চায়ের রাজধানী শ্রীমঙ্গল,কিভাবে তেরী হয় চা !
Автор: পাবনা টিভি
Загружено: 2020-10-27
Просмотров: 71
Описание:
#চায়ের_রাজধানী_শ্রীমঙ্গল
এক নজরে পাবনা জেলার ইতিহাসঃ
পাবনা জেলা বাংলাদেশের মধ্যভাগের রাজশাহী বিভাগের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশাসনিক অঞ্চল।পাবনা নামের উদ্ভব সম্পর্কে বিশেষ ভাবে কিছু জানা যায় না। তবে বিভিন্ন মতবাদ আছে। প্রত্নতাত্মিক কানিংহাম অনুমান করেন যে, প্রাচীন রাজ্য পুন্ড্র বা পুন্ড্রবর্ধনের নাম থেকে পাবনা নামের উদ্ভব হয়ে থাকতে পারে। তবে সাধারণ বিশ্বাস পাবনী নামের একটি নদীর মিলিত স্রোত ধারার নামানুসারে এলাকার নাম হয় পাবনা।এর উত্তরে নাটোর ও সিরাজগঞ্জ জেলা, দক্ষিণে পদ্মা নদী, রাজবাড়ী ও কুষ্টিয়া জেলা, পূর্বে মানিকগঞ্জ ও যমুনা নদী, পশ্চিমে পদ্মা নদী, নাটোর ও কুষ্টিয়া জেলা।মোট জনসংখ্যা ২৬,২৪,৬৮৪ জন । এর মধ্যে পুরুষ ১৩,১৩,৭৭১জন,এবং মহিলা ১৩,১০,৯১জন ।শিক্ষার হার, শিক্ষা হার ৪২.৪%; এর মধ্যে পুরুষ ৪৫.২%,এবং মহিলা ৩৯.৫%। এই জেলার সড়ক, স্থল, জলপথ ও বিমানপথে যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে।পাবনা কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালের কাছাকাছি পাবনা রেলওয়ে স্টেশন অবস্থিত।
উপজেলার সংখ্যা ৯টিথানা ১১ট,পৌরসভা ১০টি ,গ্রাম ১,৫৪৯টিইউনিয়ন ৭৪টি।উপজেলা সমূহ হল আটঘরিয়া উপজেলা,ঈশ্বরদী উপজেলা,চাটমোহর উপজেলা,পাবনা সদর উপজেলা,ফরিদপুর উপজেলা,বেড়া উপজেলা,ভাঙ্গুড়া উপজেলা,সাঁথিয়া উপজেলা,সুজানগর উপজেলা,আমিনপুর থানা,আতাইকুলা থান।
জনগোষ্ঠীর আয়ের প্রধান উৎস কৃষি
১৮২৮ খ্রিস্টাব্দের ১৬ অক্টোবর স্বতন্ত্র জেলা হিসেবে পাবনা স্বীকৃতি লাভ করে। ১৭৯০ খ্রিস্টাব্দের দিকে জেলার বেশির ভাগ অংশ রাজশাহী জেলার অন্তর্ভুক্ত ছিল। তখনকার দিনে এসব এলাকায় সরকারের দায়িত্বপূর্ণ কর্মচারীদের খুব অভাব ছিল। পুলিশের অযোগ্যতা এবং জমিদারদের পক্ষ থেকে ডাকাতি ঘটনার তথ্য গোপন রাখা বা এড়িয়ে যাওয়া হতো। গ্রামাঞ্চলে ডাকাতেরা দলে দলে ঘুরে বেড়াত। চলনবিল এলাকায় জলদস্যুদের উপদ্রব চলছিল দীর্ঘ দিন ধরে। এদের প্রতিরোধ করতে ও শাসনতান্ত্রিক সুবন্দোবস্তের জন্যে কোম্পানি সরকারের মন্তব্য অনুসারে পাবনায় সামগ্রিক ভাবে ১৮২৮ খ্রিস্টাব্দে জয়েন্ট ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ করা হয়। ১৮৩২ খ্রিস্টাব্দে তা স্থায়ী রূপ লাভ করে এবং তাকে স্বতন্ত্র ডিপুটি কালেক্টর রুপে নিয়োগ করা হয়।
চিত্তাকর্ষক স্থান ঐতিহাসিক তাড়াশ ভবন ,গাজনার বিল,লালন শাহ্ সেতু ,হার্ডিঞ্জ ব্রীজ , পাবনা মানসিক হাসপাতাল ,জোড় বাংলা মন্দির ,তাড়াশ ভবন, ক্ষেতুপাড়া জমিদার বাড়ি ,শিতলাই জমিদার বাড়ি,পাকশী রিসোর্ট ,শাহী মসজিদ, চাটমোহর,জোড় বাংলা মাজার ভাঙ্গুড়া,সমাজ শাহী মসজিদ,আজিম চৌধুরীর জমিদার বাড়ি ,শাহী মসজিদ ,শ্রী শ্রী অনুকৃল চন্দ্র ঠাকুরের আশ্রম , নর্থ বেঙ্গল পেপার মিলস ,বাংলাদেশ ইক্ষু গবেষণা কেন্দ্র ,পাবনা সুগার মিল্স ,সাঁড়া ঘাট , ঈশ্বরদী বিমানবন্দর, রুপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র ,নগরবাড়ী ঘাট ,নৌঘাট কাজিরহাট ও এখানকার পদ্মা যমুনার মিলনস্থল,পাকশী,কাঞ্চন পার্ক ,খয়রান ব্রীজ ,প্রশান্তি ভুবন বিনোদন পার্ক ,দুবলিয়া মেলা ,বড়াল ব্রীজ ,দীঘিরপিঠা রাজা রায় বাহাদুরের বাড়ি ,বেরুয়ান জামে মসজিদ ,বেড়া পাম্প স্টেশন , বেড়া পোর্ট,কাশেম মোড়, রাখালগাছী
লোকসংস্কৃতি ধুয়া গান, বারাসে গান, জারি গান, সারি গান, যাগ গান, তত্ত্বমূলক গান, মেয়েগান প্রভৃতি লোকসঙ্গীত প্রচলিত রয়েছে। এ অঞ্চলের মানুষ মুখে মুখে ছড়া, ধাঁধাঁ, প্রবাদ-প্রবচন, নানা ধরনের লোকগাথা, উপকথা বলে থাকে। নৌকাবাইচ, তীর-ধনুক খেলা, লড়ি-লাঠি খেলা, ডাংগুলি খেলা, কুস্তি খেলা, কাছি টানাটানি খেলা, জোড়-বিজোড় খেলা, পাঁচগুটি খেলা, সাঁতার খেলা, বাগরজানি খেলা, বাঘ-বন্দী খেলা, গোল্ললাছুট খেলা, হা-ডু-ডু খেলা, কানামাছি খেলা, কুমির-ডাঙ্গা খেলা, সাপ খেলা, বানর খেলা, ঘুড়ি উড়ানো ইত্যাদি পাবনা জেলায় বেশ জনপ্রিয়। পাঁচগুটি খেলা, ডুব-সাঁতার খেলা, কড়ি খেলা, বৌ-ছি খেলা, এক্কা-দোক্কা খেলা, রান্না-বাড়ি খেলা, পুতুল খেলা, ওপেন্টি বাইস্কোপ খেলা, তালকাটি খেলা, ধাঁধার খেলা ইত্যাদি খেলা উল্লেখযোগ।গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা হার্ডিঞ্জ ব্রিজ, লালন শাহ সেতু, ঈশ্বরদী রেলওয়ে জংশন, এশিয়া মহাদেশের বৃহত্তম কৃষি গবেষণা কেন্দ্র, আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্র, ডাল গবেষণা কেন্দ্র, রেশম বীজাগার, এশিয়া মহাদেশের বৃহত্তম এবং দেশের একমাত্র ইক্ষু গবেষণা কেন্দ্র, বিমান বন্দর।
উল্লেখযোগ্য দর্শনীয় স্থানঃ
লালন শাহ্ সেতু, হার্ডিঞ্জ ব্রীজ, মানসিক হাসপাতাল, জোড় বাংলো, আজিম চৌধুরীর জমিদার বাড়ী (দুলাই), শাহী মসজিদ (ভাড়ারা), শ্রী শ্রী অনুকৃল চন্দ্র ঠাকুরের আশ্রম, নর্থ বেঙ্গল পেপার মিলস্, বাংলাদেশ ইক্ষু গবেষণা কেন্দ্র, পাবনা সুগার মিল্স, ঈশ্বরদী বিমান বন্দর,ঈশ্বরদী রেলওয়ে,ঈশ্বরদী পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, কৃষি ফার্ম, নগরবাড়ী/ নটাখোলা ঘাট, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যাল।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: