*বেতন বৃদ্ধির দাবি জানাতে আর আসবেনা এসপিও সম্বাধন*
Автор: Focus Raima Saima News
Загружено: 2025-04-03
Просмотров: 1576
Описание: সরকারের কাছে আর বেতন বৃদ্ধির দাবি জানাতে আসবেনা এসপিও জওয়ান সম্বাধন। সম্বাধন ত্রিপুরার বাড়ি দক্ষিণ জেলার মনু বনকুল। গত ত্রিশে মার্চ বিনা চিকিৎসায় অকালেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে। মৃত্যুর আগে পর্যন্ত সম্বাধন ত্রিপুরা মনু বনকুল পুলিশ ফাঁড়িতে কর্মরত ছিল। গত বেশ কিছু দিন ধরে শারীরিকভাবে অসুস্থ ছিলো। অর্থের অভাবে উন্নত চিকিৎসা পর্যন্ত করাতে পারেনি। বর্তমানে প্রয়াত সম্বাধন ত্রিপুরার বাড়িতে তাঁর বৃদ্ধ পিতা, স্ত্রী ও তিন ছেলে এক মেয়ে রয়েছে। চরম আর্থিক সঙ্কটের মধ্যে গুজরান করতে গিয়ে ছেলেমেয়েদের ঠিক মতো পড়াশোনা পর্যন্ত করাতে পারেননি। পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে গেছে, অর্থের অভাবে পারলৌকিক কাজও কিভাবে সম্পন্ন করবে চিন্তিত হয়ে পড়েছে প্রয়াত এসপিও জওয়ান সম্বাধনের পরিবার। পরিবারের একমাত্র উপার্জন করা ব্যক্তির অকাল প্রয়াণে কিভাবে পরিবারটি দিন গুজরান করবে,গোটা গ্রামের মানুষের মুখে শুধু একই প্রশ্ন। কেননা, পেনশনও নেই, সরকার থেকেও এককালীন বড়ো ধরনের কোনো আর্থিক সাহায্যও পাবেনা। এই পরিস্থিতিতে মৃত্যুর পর সহকর্মী এসপিও জওয়ানরা নিজেদের মধ্যে চাঁদা সংগ্রহ করে যা কিছু পাওয়া গেছে,প্রয়াত এসপিও জওয়ান সম্বাধনের স্ত্রী'র হাতে তুলে দিয়ে এসেছে।স্বাভাবিকভাবেই এসপিও জওয়ান সম্বাধনের অকাল মৃত্যুর পর আবারও অনেকগুলো প্রশ্ন যেন ছুঁড়ে দিয়েছে। কেননা, সংশ্লিষ্ট সূত্রে খবর, দুই হাজার সাল থেকে এপর্যন্ত আনুমানিক শতকের বেশি এসপিও জওয়ানের অকাল মৃত্যু হয়েছে। তাদের বেশির ভাগেরই কর্তব্যরত অবস্থাতেই মৃত্যু হয়। কিন্তু সরকার থেকে এমন কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি যে, প্রয়াত এসপিও জওয়ানদের পরিবারগুলো খেয়ে পড়ে বাঁচতে পারে। অথচ, রাজ্যের সায়ত্রিশো এসপিও জওয়ান একজন পুলিশ কনস্টেবল থেকে কোনো অংশেই কাজ কম করছে না। বরং আরও বেশি কাজ করে থাকে। তাছাড়া অফিসারের ঘরের রান্না, বাজার করা, কাপড় কাচা এসব কাজও করতে হয়। এক এসপিও জওয়ান তো বলেই ফেললেন, 'ডটকমের যুগে আমরা ক্রীতদাস, ক্রীতদাসের মতো ব্যবহার করা হয় আমাদের সাথে'। কোনো কারণে পান থেকে চুন খসলেই, চাকরি থেকে বরখাস্ত করার হুমকি আসে। আজকের দিনে গোটা রাজ্যে পুলিশের যত গাড়ি চলছে তার সিংহভাগ গাড়ির চালক হলো এসপিও জওয়ান। কিন্তু মাসের শেষে বেতন মাত্র বারো হাজার টাকা। তাও বেশি দিনের কথা নয়। তার আগে পর্যন্ত সাত হাজার টাকা বেতনেই কাজ করতে হতো এসপিও জওয়ানদের। সঙ্গতকারণেই এসপিও জওয়ানরা সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেছে, রাজ্য পুলিশে হাজার শূন্যপদ রয়েছে। সে সমস্ত শূন্য পদগুলোতে এসপিও জওয়ানদের স্থায়ীভাবে নিয়োগ করার জন্য। যাতে আর একজন এসপিও জওয়ানকেও সম্বাধন ত্রিপুরার মতো পরিণতি না হয়।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: