দেনমোহর পরিশোধ না করলে ৩ মাসের জেল। স্ত্রী তালাক দিলে দেনমোহর পাবে কী? Denmohor-Dower- punishment
Автор: LAW TIPS BD
Загружено: 2025-04-01
Просмотров: 2695
Описание:
মোবাইল ফোনের মাধ্যমে আইনি পরামর্শ পেতে ০১৭১৬-৮৫৬৭২৮ নম্বরে ৫১০ টাকা বিকাশ করে পরামর্শ নিতে পারবেন। সরাসরি সাক্ষাৎ করে আইনী পরামর্শ নিতে চাইলে ০১৭১৬-৮৫৬৭২৮ নম্বরে ১৫৩০ টাকা বিকাশ করে সাক্ষাতের সময়সূচি জেনে নিয়ে নির্ধারিত সময়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র (যদি থাকে) নিয়ে চেম্বারে আসতে হবে। ঠিকানা: ব্যারিষ্টার দোলন এন্ড এ্যাসোসিয়েটস, প্রেস্টিজ হোমস (১ম তলা), চিটাগাং হোটেলের সামনে, সেগুনবাগিচা, ঢাকা। অথবা প্রামাণিক ল’ চেম্বার, জজ কোর্ট চত্ত্বর, কুষ্টিয়া। This Channel does not promote and encourage any illegal content, illegal activities. The aim and objects of this channel is to create a law-conscious ----
#law_tips_bd #seraj_pramanik #civil_case #divorce #civil_court # Denmohor #dowery #দেনমোহর
• স্ত্রী কখন, কী অবস্থায় দেনমোহর পাবে না। স্...
বন্ধুরা আজ স্বামীর দেনমোহর পরিশোধের ব্যর্থতা, অসামর্থ্যতা ও আইনী বাস্তবতা নিয়ে কথা বলব।যদি কোন ব্যক্তির দেনমোহর পরিশোধের কোন সামর্থ্য না থাকে, ঘর-বাড়ি, জমি-জমা না থাকে তাহলে সে ব্যক্তির কি ধরণের জেল-জরিমানা হতে পারে, জেল খাটার পর আইনগতভাবে তাকে পুনরায় দেনমোহর পরিশোধে নতুন সাজা শাস্তি আরোপিত হবে কি-না, দেনমোহর পরিশোধের ব্যর্থতায় শাস্তি পরিমান কী হতে পারে, আদালতে দেনমোহর ও খোরপোষের মোকদ্দমায় টাকা পেতে কত সময় লাগে, ডিক্রি প্রাপ্তির পর টাকা আদায়ের যে আইনি জটিলতা, সন্তান অস্বীকারে ডিএন এ টেষ্ট –ইত্যাদি সম্পর্কিত বিষয়ে আইনী আলোচনা, সমস্যা ও আইনী সমাধান নিয়ে কথা বলতে আমি পি.এম.--। পারিবারিক আদালতে কোন মুসলিম নারী তাঁর দেনমোহর, নিজের ও সন্তানের খোরপোষের প্রার্থনায় সহকারী জজ আদালতে মোকদ্দমা দায়ের করতে পারেন। এই মোকদ্দমায় কোথাও ভুল হলে আরজি সংশোধনের সুযোগও রয়েছে। বলছেন ৪৭ ডি.এল.আর পৃষ্ঠা ২৩৫।
এই মামলায় বড় সমস্যা হচ্ছে স্বামী অর্থাৎ বিবাদী সমন পেয়েও আদালতে আসে না। এর সাথে সমনজারীকারকের গাফিলতি, খারাপ মতলব তো আছেই। বাধ্য হয়েই মোকদ্দমা একতরফা সূত্রে নিষ্পত্তি করা হয়। একতরফা সূত্রে ডিক্রি প্রাপ্তির পর যখন ডিক্রি জারির মোকদ্দমা দায়ের করা হয় তখন বিবাদী হন্তদন্ত হয়ে মোকদ্দমার প্রতিদ্ধন্ধিতা করতে আদালতে আসে। তখন অনেকটা আইনী বাধ্যবাধকতার কারণেই দায়িকের দরখাস্ত মঞ্জুরকরতঃ মূল মোকদ্দমায় প্রতিদ্বন্ধিতা করার অনুমতি দেন আদালত। ফলে শুরু হয় আবার নতুন করে। স্বামী-স্ত্রী সম্পর্ক বলবত থাকলে দেনমোহরের টাকা পরিশোধসহ বিবাদীকে খোরপোষ দেয়ার আদেশ দেয়া হয়। আর তালাক হয়ে গেলে ইদ্দতকালীন ০৩ মাসের টাকা পরিশোধের আদেশ দিয়ে মোকদ্দমাটি চুড়ান্তভাবে নিষ্পত্তি করা হয়। সন্তানাদি থাকলে নাবালকদের ভবিষ্যৎ খোরপোষ ছেলে শিশুদের ক্ষেত্রে একরকম এবং মেয়ে শিশুদের ক্ষেত্রে আর এক রকম দেয়া হয়। আর যদি তিনি মূল মোকদ্দমায় বিয়ে অস্বীকার সহ সন্তান অস্বীকার করেন তবে ডি.এন.এ. টেস্টের ব্যাপার জড়িত থাকে।
যদি ডিক্রিদার নাবালক পুত্র হয় তবে নাবালক পুত্র ১৮ বছর পূর্ণ না হওয়া পর্যন্ত খোরপোষ পাবে। আর যদি ডিক্রিদার কন্যা হয় তবে সে বিয়ে না হওয়া পর্যন্ত খোরপোষ পাবে। তবে খোরপোষের টাকা প্রতি বছর পৌণপুনিক হারে বাড়বে। আদালত চাইলে বাদীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে খোরপোষের অতিরিক্ত খোরপোষ দিতে পারেন। বলছেন ৫৪ ডি.এল.আর পৃষ্ঠা নং-১৭৫। কিন্তু বড় সমস্যা হচ্ছে দায়িকপক্ষ আদালতে এসে আদালতের রায়ের নির্দেশ কোনরকম না মেনেই বা ১৭(৫) ধারার বিধান পালন না করেই ডিক্রিকৃত টাকার মধ্যে ৫০০০/- বা ১০০০০/- টাকা জমা দিয়ে বক্রী টাকা দিতে সময়ের প্রার্থনা করেন। যদিও আদালত ডিক্রিকৃত টাকা দায়িকের দরখাস্তের ভিত্তিতে ন্যয়সঙ্গত কিস্তিতে পরিশোধের সুযোগ দিতে পারেন, বলছেন ৫২ ডি.এল.আর, পৃষ্ঠা নং ১৫৭। জারী মোকদ্দমা দায়ের হলে পারিবারিক আদালত অধ্যাদেশ, ১৯৮৫ এর ১৬ ধারার বিধান মোতাবেক আইনগতভাবে প্রথমেই দায়িক পক্ষকে লেভি ওয়ারেন্ট জারী করা হয়।
যদি লেভি ওয়ারেন্ট বিনা জারীতে ফেরত আসে তাহলে আদালত দায়িকের বিরুদ্ধে সাঁজা পরোয়ানা জারী করে আইননির্ধারিত ১৬(৩বি) ধারা প্রয়োগ করে দ- আরোপ করতে পারেন। অথাৎ টাকা আদায় না হলে তাকে ০৩ মাসের বিনাশ্রম কারাদ- দেয়া যাবে। ডিক্রির টাকা পরিশোধ করলে বা আংশিক পরিশোধ করলে দায়িকপক্ষকে সাময়িক মুক্তি দেয়া যাবে। এরপর শর্ত পূরণ না করলে তাকে আবার আনুপাতিক হারে বা ০৩ মাসের সাঁজা দেয়া যাবে। ১৬(৩) ধারা অনুসারে প্রতি কিস্তির টাকা দিতে না পারায় আলাদা আলাদাভাবে তাকে সাঁজা খাটতে হবে, যা ২০ বি.এল.ডি. এর ৮৪ পৃষ্ঠায় উল্লেখ রয়েছে।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: