মা হবে সন্তানের অভিভাবক/পিতার পরিবর্তে মায়ের নাম লেখা যাবে সর্বক্ষেত্রে/Mother will have children.
Автор: LAW TIPS BD
Загружено: 2023-02-05
Просмотров: 1003
Описание:
মোবাইল ফোনের মাধ্যমে আইনি পরামর্শ পেতে ০১৭১৬-৮৫৬৭২৮ নম্বরে ৫১০ টাকা বিকাশ করে পরামর্শ নিতে পারবেন। সরাসরি সাক্ষাৎ করে আইনী পরামর্শ নিতে চাইলে ০১৭১৬-৮৫৬৭২৮ নম্বরে ১৫৩০ টাকা বিকাশ করে সাক্ষাতের সময়সূচি জেনে নিয়ে নির্ধারিত সময়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র (যদি থাকে) নিয়ে চেম্বারে আসতে হবে। ঠিকানা: ব্যারিষ্টার দোলন এন্ড এ্যাসোসিয়েটস, প্রেস্টিজ হাউজ (২য় তলা), চিটাগাং হোটেলের সামনে, সেগুনবাগিচা, ঢাকা। অথবা প্রামাণিক ল’ চেম্বার, জজ কোর্ট চত্ত্বর, কুষ্টিয়া। This Channel does not promote and encourage any illegal content, illegal activities. The aim and objects of this channel is to create a law-conscious population.
#Mother_guardian
#Law_tips_bd
#Mother_love
সন্তানের স্বাভাবিক এবং আইনগত অভিভাবক হলেন পিতা। সম্প্রতি শিক্ষাসহ প্রয়োজনীয় সকল ফরম পূরণের ক্ষেত্রে অভিভাবকের জায়গায় বাবা অথবা মা অথবা আইনগত অভিভাবকে রাখার নির্দেশ দিয়ে এক ঐতিহাসিক রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। এ রায়ের ফলে সন্তানের অভিভাবক হিসেবে মাকেও স্বীকৃতি দিলেন হাইকোর্ট। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মায়ের নামে ফরম পূরণ করে পরীক্ষা দেয়ার সুযোগ চেয়ে করা এক রিটের নিষ্পত্তি করে ২৪ জানুয়ারি বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি রাজিক আল জলিলের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন।হাইকোর্ট রায়ে বলেছেন, পিতৃপরিচয়হীন সন্তান, যৌনকর্মীদের সন্তান যাদের বাবার পরিচয় নেই তারা শুধু মায়ের নাম দিয়েই ফরম পূরণ করতে পারবেন।
হাইকোর্ট রায়ের পর্যবেক্ষণে বলেছেন, সংবিধান সবাইকে সমান অধিকার দিয়েছে। শুধু বাবার নাম না থাকলে একজন শিশু ফরম পূরণ করতে পারবে না, পাসপোর্ট পাবে না এটা ঠিক না। এটা সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। সংবিধানে সমতার কারণে বাবা অথবা মায়ের পরিচয় থাকলেই যেকোনো ফরম পূরণ বা রেজিস্ট্রেশন পূরণ করার অধিকার পাবে। এ রায়ের ফলে পরীক্ষার ও পাসপোর্টসহ সব ফরম পূরণে বাবা অথবা মা অথবা আইনগত অভিভাবকের নাম লেখা যাবে। এই রায়ের ফলে বাবা-মায়ের উভয়ের নাম লেখার বাধ্যবাধকতা থাকলো না। শুধু মায়ের নাম লিখেও ফরম পূরণ করা যাবে।
মামলার প্রেক্ষাপট থেকে জানা যায়, ২০০৭ সালের এপ্রিল মাসে বিভিন্ন সংবাদপত্রে প্রকাশিত তথ্যের ভিত্তিতে জানা যায়, মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষায় অংশগ্রহণের পূর্বে শিক্ষার্থী তথ্য ফরমে অত্যাবশ্যকীয়ভাবে বাবার নাম পূরণ করতে না পারার কারণে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, রাজশাহী ঠাকুরগাঁওয়ের এক তরুণীকে এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের প্রবেশপত্র দিতে অস্বীকৃতি জানায়। উল্লেখ্য যে, মা ও সন্তানকে কোনোরূপ স্বীকৃতি না দিয়ে বাবার চলে যাওয়ার পর ওই তরুণী তার মায়ের একার আদর স্নেহে বড় হয়েছিলেন। সন্তানের অভিভাবক হিসেবে মায়ের স্বীকৃতি প্রতিষ্ঠার দাবিতে ২০০৯ সালের ২ আগস্ট তিনটি মানবাধিকার বিষয়ক সংগঠন বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাস্ট (ব্লাস্ট), বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ এবং নারীপক্ষ যৌথভাবে জনস্বার্থে রিট দায়ের করেন।
একটি কেস ষ্টাডি থেকে জানা যায়, একটি উচ্চ মাধ্যমিক স্কুলে শিক্ষকতা করেন শান্তা (কাল্পনিক)। আর সুজন (কাল্পনিক) ¯œাতক পর্যায়ের একটি কলেজে। ওরা পরস্পরকে ভালবাসে। বিয়ে হবে, এক পর্যায়ে ওদের মধ্যে দৈহিক সম্পর্ক হয়। শান্তা অন্তঃসত্ত্বায় পরিণত হয়। এদিকে সুজন অন্যত্র বিয়ে করে। সত্যটা জানার পর বাড়ি থেকে প্রচন্ড চাপ আসে শান্তা’র উপর। কেউ বলছে আইনী পদক্ষেপ নিতে; আবার কেউ বলছে বাচ্চাটিকে গর্ভপাত ঘটাতে। নানা ভাবনার আবর্তে পাগল হয়ে উঠে শান্তা। প্রকৃতির অমোঘ নিয়মে বাচ্চা পৃথিবীতে আসে। এবার পালা সন্তানের বার্থ সার্টিফিকেট। সার্টিফিকেটে বাচ্চার মা এবং অভিভাবক হিসাবে শান্তার নামটি লেখার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন জানান। কিন্তু বাঁধ সাধে আইন। বার্থ সার্টিফিকেট ইস্যু করবার জন্য বাচ্চার বাবার নাম, ঠিকানা, ইত্যাদি তথ্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানানো বাধ্যতামূলক। কর্তৃপক্ষ শান্তার কাছে বাচ্চার বাবার নাম, ঠিকানা, ইত্যাদি তথ্য জানতে চাই। উত্তরে শান্তা বলল এ বাচ্চা শুধুমাত্র ওর একার, বাচ্চার কোনও বাবা নেই। শান্তার উত্তরে সন্তুষ্ট হতে পারেন না সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। শান্তাকে সাফ জানিয়ে দেন এ বাচ্চার বার্থ সার্টিফিকেট ইস্যু হবে না। শান্তাও বাচ্চার পিতৃ-পরিচয় দাবি করে সুজনকে তার বিড়ম্বনার কারণ হতে চায় না।
শান্তার মত মা যারা, তাঁদের প্রত্যেকেরই সামাজিক সম্মান ও একক মাতৃত্বের বিষয়টিকে আইনি স্বীকৃতি দিতে অবশেষে পথ দেখালো ভারতের মহামান্য সুপ্রিম কোর্ট (SLP (Civil) No. 28367 of 2015 : ABC Vs. The State NCT of Delhi)|
Повторяем попытку...

Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: