত্যন্ত অঞ্চল কাপাশ হাটিয়া গ্রামে। যার নাম দেওয়া হয়েছে ‘মুক্তি সংগ্রাম জাদুঘর’। যেখানে স্থান
পেয়েছে ব্রিটিশবিরোধী, ভাষা আন্দোলন ও ’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধসহ ইতিহাসের নানা অনুষঙ্গ। এই গান্ধী আশ্রম ও মুক্তি সংগ্রাম জাদুঘর নতুন প্রজন্মের শিক্ষার্থীদের কাছে হয়ে উঠেছে ইতিহাস শিক্ষার পাঠশালা।
সেই গান্ধী আশ্রম ও মুক্তি সংগ্রাম জাদুঘরের ট্রাস্টি হিল্লোল সরকার জানান, পরাধীনতার গ্লানি মুছনের লক্ষ্যে মহাত্মা গান্ধীর স্বদেশী চেতনাকে ধারণ করে ১৯৩৪ সালে জামালপুরের মেলান্দহের ঝাউগড়া ইউনিয়নের কাপাশ হাটিয়ার নিজ বাড়িতে গান্ধী আশ্রম গড়ে তোলেন তার দাদা নাসির উদ্দিন সরকার। তিনি ছিলেন কিংবদন্তি কৃষক নেতা ও ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের নেতা। এর সঙ্গে তিনি ছিলেন মহাত্মা গান্ধীর অন্ধভক্ত। দেশভাগের পর পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী ১৯৪৭ সালে আশ্রমটি ভেঙে গুঁড়িয়ে দেয়।
দীর্ঘ ৬০ বছর পর ২০০৭ সালে স্থানীয়দের উদ্যোগে টাস্ট্রি বোর্ডের মাধ্যমে ফের গড়ে তোলা হয় গান্ধী আশ্রম। এর সঙ্গে যুক্ত হয় ‘মুক্তি সংগ্রাম জাদুঘর’। এর সঙ্গে ধীরে ধীরে অবকাঠামোগত উন্নয়নও হচ্ছে এই গান্ধী আশ্রম ও মুক্তি সংগ্রাম জাদুঘরটির।
হিল্লোল সরকার আরও বলেন, ‘গান্ধী আশ্রমটি প্রতিষ্ঠাকালে অহিংসা ও সমাজ চেতনার কাজ করেছিল। তারই ধারাবাহিকতায় এখনো এই প্রতিষ্ঠানটি এই কাজ করে যাচ্ছে। এর সঙ্গে নতুন প্রজন্মের সন্তানরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় যেন আলোকিত হতে পারে, সেই কাজটিও এখানে করা হচ্ছে। এখানে শুধু জামালপুর না আশপাশের বিভিন্ন জেলাসহ রাজধানী ঢাকা থেকেও সাধারণ দর্শনার্থীর পাশাপাশি বিশেষ ব্যক্তিবর্গ ঘুরতে আসেন, জানতে আসেন। এই গান্ধী আশ্রম ও মুক্তি সংগ্রাম জাদুঘর এই অঞ্চলের নতুন প্রজন্মের ইতিহাস শিক্ষার পাঠশালা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এমন পাঠশালা আমাদের দেশে আরও অনেকগুলো প্রয়োজন।
গান্ধী আশ্রম ও মুক্তি সংগ্রাম জাদুঘরের পরিচালক ও ট্রাস্ট্রি উৎপল কান্তি ধর বলেন, মুক্তি সংগ্রাম ইতিহাসকে মানুষ যেন না ভুলে না যায়, সে জন্যই এ জাদুঘর গড়ে তোলা হয়েছে। এই জাদুঘরটি পরে পূর্ণাঙ্গ একটি সংগ্রহশালায় পরিণত হবে। বাঙালির যে গৌরব গাঁথা, ইতিহাস-সংগ্রাম ও আনন্দ-বেদনা রয়েছে তা দেশবাসীর মধ্যে তুলে ধরবে। এসব দেখে তরুণ প্রজন্ম শিখবে এবং তাদের হৃদয়ে গেঁথে যাবে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা।
Повторяем попытку...

Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: